সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক নিয়ম জানুন

আপনি যদি কোন ঝামেলা ছাড়াই সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক থেকে পেতে চান তাহলে আপনি আমাদের দেখানোর নিয়ম অনুযায়ী খুব সহজেই সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক থেকে গ্রহণ করতে পারবেন।তাহলে চলুন কিভাবে সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন পাওয়া যায় তা জেনে নিই।
সরকারি-কর্মচারীদের-হাউজ-বিল্ডিং-লোন-ও-গৃহ-নির্মাণ-ঋণ-সোনালী-ব্যাংক
সেই সাথে সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহঋণ আবেদন ফরম, সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ নীতিমালা এবং সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক ও সরকারি চাকরিজীবীদের লোন সুবিধা ২০২৪ সম্পর্কে জানতে পারবেন।তাই এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ে সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক সম্পর্কে জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্র:সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক

ভূমিকা।সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক

সম্মানিত পাঠক আপনি যদি সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক ও সরকারি চাকরিজীবীদের লোন সুবিধা ২০২৪ সম্পর্কে আপডেট নিয়ম অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন সুবিধা পেতে চান তবে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক উপকারী হতে চলেছে।
তবে এজন্য অবশ্যই আপনাকে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে আমাদের দেখানোর নিয়ম অনুযায়ী সঠিকভাবে আপনি যদি ফরম ও নীতিমালা মানেন তাহলে খুব সহজেই সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক থেকে পেয়ে যাবেন।নিচে হাউজ বিল্ডিং লোনের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন

সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য অল্প সুদে গৃহ নির্মাণ ঋণ পাওয়া আরো সহজ হয়ে গেছে। রাষ্ট্রয়ত্ত সোনালী জনতা অগ্রণী, রুপালী ব্যাংক এবং বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফিনান্স কর্পোরেশন ছাড়াও ইসলামী ব্যাংক সহ বেসরকারি খাতের পাঁচ ব্যাংক থেকেও গৃহ নির্মাণ ঋণ নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

ফ্ল্যাট ও প্লট কিনতে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সর্বোচ্চ 75 লাখ টাকা পর্যন্ত গৃহ নির্মাণের ঋণের নীতিমালা জারি হয় ২০১৮ সালে ৩০ জুলাই। যা ঐ বছর এক জুলাই কার্যকর ধরা হয় তবে যাদের ইএফটি তে বেতন ভাতা হচ্ছে শুধু তারাই এই ঋণের জন্য আবেদন করতে পারছেন।
নীতিমালা অনুযায়ী জমি বা ফ্ল্যাট কিনতে 90% পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন তারা যেকোনো সরকারি চাকরিজীবী নয় শতাংশ সুদে এই ঋণ নিতে পারবেন। ২০ বছর মেয়াদী এই দিনের ৫ শতাংশ সুদ দিন গৃহিতা পরিশোধ করবেন বাকি 4 শতাংশ সরকার মাসিক ভিত্তিতে ভর্তুকি দেবে।

নিয়ম অনুযায়ী গিয়ে কোন চাকরিজীবী ঋণ পাওয়ার জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের যেকোনো একটিতে আবেদন করতে পারবে। ব্যাংক ওই আবেদন যাচাই-বাছাই করে ইএমআই শেষে আবেদনকারীর কর্মকর্তা যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে কর্মরত আছেন ওই মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে।

ওই মন্ত্রণালয় থেকে তা অনুমোদন করে অর্থবিভাগে গৃহ নির্মাণ ঋণ কোষ শাখায় পাঠানো হবে। তখন এই শাখা থেকে প্রাথমিক জিও জারি করে তা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে দেওয়া হবে তার ভিত্তিতে ব্যাংক ঋণ দেবে।

সরকারি চাকরিজীবীদের লোন সুবিধা ২০২৪

তরকারি চাকরিজীবীদের লোন সুবিধা ২০২৪ সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করব আগামী জুন থেকে সরকারের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতা ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার বা ইএফটির আওতায় আসবে এর মাধ্যমে বেতন ভাতা দিয়ে পাশাপাশি গৃহঋণ ও পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

বেসামাদিক প্রশাসনে কর্মরত অবস্থায় সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মৃত্যুবরণ ও আহত হয়ে স্থায়ী অক্ষমতার কারণে সরকার থেকে দেওয়া আর্থিক অনুদানের টাকা ইএফটির মাধ্যমে দেবে অর্থ মন্ত্রণালয়। এই নীতিমালা সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য গৃহনির্মাণ, মোটরকার ও মোটরসাইকেল এবং কম্পিউটারের বেলায় প্রযোজ্য হবে।
এইসব ক্ষেত্রে নেওয়ার রিং এর অপরিষ্কার দিতে আসল ওষুধ মওকুফ করা হবে এর আগে এ ধরনের অর্থ চাকরিজীবীদের পাওনা থেকে অথবা উত্তরাধিকারের কাছ থেকে আদায় করা হতো। শ্রী হরিণী সীমা বাড়ানো চিন্তা করছে সরকার যা পেয়ে স্কেলের ৫ শতাংশ সুদের সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা গৃহ নির্মাণ গ্রীন পাবে সরকারি চাকরিজীবীরা।

এছাড়া নতুন এই বেতন স্কেলে একজন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর স্বার থেকে আশি মাসের বেতনের সমান গৃহ নির্মাণ ঋণ পাবে সেই হিসেবে বিভিন্ন গ্রেড অনুযায়ী ঋণের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করা হবে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন রকমের সুবিধার মধ্যে এই সুবিধা গুলো দেওয়া হচ্ছে।

হাউজ লোন কিভাবে পাব

অনেকেই হাউজ লোন নিতে চাই কিন্তু জানে না যে হাউজ লোন কিভাবে নিতে হয়। সব থাকলেও পর্যাপ্ত সামর্থ্য না থাকার কারণে জমি বা ফ্লার্ট কেনার সময় অনেকে লোন নিয়ে থাকে কিন্তু চাইলে আপনাকে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান লোন দেবে না কিছু নিয়ম নীতি মেনে লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে আবেদন করতে হবে।
প্রতিষ্ঠানগুলো যাচাই-বাছাই করে যদি আপনাকে যোগ্য মনে হয় তাহলে ঋণ পাবেন। ঋণ পেতে হলে তার বয়স ২৫ থেকে ৬৫ বছর হতে হবে সরকারি চাকরিজীবীদের মাসিক তার সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা হতে হবে। তবে ব্যবসায়ী ও বাড়িওয়ালারা এই ঋণের সুবিধা পাবে তবে সরকারি চাকরিজীবীরা ব্যাংক ঋণ পেটে খুব একটা বেগ পেতে হয় না।

তবে বেসরকারি চাকরিজীবী হলে আপনার চাকরির স্থায়িত্ব মাসিক বেতন ঋণ খেলাপি অন্যান্য আই ইত্যাদির ওপর ব্যাংক ঋণ পাবেন কিনা বা পেলে কি পরিমান পাবেন সেটা নির্ভর করে। প্লাটিনার ঋণের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো চাহিদা মত সব কাগজপত্র যথাযথভাবে জমা দিতে হবে।

ফ্ল্যাট বা জমি ক্রেতা ও ডেভেলপের সঙ্গে সম্পাদিত ক্রয়ের রেজিস্টার করা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে হয়। এছাড়া দাদার লাগবে জমির মালিক ও ডেভেলপের মধ্যে সম্পাদিত চুক্তির সত্যায়িত ফটোকপি এবং অনুমোদিত নকশা ও অনুমোদনপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।

ফ্ল্যাট কেনা রেজিস্ট্রি করা বায়না চুক্তিপত্রের মূল কপি এবং বরাদ্দপত্র লাগবে বাদী নির্মাণ জন্য প্রথমে দরকার যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নকশার সত্যায়িত ফটোকপি, মূল দলিল, নামজারি খতিয়ান, সাজনা রশিদের সত্যায়িত ফটোকপি ইত্যাদি প্রয়োজন হয়। আরো লাগবে টিএস, এসএ,আরএস,বিএস খতিয়ানের সত্যায়িত ফটোকপি।
জেলা বা সাব রেজিস্টার এর কার্যালয় থেকে ১২ বছরের তল্লাশি সহ নির্দয় সনদ (এনইসি) এবং সরকার থেকে বরাদ্দ পাওয়া জমির ক্ষেত্রে লাগবে মূল বরাদ্দপত্র ও দখল হস্তান্তর পত্র। লাট বা জমি কেনার সময় অনেকেই মর্টগেজ বা বন্ধকী ঋণ নিয়ে থাকে। ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে স্থায়ী সম্পদ জামানত রেখে তার বিপরীতে ঋণ গ্রহণ করাতে বন্ধকী ঋণ বলা হয়।

এই দিন সাধারণত দীর্ঘমেয়াদির সময়ের জন্য নেয়া হয় যার মেয়াদ তার পার্থকে ২০ বছর কিংবা তারও বেশি হতে পারে। মর্টগেজ লোনের ক্ষেত্রে ব্যাংকের কাছে স্থায়ী সম্পদ জামানত হিসেবে রাখতে হয়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ব্যয়বহুল ব্যবহৃত জামানত মাধ্যমটি হচ্ছে জমির দলিল। অনেক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘ ইয়াদি বিনিয়োগ বা কোন স্থায়ী সম্পদ চেনার উদ্দেশ্যে মর্টগেজ লোন নেয়।

সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ ঋণ আবেদন ফরম

সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহঋণ আবেদন ফরম নিচে দেওয়া হল আপনারা এই ফরমটি অনলাইনের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন এবং অনলাইন এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন যার জন্য আপনাকে আবেদনকারী কে রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রাথমিকভাবে ট্রাকিং নাম্বার সংগ্রহ করার জন্য অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করলে তাকে একটি অটো জেনারেটেড ট্র্যাকিং নাম্বার প্রদান করা হবে যা ডাউনলোড করে প্রিন্ট আউট করে বের করতে হবে। অতঃপর আবেদনকারীকে রূপালী ব্যাংকের ওয়েব পেজ থেকে মূল আবেদন ফরম ঋণের প্রাপ্যতা সংক্রান্ত প্রত্যায়ন বেতন ভাতা ইএফটি এর মাধ্যম প্রেরণ সংক্রান্ত প্রত্যায়ন ও চেক লিস্ট সংগ্রহ করতে হবে।
পরিশেষে প্রাথমিক আবেদন পত্রটি মূল আবেদন পত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট হতে ঋণের প্রাপ্যতা সংক্রান্ত প্রত্যায়ন বেতন ভাতা ই এফ টি এর মাধ্যমে প্রেরণ সংক্রান্ত প্রত্যয়ন এবং চেক লিস্টে উল্লেখিত প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রসহ আবেদনকারীদের শাখা বরাবর অনলাইন আবেদন করছে সে শাখায় দাখিল করবেন।

সরকারি কর্মচারীদের জন্য বাড়ি নির্মাণ প্লাটোরিনের সাথে সংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয়ে হেল্প ড্রেস কর্মকর্তার সাথে প্রয়োজনে যোগাযোগ করা যেতে পারে হেল্প ডেক্সট কর্মকর্তার নাম পদবী ও ফোন নাম্বার সহ রূপালী ব্যাংকের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে এছাড়াও আপনি যদি অন্যান্য ব্যাংকে করতে চান তাহলে একই নিয়মে অন্যান্য ব্যাংকে আবেদন করতে হবে।
সরকারি-কর্মচারীদের-হাউজ-বিল্ডিং-লোন-ও-গৃহ-নির্মাণ-ঋণ-ফরম


সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ নীতিমালা

সরকারি কর্মচারীদের জন্য গৃহ নির্মাণ ও ফ্ল্যাট ক্রয় ব্যবস্থা ৭৫ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান ২০১৮ সালে জারি হয় কর্মচারী স্বল্প বেতনের কারণে এই ঋণ না পেলেও কর্মকর্তারা অনুকূলে গৃহ নির্মাণ ঋণ মঞ্জুরী হতে সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ ২০২৪। সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণ ঋণ নীতিমালা।

অর্থবিভাগের সম্মতির পরে এই বিভাগের পূর্ব সম্মতি ব্যতীত এই তফসিল পরিবর্তন করা যাবে না।
সুদ ভর্তুকি বাবদ অর্থ এ বিভাগের পরিচালনা বাজেটের আওতায় সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণের সুদের উপর গুরুত্বপূর হতে পরিশোধ করা হবে।
ঋণ গৃহীতা তার মাসিক বেতন বিলের সাথে চূড়ান্ত তফসিল মোতাবেক সুদ ভর্তুকি টাকা উত্তোলন করতে পারবেন তবে পরিশোধিত ভর্তুকির পরিমাণ নীতিমালা অনুযায়ী প্রাপ্য অর্থের বেশি হলে ঋণগ্রিতা এবং ঋণ প্রদানকারী সংস্থা অতিরিক্ত অর্থ অর্থবিভাগের অতিরিক্ত দেওয়া টাকা আদায় করে ফেরত দিতে বাধ্য থাকবেন।

নীতিমালা চার ঘ অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রস্তাবিত গ্রীন গৃহীতার নামীয় ব্যাংক হিসাব নাম্বার এর মাধ্যমে ঋণ বিতারণ ও ঋণের মাসিক কিস্তির টাকা আদায়সহ তার বেতন পেনশন ভাতা সংক্রান্ত সমুদায় কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
ঋণের মেয়াদ পূর্তির তারিখ অথবা অবসর গ্রহণের ক্ষেত্রে পি আর এল সমাপ্তির তারিখের মধ্যে যেটি আগে সেই পর্যন্ত সরকার প্রদত্ত সুদ বাবদ ভর্তুকি সুবিধা প্রদান করা হবে অবসর গ্রহণের পর ঋণের কিস্তি অপরিশোধিত থাকলে সুদের হার অপরিবর্তিত রেখে প্রতিষ্ঠান গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে অবশিষ্ট ঋণ পুনঃতফসিলকরণ করা যাবে।

রিমগ্রিহিতা তার পিআরএল সমাপ্তির পূর্বে ঋণের আসল আংশিক সম্পন্ন পরিষদ দিতে চাইলে অর্থবিভাগের পূর্বানুমতি আবশ্যিকভাবে গ্রহণ করতে হবে।

কিংবা স্বেচ্ছায় অবসরে গমন চাকরিতে অথবা সরকার কর্তৃক সাময়িক বরখাস্ত চাকরি হতে বরখাস্ত বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান চাকরিচ্যুত করা হলে ঋণ গৃহিতা বিষয়টি অনতিবিলম্বে বাস্তবায়নকারী সংস্থা এবং অর্থ বিভাগের অবাহিত করবেন এবং আদেশ জারির তারিখ হতে ঋণের অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য সুদ বাবদ প্রদত্ত ভর্তুকি সুবিধা প্রত্যাহার করা হবে।

কোন কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার রুজু এবং দুর্নীতি মামলার ক্ষেত্রে চারসিট দাখিল হলে সাথে সাথে বিষয়টি অর্থবিভাগকে এবং সংশ্লিষ্ট বাস্তবায়নকারী সংস্থাকে অবাহিত করতে হবে।

সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক

সরকারি কর্মচারী গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন লোন আবেদনের পদ্ধতি সম্পর্কে জানাবো আপনাদের।
প্রথমে সোনালী ব্যাংকে যে কোন শাখার ঋণের জন্য আবেদন করতে হবে ঋণ আবেদনপত্র পূরণ করে ব্যাংকে জমা দিতে হবে ঋণের ধরন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে ব্যাংক ঋণ আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করে ঋণ বিতরণের সিদ্ধান্ত নিবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র :
  • ঋণ আবেদনপত্র
  • পরিচয় পত্র ( জাতীয় পরিচয় পত্র, পাসপোর্ট)
  • ঠিকানা প্রমাণপত্র
  • চাকরি সনদপত্র : সরকারি চাকরির সনদপত্র
  • নিয়োগপত্র : সরকারি চাকরির নিয়োগ পত্র
  • বেতন সার্টিফিকেট : সর্বশেষ তিন মাসের বেতন সার্টিফিকেট।
  • জামানতের কাগজপত্র : ঋণের ধরন অনুযায়ী জামানতের কাগজপত্র ( যেমন: সম্পত্তির দলিল, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট)
অন্যান্য তথ্য :
  • ঋণ আবেদনের জন্য আবেদনকারী কে ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলতে হবে।
  • ঋণের অনুমোদন পেতে আবেদনকারীকে ব্যাংকের নির্ধারিত নীতিমালা মেনে চলতে হবে।
  • ঋণের উপর নিয়মিত সুদ প্রদান করতে হবে।
  • ঋণের পরিষদে ব্যর্থ হলে ঋণ গৃহীতার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

শেষ কথা।সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ে সরকারি চাকরিজীবীদের লোন সুবিধা ২০২৪ এবং সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ সোনালী ব্যাংক সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন।
আশা করি আপনি আজকেরে আর্টিকেল পড়ে আপনার সমস্যার সমাধানের জন্য আজকের এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন।আমাদের দেখানোর নিয়ম অনুযায়ী ও প্রাইভেসি পলিসি নীতিমালা মেনে সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন গ্রহণ করতে হবে।আজকের পর্ব এ পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবে সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url