হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির ৮টি উপায় - হাত পা জ্বালাপোড়া ঔষধ
আপনি নিশ্চয়ই এই মুহূর্তে আপনারা হাতে থাকা স্মার্ট ফোনটি দিয়ে নিশ্চয়ই জানতে
চাচ্ছেন হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় ও হাত পা জ্বালাপোড়া ঔষধ
সম্পর্কে।প্রিয় কাঙ্খিত ভাই ও বন্ধুগণ আমরা আজকের আর্টিকেলে হাত পা জ্বালাপোড়া
থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য আলোচনা করতে চলেছি।তাই আশা করছি
আপনারা এই পোস্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হবেন।
কেননা একই সাথে আমরা আজকের আর্টিকেলে শরীরে হাফ পা জ্বালাপোড়া করে কেন, কোন
ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালাপোড়া করে, শরীর জ্বালাপোড়া করার কারণ ও প্রতিকার
সম্পর্কে জানবো।তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অবশ্যই মনোযোগ সহকারে পড়ে
জেনে নিন হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় ও হাত পা জ্বালাপোড়া ঔষধ
সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্র: হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায়।হাত পা
জ্বালাপোড়া ঔষধ
সূচনা।হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায়।হাত পা জ্বালাপোড়া ঔষধ
বর্তমানে অনেকেরই হাত পা ও পায়ের তলায় জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়ে থাকে।তাদের
ক্ষেত্রে হাত পা জ্বালাপোড়া সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত অনেক কষ্টদায়ক
হয়ে ওঠে।এটাই শরীরে পর্যাপ্ত ঘুম কম হয় শরীরের অস্বস্তি বোধ হয়।এমন অবস্থায়
এটি জাতীয় জ্বালা রোগের লক্ষণ হতে পারে।
তাই এই রোগ থেকে সমস্যা অতি দ্রুত নেওয়া উচিত।আপনারা হয়তো অনেকেই দীর্ঘদিন যাবত
এমন সমস্যায় বেজায় কষ্ট করে আসছেন।তাই আমরা আজকের আর্টিকেলে হাত পা জ্বালাপোড়া
থেকে মুক্তির উপায় ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিকিস ও হাত পা জ্বালাপোড়া ঔষধ সম্পর্কে আপনাদের
ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।
আশা করছি আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনার অনেক উপকারে আসবে।হাত পা জ্বালাপোড়ার
ঔষধ ছাড়া আমরা হাত-পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির দোয়া সম্পর্কে জেনে নিব।
শরীর হাত পা জ্বালাপোড়া করে কেন
আমাদের মধ্যে অনেকেরই কিন্তু শরীর হাত পা চলাফেরা করে কিন্তু আপনারা কি জানেন
শরীর হাত-পা জলপ্রা করে কেন সেই সম্পর্কে। আমাদের কিন্তু অবশ্যই এই সম্পর্কে জেনে
রাখা দরকার এবং শরীর হাত-পা জড়াফুরা করলে কি করতে হবে সেই সম্পর্কেও জানতে হবে।
অনেক সময়ই দেখা যায় যে আমাদের হাত-পা জ্বালাপোড়া করতে এবং শরীরের স্বাভাবিক
তাপমাত্রা যে গরম হয়ে যাচ্ছে এই থেকে জলাপুরা শুরু হয় প্রায়ই এই সমস্যার
সম্মুখীন হলে এমন লক্ষণ শরীরের বিশেষ ইঙ্গিত দেয়।
সব গোরা বলছেন শরীরের তিনটি ভিটামিনের অভাব হলে হাত পা প্রায়ই জলাপড়া করে।
শব্দের মধ্যে এমন সমস্যার সম্মুখীন হলে লাইফস্টাইল ও ডাইটে পরিবর্তন আনতে হবে
হাত পায়ে জ্বলা পোড়া সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণ তিনটা ভিটামিন দায়ী।
ভিটামিন বি১২: গবেষণায় দেখা গেছে যে শরীরে ভিটামিন বি১২ র ঘাটতি দেখা
দিলে পেরি ফেরাল নিউরোপ্যাথিক অবস্থার তৈরি হয় যা থেকে তৈরি হয় হাত পা
জ্বালাপোড়া সমস্যা।
ভিটামিন বি৬: ভিটামিন বি৬ বা ভিটামিন টি নিয়াসিনের অভাবে পেলেগ্রা রোগ
হয় যা হাত-পা জ্বালাপোড়া করার অন্যতম কারণ।
ভিটামিন ডি : এই ভিটামিন শরীরের ক্যালসিয়ামের তাপমাত্রা ঠিক রাখে। কোন
কারণ নেই শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি হলে অস্টিওম্যালাসিয়া রোগ হয় আর এ কারণে
হাত-পা জ্বলাপোড়া করতে থাকে।
এইসব ভিটামিনের অভাব ছাড়া অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, মানসিক অবসাদ, রক্ত চলাচলের সময়
পানি শূন্যতা, হরমোন ও স্নায়ুর সম্মোসায় হাত-পা জ্বালাপোড়া করতে থাকে। বেশি
করে পানি খেতে হবে ডায়েটে টক জাতীয় ফল বাড়িয়ে দিতে হবে। গোসল কিংবা হাতমুখ
ধোঁয়ার ক্ষেত্রে গরম কিংবা কুসুম গরম পানি ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। মদ ও ধূমপান
এড়িয়ে চলতে হবে প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায়
আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের ভিটামিনের অভাব থেকে কিন্তু হাত-পা জলাপাড়া শুরু করে
এই হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন আপনি
যদি ঘরোয়া ভাবে হাত পা চলা ভালো করতে চান তাহলে কিন্তু আপনার খাদ্য অভ্যাস বা
ডায়েটে পরিবর্তন আনতে হবে।শরীরে ভিটামিনের অভাব কিন্তু এই সমস্যা শুরু হয়।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা সুন্দর হয়
থেকে যার কারণে আপনাকে অবশ্যই কিছু এত অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে। আপনি যদি হাত-পা
জলাপাড়া থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে আজকে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে
জেনে নিন হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায়।
টক জাতীয় ফল বেশি করে খান প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় টক জাতীয় ফল রাখুন ।টক
জাতীয় ফল রাখতে হবে হালকা কোন খাবার খাওয়ার পর ফল খেতে হবে এতে উপকার পাবেন।
- বেশি পরিমাণে পানি পান করুন শরীরে পানির অভাব দেখা দিলেও কিন্তু হাত-পা জ্বালাপোড়া করে এই কারণে পানি পান করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
- প্রতিদিন শোয়ার আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করুন অতিরিক্ত ঠান্ডা কিংবা অতিরিক্ত গরম পানিতে গোসল না করাই ভালো।
- মনের ওপর বেশি চাপ সৃষ্টি করা যাবেনা কোন একটি বিষয় নিয়ে বেশিক্ষণ চিন্তা না করাই ভালো এটা থেকেও হাত পা জ্বালাপোড়া সমস্যা তৈরি হয়।
আরো পড়ুনঃ কোমরের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
- হাতের জ্বলা অনুভব হলে তাতে ঠান্ডা পানি দিন বা কোন কাপড় ভিজিয়ে হাতে জড়িয়ে রাখুন এতে আরাম পাবেন।
- পায়ে জ্বালাপোড়া করলে খোলা ও আরামদায়িক জুতা পরিধান করতে হবে।
- রোগ প্রতিরোধে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সেবন করতে হবে এবং চিকিৎসায় ভিটামিন ইঞ্জেকশন পুশ করতে হবে।
- পায়ের বেশীর ব্যায়াম ও ঠান্ডা পানির সেঁক উপসর্গ নিরাময় অনেক উপকারী।
আশা করি আপনারা আজকের আমাদের আর্টিকেল থেকে জানতে পেরেছেন হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় গুলো। এই উপায় গুলো মেনে চললে আপনারা হাত-পা জ্বালাপোড়া থেকে
একটু হলেও আরাম পাবেন।
হাত পা জ্বালাপোড়া ঔষধ
যখন আপনার হাত-পা জ্বলাপোড়া করবে তখন কিন্তু বুঝতে পারবেন যে আপনার শরীরে হয়তো
কোন ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে যার কারণে এই সমস্যা হচ্ছে এছাড়াও বিভিন্ন রকমের
মানসিক সমস্যার কারণে কিন্তু হাত পা জলা পোড়ার সমস্যা দেখা দেয়।
হাত পায়ে জ্বালাপোড়া মত অনুভূতি অনেকের বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে প্রধান কারণ হলো
স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতা চিকিৎসক বিজ্ঞানী যাকে বলা হয় পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি।
সঠিক রোগ নির্ণয় করার জন্য রোগীর ইতিহাস রোগীকে পরীক্ষা করে দেখার পাশাপাশি কিছু
ল্যাবরেটরি টেস্ট, এনসিভি এবং প্রয়োজন হলে ইমেজিং দরকার হতে পারে।
দীর্ঘদিন ডায়বেটিস বিশেষ করে যদি ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকে তাহলে অন্যান্য
জটিলতার পাশাপাখির ডাইবেটিসের নিউরোপ্যাথি হয়ে থাকে। আবার ডায়াবেটিসের চিকিৎসার
সঙ্গে এটি জড়িত যেমন ডায়াবেটিসের ওষুধ মেটফরমিন দীঘর্দিন খেলে ভিটামিন বি১২
ঘাটতি দেখা দিতে পারে যা নিউরোপ্যাথির একটি কারণ।
তাই যারা মেটফরমিন খান, তার মাঝেমধ্যে ভিটামিন বি১২ লেভেল পরীক্ষা করবেন। হাত পা
জ্বালাপোড়া করলেই যে সাথে সাথে ঔষধ পাবেন এমন কিছু না। হাত-পা জ্বলা পোড়া করার
পেছনে থাকতে পারে লুকানো অনেক রোগ।
কেবল এর ওর কথা শুনে ভিটামিন বা নার্ভের ওষুধ না খেয়ে কারণ নির্ণয় করে তারপরে
কিন্তু ওষুধ খেতে হবে। তাই আমরা আপনাদেরকে পরামর্শ দিব যে যেকোন রোগী হোক না কেন
ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করার পরে কিন্তু ওষুধ খাবেন।
হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির দোয়া
ইতিমধ্য আমরা হাত হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় গুলো জানলাম হাত পা জলপাড়া থেকে মুক্তির দোয়া সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন আসলে হাত পা
জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির দোয়া তো নেই তবে আপনারা ব্যথা দূর করার দোয়া সম্পর্কে
চাইলে জানতে পারেন আজকে আপনাদেরকে জানাবো ব্যথা দূর করার দোয়া।
উচ্চারণ : আউজু বি- ইজ্জাতিল্লাহি ওয়া কুদরাতিহি মিন শাররি মা আজিদু ওয়া
উহাজিরু।
অর্থ: আল্লাহর নামে আমি আল্লাহর অসীম সম্মান ও তার বিশাল ক্ষমতার উসিলায়
আমার অনুভূত এই ব্যথার ক্ষতি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করি।
উপকার : ওসমান বিন আবুল আস আসসাকাফি (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.) এর কাছে
মারাত্মক ব্যথা নিয়ে উপস্থিত হলাম,যা আমাকে অকেজো প্রায় করেছিল। রাসুল (সা.)
আমাকে বলেন, তুমি তোমার ডান হাত ব্যথার স্থানে রেখে সাতবার এই দোয়া বলো।
কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জ্বালা পোড়া করে
ভিটামিনের অভাব হওয়ার কারণে কিন্তু হাত পা জলপড়া করে কিন্তু অনেকেই জানতে চাই
যে কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পা জলা পুরা করে আসলে যে ভিটামিন টার অভাবে আপনাদের
শরীরে হাত-পা জ্বালাপোড়া করে সেই ভিটামিন টা পর্যাপ্ত পরিমাণে শরীরে না থাকলে
কিন্তু এই রোগটি ভালো হবে না।
তাই হাত পা জ্বলা পড়া বন্ধ করার জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে যে কোন
ভিটামিনের অভাব হয়েছে যার কারণে আপনাদের শরীরে এই রোগটি বাসা বেধেছে।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত
হাত পা জ্বালাপোড়া করার কারণ ভিটামিনের অভাবে এবং যে ভিটামিন গুলো শরীরে কমে
গেলে সবচেয়ে বেশি হাত পা জ্বালা পোড়া করে তার মধ্যে অন্যতম হলো ভিটামিন বি এর
উপাদান যেমন থায়ামিন (বি-১), পাইরোডোক্রিন (বি-৬), সায়ানোকোবালামিন (বি-১২),
নিকোটানিক এসিড ও রাইবোফ্ল্যাভিনের অভাবে পা জ্বালা এবং ব্যথা করে।
ভিটামিন-সি: আমরা সবগুলোই জানি যে ভিটামিন সি জনিত খাবার বা ফল খাওয়ার
কারণে আমাদের টক সুস্থ থাকে ভিটামিন সি তে উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট টক্কে উজ্জ্বল
এবং পুষ্টি সরবরাহ করে এবং ভিটামিন সি এর অভাব হলে মুখ ত্বকে জ্বলা পুরা করে।
ভিটামিন ডি: ভিটামিন ডি শরীরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে তাই শরীরে যখন
ভিটামিন ডি এর ঘাটতি হয় তখন কিন্তু শরীরের জ্বালাপোড়া বৃদ্ধি পায়।
ভিটামিন বি১২: শরীরে ভিটামিন বি১২ বা নিকটানিক এসিডের অভাব হয় তখন শরীরে
জ্বালাপোড়া করে আর এই উপসর্গ কে বলা হয় পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথিক।
ভিটামিন বি৬: শরীরে ভিটামিন বি৬ বা ভিটামিন নিয়াসিনের অভাবে পেলেগ্রা রোগ
হয়। আর যখনই পেলেগ্রা নামক রোগ শরীরে বাসা বাঁধে তখন হাত-পা পায়ে তালু শরীর
জ্বালাপোড়া করে।
ভিটামিন বি: গবেষণায় জানা গেছে যে শরীরে ভিটামিন বিয়ের অভাব দেখা দিলে
বেরিবেরি রোগ হয়। আর এই বেরিবেরি রোগের কারণ হাত পা পায়ের তালু জ্বালাপোড়া করে
উপরের দেওয়া বর্ণনা থেকে আমরা বলতে পারি যে শরীরের হাত পা জলাপোড়া হয় যে
ভিটামিনের কারণে সেগুলো হল ভিটামিন বিটামিন বি এবং ভিটামিন সি আবহাওয়ার ফলে এই
সমস্যা দেখা দেয়।
হাত পা জ্বালা পোড়ার ঘরোয়া চিকিৎসা
যাদের হাত পা জ্বালাপোড়া করে তারা কিন্তু চাইলে ঘরোয়া চিকিৎসা করে আপনাদের
হাত পা জলপ্রপাত ভালো করতে পারেন তার জন্য আজকের আমাদের আর্টিকেল থেকে জেনে নিন
কিভাবে হাত পা জল্লাপোড়া করতে হয় ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় মুড সুইং
পায় এবং আশেপাশের টিস্যু স্নায়ু বা ত্বকের ক্ষতির কারণে ফুট জ্বলতে পারে।
প্রচন্ড তাপ থেকে পুড়ে যাওয়া এবং চরম রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে ত্বকের
স্নায়ু ক্ষতি হতে পারে ফলে পা পুড়ে যেতে পারে।
কমপক্ষে ১৫ মিনিটের জন্য ঠান্ডা পানিতে পা ভিজিয়ে রাখুন।
- তাপে আপনার পা উন্মুক্ত করা এড়িয়ে চলুন।
- অস্থায়ীভাবে ব্যথা কমাতে ওভার-দ্য কাউন্টর ব্যথার ওষুধ খান
- টপিকাল ক্রিম এবং মলম প্রয়োগ করুন।
- ব্যাথা উপশমের জন্য নন-প্রেসক্রিপশন ক্রিম এবং ক্যাপসাইসিন যুক্ত মলম পায়ে প্রয়োগ করা যেতে পারে।
- টপিকাল অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম, লোশন, স্প্রে বা পাউডারগুলি অ্যাথলিটের পায়ের চিকিৎসা জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
- আপনার পা ইপসম সল্ট বা আপেল সিডার দ্রবণে ভিজিয়ে রাখুন। আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তবে এই ঘরোয়া প্রতিকার করার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
- রক্ত প্রবাহ এবং সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করার জন্য পা ম্যাসাজ করুন।
শেষ কথা।হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায়।হাত পা জ্বালাপোড়া ঔষধ
সম্মানিত পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা অনেকেই অনলাইনে সার্চ করে জানতে চেয়েছেন হাত
পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় এবং হাত পা জ্বালাপোড়া ঔষধ সম্পর্কে।আশা করি
আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনি জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় গুলো
সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
আরো পড়ুনঃ বড়দের ঘন ঘন কৃমি হওয়ার কারণ
আমাদের পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে
জানাতে ভুলবেন না।এছাড়াও আপনি যদি স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা মূলক আপডেট পোস্ট পেতে
চান নিয়মিত তবে আমাদের ওয়েব সাইটে ফলো করে রাখুন।
আশা করছি আপনি হাত পা জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির জন্য আমাদের দেওয়া তথ্য গুলো পরে
উপকৃত হয়েছেন।তাই এমন গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি আপনার পরিচিত জনদের সাথে শেয়ার করতে
ভুলবেন না।
মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url