সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত - চুলে তেল দেওয়ার সঠিক নিয়ম জানুন

চুলের সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত ও চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আমাদের সকলের জেনে রাখা উচিত?অনেকেই সঠিক নিয়মে তেল দেওয়া জানেন না এবং যারা নিয়মিত তেল ব্যবহার করেন কতটা উপকারী আপনার জন্য তা আজকের এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন।তাই চলুন সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত ও চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম গুলো জেনে নেওয়া যাক।
সপ্তাহে-কয়দিন-তেল-দেওয়া-উচিত
সেই সাথে তেল মুখে মাখার উপকারিতা, নারকেল তেলের অপকারিতা, নারিকেল তেল দিয়ে ফর্সা, নারকেল তেল দিয়ে চুলের যত্ন, গুলো জানার চেষ্টা করব।তাই আপনি যদি আপনার চুলের সমস্যার সমাধান পেতে চান তবে আজকের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত ও চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত।চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম

নারিকেল তেল মুখে মাখার উপকারিতা

আপনারা হয়তো নারিকেলের তেল সম্পর্কে অনেকেই জানেন তবে আপনারা কি জানেন নারিকেলের তেল শুধুমাত্র চুলের জন্যই নয় এটি ত্বকের জন্যও অনেক উপকারী। তবে অনেকেই প্রাকৃতিকভাবে স্কিন কেয়ার করতে চাইলে নারিকেল তেলের ব্যবহার করতে পারেন। চলুন জেনে আসি নারিকেল তেল মুখে মাখার উপকারিতা গুলো।
  • নারিকেল তেলে থাকা ফ্যাটি এসিড এবং ভিটামিন ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী এটি একটি চমৎকার যা ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে দীর্ঘ স্থায়ী আদ্রতা দেয় আর ত্বকের আদ্রতা সঠিক মাত্রায় থাকলে ত্বক প্রাণবন্ত দেখায়।
  • ত্বকে কোন দাগ সব থাকলে তা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে নারিকেল তেল ভিটামিন ই সমৃদ্ধ হওয়ায় তা ত্বকে কোন দাগ থাকলে তা নিরাময় করে। সঙ্গে ধীরে ধীরে ত্বকে মসৃণ করে তোলে পাশাপাশি এটি প্রদাহ বিরোধী ত্বকের লাল ও ফলাভাব কমাতে সাহায্য করে।
  • নারিকেল তেল ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। ফলে ত্বকের বার্ধক্য রোধ হয়। নারিকেল তেলের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী ত্বকের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে
  • নারিকেল তেলের সঙ্গে শিয়া বাটার মেশিয়ে মাখতে পারেন।শিয়া বাটারে থাকা ফ্যাটি এসিড প্রাকৃতিকভাবে ত্বককে উন্নত করতে পারে।

সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত

চুলের সঙ্গে ত্বকের সম্পর্ক অনেক ত্বক শুষ্ক হলে চুল অসুস্থ হয় তক্তই রক্ত হলে চুলে ও তার প্রভাব পড়ে। গোসলের আগে ৩০ মিনিট মাথায় তেল লাগিয়ে রাখা যথেষ্ট। এ সময় একটু মালিশ করুন রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে আঁচড়ালেও লাভ পাবেন।

আপনার চুলের যত্ন নিতে হলে কিন্তু অবশ্যই আপনাকে সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত সে সম্পর্কে জানতে হবে। তুলে নিয়মিত তেল মালিশ করলে মিলবে সুফল তবে তেল লাগানোর একটি নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে সেই নিয়ম মেনে অবশ্যই তেল লাগানোর জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। চুল ভালো রাখতে হলে প্রতি সপ্তাহে তেল ব্যবহার করতে হবে।
সাধারণত চুলে সপ্তাহে কমপক্ষে তিন দিন তেল মালিশ করা জরুরি। সপ্তাহে এক থেকে দুই দিন তেল লাগান এবং রুক্ষ শুষ্ক চুলে আপনি তিনদিন তেল মালিশ করতে পারেন। চুলে তেল লাগানোর পরে ৩০ মিনিট থেকে এক ঘন্টা অপেক্ষা করুন এবং এরপর শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন।

খুশি সমস্যা থাকলে তেল ব্যবহার করবেন না। স্ক্যাল্পে কোন সংক্রমণ হলেও তেল মাখা উচিত নয় চুলের কোন চিকিৎসা চললে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে হেয়ার অয়েল ব্যবহার করতে হবে।
নারকেল তেলের অপকারিতা

নারিকেল তেলের কিছু উপকার রয়েছে যেমন তেমনি কিন্তু নারিকেল তেলের কিছু অপকারিতা রয়েছে। আমরা জানি নারিকেল তেল ত্বক, চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে। নারিকেল তেল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী কিন্তু এটির কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। চলুন জেনে আসি নারিকেল তেলের অপকারিতা।

উচ্চ রক্তচাপ : প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকার দরুণ নারিকেল তেল নিয়মিত পেলে রক্তনালীর ভেতরের দিকের দেয়ালে ফ্যাটি এসিডের চেইন তৈরি হয়। ধমনীতে ফ্যাট জমে উচ্চ রক্তচাপ ও হাইপারটেনশনের সমস্যা হতে পারে।

ওজন: ফ্যাটের পরিমাণ বেশি থাকার কারণে প্রতিদিন নারিকেল তেল খেলে স্বাভাবিকভাবে শরীরে মেদ জমবে এবং শরীরের মেদ জমার কারণে কিন্তু ওজন বৃদ্ধি পাবে।

এলার্জি: নারিকেল তেল ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে কিন্তু বেশি মাত্রায় নারিকেল তেল ব্যবহার করলে অ্যালার্জি হতে পারে। যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তারা নারিকেল তেল ব্যবহার থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন।
ডায়রিয়া: নারিকেল তেল অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও জীবাণু নাশকগুনের জন্য অতিরিক্ত নারিকেল তেল ফেলে ডায়রিয়া হতে পারে।
তাই নারিকেল তেল ব্যবহার করার সময় আমাদের অবশ্যই এর অপকারিতা এবং সাইড ইফেক্ট এর কথা মাথায় রেখে ব্যবহার করতে হবে।

নারকেল তেল দিয়ে ফর্সা

আমরা কিন্তু নারিকেল তেল চুলের কাজে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করি কিন্তু আপনারা কি জানেন নারিকেল তেল দিয়ে ফর্সা হওয়া যায় নিয়মিত আপনারা যদি নারিকেল তেল ব্যবহার করেন তাহলে আপনার টক ফর্সা করতে পারবেন।
নারিকেল তেলের মধ্যে ভিটামিন ই ব্যবহার করে মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা হয়। টক ফেটে যাওয়ার সমস্যা থেকে রক্ষা পায় কিন্তু এটি নিয়মিত ব্যবহার করলে তবে উপকার পাবেন প্রতিদিন রাতে আর পায়ে আর মুখে যদি মাখেন তাহলে এক মাসের মধ্যে ত্বক ফর্সা হয়ে উঠবে।

প্রথমে পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। এরপর মুখ শুকিয়ে গেলে দুই ফোঁটা নারিকেল তেল দিয়ে মুখ ম্যাসাজ করে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। এরপরে সকালে মুখ থেকে তেল ভালো করে মুছে ফেলতে হবে এটি আপনার ত্বককে নিখুঁত উজ্জ্বল রাখবে।এছাড়া ত্বক ফাটা সমস্যা দেখা দিলে নারিকেল তেল ব্যবহার করতে হবে মুখের দাগ সব নিরাময় ও সাহায্য করে নারিকেল তেল।

নারকেল তেল দিয়ে চুলের যত্ন

নারকেল তেল দিয়ে চুলের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত কারণ নারিকেলের তেল আমাদের চুলের জন্য অনেক উপকারী শুধুমাত্র চুলকে ঝলমলেই করে না এটি চুলের গোড়া শক্ত করে এবং মাথার খুশকি দূর করতে অনেক বেশি উপকার করে। এতে কিছু উপাদান তুলতে শক্তিশালী পুষ্ট রাখে এবং অকাল বয়সে প্রভাব থেকে রক্ষা করে যেমন তার পরে যাওয়া এবং অতিরিক্ত চুল পড়া।
প্রাচীনকাল থেকে চুলকে সাজানোর জন্য ব্যবহার করা হয় নারিকেলের তেল। তুর পররা রোদে ভেজ এবং নারিকেল তেল ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রতিকার প্রস্তুত করা হয়েছিল নারিকেল তেলের মিশ্রণ তৈরি করে তুলে তোকে ব্যবহার করতে পারেন এতে চুল পড়া রোধ করবে। লেবু ও নারিকেল তেল একসাথে মিশিয়ে তুলে ব্যবহার করতে পারেন এতে চুলের জন্য অনেক বেশি উপকার করে।
নারিকেল তেল ও লেবুর রস একসঙ্গে ব্যবহার করলে আপনি চুল পড়া খুব চুলকানি সমস্যা থেকে সহজে রেহাই পেয়ে যাবেন। একটা চামচ লেবুর রসের সঙ্গে তিনটা মোট নারিকেল তেল মিশিয়ে নিন এবার এই মিশ্রণটি স্ক্যাল্প ও চুলে ভালো করে লাগিয়ে নিন। স্ক্যাল্প লেবুর রস নারিকেল তেল লাগানোর পর ভালো করে মালিশ করুন এক ঘন্টা রেখে দিন এরপর।

হারবাল শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনাল লাগিয়ে নিন। সেরা ফলাফল পাওয়ার জন্য সপ্তাহে একদিন করে। এভাবে নারিকেল তেল ও লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন। এতে কমে যাবে আপনার চুলের যাবতীয় সমস্যা।

চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম

আমরা তুলে তেল দেই কিন্তু আসলে কি সঠিক নিয়মে চললে তেল দিতে পারি চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম ও সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত সম্পর্কে যারা জানেন না তারা আজকের আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন চুলে নিয়মিত তেল মালিশ করলেই মিলবে সুফল। তবে তেল লাগানোর একটি নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে সেটি মেনে চলুন তেল মালিশ করা উচিত বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

স্বাস্থ্যকর এবং জেল্লাদার চুল পাওয়ার জন্য বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো হেয়ার অয়েলিং বা চুলে তেল মালিশ করা। নিয়মিত তেল মালিশ চুলের হাল তো ফিরে একই সঙ্গে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে। তবে অনেকের মনে এই প্রশ্ন থাকে চুলের জন্য কোন তেল গুলো উপকারী কোন নিয়মে তেল মালিশ করতে পারবেন।
নিয়মিত তেল মালিশ করে স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে। তাই হেয়ার ফলিকলে প্রয়োজনীয় পুষ্টির ঘাটতি দূর হতে সময় লাগবে না। এমনটি স্ক্যাল্পের সুস্বাস্থ্য ও বজায় থাকবে তবে কোন নিয়মে হেয়ার অয়েলিং করলে উপকার মিলবে সেটা জরুরী জানা।
পরিমাণ মতো তেল নিতে হবে একটি পাত্রে এরপর আঙ্গুলের ডগায় তেল নিয়ে স্ক্যাল্পে ধীরে ধীরে লাগিয়ে নিন। এবার হাতের আঙ্গুল গুলো চাপ দিয়ে ভালো করে স্ক্যাল্প মালিশ করুন। ১০ মিনিট মালিশ করার পরে শাওয়ার ক্যাপ পড়ে নিন। আধঘন্টা পর শ্যাম্পু করুন চুলের গোড়া থেকে তেল পরিষ্কার করতে ভুলবেন না।

প্রতিদিন চুলে তেল দিলে কি হয়

আপনারা কি প্রতিদিন চুলে তেল দিলে কি হয় সে সম্পর্কে জানতে চান চুলে তেল ব্যবহার করলে কি হয় তা কিন্তু সকলেরই জেনে রাখা উচিত। তবে প্রতিদিন নিয়ম করে চুলে তেল দেওয়া লোকের সংখ্যা কম নয় বিশেষ করে নারীদের মধ্যে এই অভ্যাস বেশি থাকে। চুল ভালো রাখতে হলে এবং চুল সুস্থ ও সুন্দর করতে হলে কিন্তু প্রতিদিন নিয়ম করে তুলে তেল ব্যবহার করতে হবে প্রতিদিন চুলে তেল দিলে কি হয় চলুন জেনে আসি।

চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়: আমাদের চুলে পুষ্টি জোগাতে দারুনভাবে সাহায্য করে তেল তুলে নিয়মিত মাথায় তেল ব্যবহার করলে প্রয়োজনীয় সঠিক পুষ্টি পাওয়া যায় চুল ও স্কাল্পে। নিয়মিত সিলেট তেল ব্যবহার করলে চুল ঘন হয় এবং চুলের সমস্যা দূর হয় তাই নিয়মিত তুলে তেল দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে এটি চুলের জন্য উপকারী।

চুল মজবুত করে: আপনি যদি নিয়মিত চুলে তেল ব্যবহার না করেন তবে মাথার ত্বকৌতুলের গোড়ায় সঠিকভাবে পুষ্টি পৌঁছাবে না। যে কারণে শুরু হবে চুল পড়ার সমস্যা কারণ চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে গেলে চুলে অনেক বেশিতে ঝরতে শুরু করে। আপনার যদি এ ধরনের সমস্যা থাকে তাহলে এখনই নিয়মিত তেল দেওয়ার অভ্যাস করুন এতে দ্রুত সুফল পাবেন।
ব্রেনের জন্য উপকারী: নিয়মিত মাথায় তেল দেওয়ার অভ্যাস করে তুলতে হবে। এটি ব্রেনের জন্য বেশ উপকারী। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে চুল ও স্ক্যাল্পে নিয়মিত তেল ব্যবহার করলে মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল ভালো হয়। যে কারণে আমাদের মস্তিষ্ক ভালোভাবে কাজ করতে পারে। সেই সঙ্গে প্রখর হয় স্মৃতিশক্তি। তাই নিয়মিত চুলে তেল ব্যবহার করা জরুরী।

মানসিক চাপ কমায়: মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আপনাকে বিভিন্ন অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে যার ফলে আপনার মানসিক চাপ কম হবে। আপনার যদি নিয়মিত চুলে তেল দেওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে চুল ভালো রাখার পাশাপাশি এটি আপনার মানসিক চাপ দূর করবে।

জীবনে নানা পর্যায়ে চাপ আসতে পারে এ ক্ষেত্রে মন খারাপ করে থাকা বা বিষন্ন থাকার দরকার নেই। নিয়মিত চুলে তেল মালিশ করে স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করে মানসিক চাপ ও বিষন্নতা দূর করতে পারবেন।

শেষ কথা।সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত।চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম

সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত এবং চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম এ বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করেছি এবং বিস্তারিত ভাবে প্রতিদিন চুলে তেল দিলে কি হয় এবং নারকেল তেল দিয়ে চুলের যত্ন, সপ্তাহে কয়দিন তেল দেওয়া উচিত এবং তেল মুখে মাখার উপকারিতা আলোচনা করা হয়েছে।

আজকে আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে আপনি যদি আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে চান, নিয়মিত এই ধরনের খাবার খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়া উচিত।
কেননা এখানে আমরা কলা সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা করেছি।প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজি করতে থাকুন।কেননা প্রতিনিয়ত আমরা নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি।তাই সবার আগে আর্টিকেল পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url