পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয় - পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে

প্রিয় পাঠক আপনি কি পুঁইশাক খেলে কি এলার্জি হয় এবং পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে এ বিষয়ে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে আমাদের আজকের আলোচনার অংশ থেকে আপনি খুব সহজেই পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয় এবং পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে এ বিষয়ে সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য জানতেও বুঝতে পারবেন।
পুইশাক-খেলে-কি-এলার্জি-হয়
সেই সাথে আজকের আর্টিকেল থেকে পুইশাকে কি পুষ্টিগণ রয়েছে পুঁইশাক খেলে কি অ্যালার্জি হয় বৈশাখ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং পুইশাকে কি ভিটামিন আছে তা জানতে পারবেন।তাই আজকের পর্বটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয় এবং পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে তার বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্র:পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয়।পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে

সূচনা।পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয়।পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে

পুইশাক আমাদের কমবেশি সকলেরই পছন্দের একটি খাবার।আমরা সকলে জানি পুঁইশাকে থাকে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি জাতকের রোগ জীবাণু দূর করে এবং শারীরিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।এছাড়া পুইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম।পুঁইশাক দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে সেই সাথে চুল মজবুত করে এবং নিয়মিত পুইশাক খেলে পাইলস, ফিস্টুলা ও হেমোরয়েড হওয়ার আশঙ্কা খুব কম থাকে।তবে পুইশাক খাওয়ার পূর্বে আমাদের সকলকে জানতে হবে পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয়।
তাই আপনাদের সামনে আজকে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।আজকের এই আলোচনায় আপনাদের জন্য থাকছে পুইশাক রান্নার রেসিপি, পুইশাকের বিচির উপকারিতা, পুঁইশাক খেলে কি গ্যাস হয়, পুইশাকে কি ভিটামিন আছে এবং পুঁইশাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারবেন।আর কথা না বাড়িয়ে দ্রুত জেনে নেওয়া যাক পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয় এবং পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে সে সম্পর্কে।

পুইশাকে কি পুষ্টিগুণ রয়েছে

বৈশাখ বর্তমান সময়ে প্রায় সকলের পছন্দের খাদ্য পুঁইশাকের ঢাকা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি টকের রোগ জীবাণু দূর করে শারীরিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে চোখের এবং সেই সাথে চুল মজবুত করে নিয়মিত পুইশা খেলে পাইলস,ফিস্টুলা ও হেমোরয়েড হওয়ার আশঙ্কা থাকে খুবই কম পুঁইশাকে প্রচুর পরিমাণ আসবা ফাইবার থাকে যা পাকস্থলী ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

গরমে শাক সবজির মধ্যে পুঁইশাক বেশি জনপ্রিয় দেশ জুড়ে পুঁইশাকের রয়েছে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা সহজলভ্য বলে এইসা কম বেশি সবার কাছেই প্রিয় পুই শাক অনেক গুণে গুণান্বিত স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ চলুন জেনে নেওয়া যাক পুইশাকের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। গবেষণা করে দেখা গেছে যারা নিয়মিত সাল বিশেষ করে আষ জাতীয় স্বাদ।
যেমন পুঁইশাক বা মিষ্টি কুমড়া শাক খায় তাদের পাইলস, ফিস্টুলা ও হেমোরয়েড হবার সম্ভাবনা থাকে খুবই কম। পুই শাকের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আজ যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং দেহের বর্জ্য সুষ্ঠুভাবে বের করে। এই ছাদে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি যা ত্বক রোগ জীবাণু দূর করে বৃদ্ধি ও বধনে সাহায্য করে।

পুঁইশাক ভাজি কিংবা ঝোল রান্না করা ছাড়াও পাকোড়া বানিয়ে খাওয়া যায় তাই পরিবারের সবার স্বাস্থ্য সচেতনতা প্রতিদিন খাদ্য তালিকা রাখতে পারেন। আর জাতীয় খাবার পাকস্থলী ও কলোনির ক্যান্সার প্রতিরোধ করে পুই শাকের রক্তে চর্বির মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কোন ভয় নেই তবে অনেকের পুইশাকে এলার্জি রয়েছে তারা অবশ্যই দেখে শুনে পুঁইশাক খাবার খাবেন।

পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে

শাক সবজির মধ্যে পুঁইশাক বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয় কারণ এটি সহজলভ্য এবং যে কেউ এই পুঁইশাক খাবার খেতে পছন্দ করে।অন্যান্য অনেক শাকের মতো এই শাকের মধ্য প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ভিটামিন সি লোহা ও ক্যালসিয়াম রয়েছে।

এছাড়া ক্যালরির ঘনত্ব কম তদুপরি ক্যালোরির প্রতি আমিষের পরিমাণও বেশি এর মধ্যে ছিবড়ের পরিমাণ বেশি। পুঁইশাক পুষ্টি কারক ও তৃপ্তিকারক।পাতা সহ সমগ্র গাছ ভেষজ গুণাবলী সম্পন্ন পাতা মূত্রকারক।
প্রবাদে রয়েছে সাখের মধ্যে পুঁই মাছের মধ্যে রুই দেশে জনপ্রিয় সুস্বাদু ও পুষ্টি কারক শাকের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পুঁইশাক।বাজারে সারা বছরই কমবেশি পুঁইশাক পাওয়া যায় ইলিশ ফুল ও চিংড়ি ফুল অনেকের অতি প্রিয় খাবার নানা ধরনের একদিকে রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে অন্যদিকে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে ভূমিকা রাখে।

তুই লতা জাতীয় উদ্ভিদ গাছের পাতা ওর ডাটা শাক হিসেবে খাওয়া হয় বলে সচারচর একে পুঁইশাক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এটি নরম বহু শাখাযুক্ত উদ্ভিদের মাংসল লতা দ্রুত বাড়ে দৈর্ঘ্য দশ মিটারও হতে দেখা যায়।
পুঁইয়ের মোটা, রসাল, হরতন আকৃতির পাতায় মৃদু সুগন্ধ আছে। অন্যটি সবুজ পাতা কিন্তু কাণ্ড বা ডাটা লালচে বেগুনি রংয়ের জালালপুর হিসেবে পরিচিত।আশা করছি আপনি পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে তা জানতে পেরেছেন।

পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয়

প্রায় প্রতিটি বাঙালি পুঁইশাক খেতে পছন্দ করে কারণ এটি সহজলভ্য যার কারণে সহজেই সবাই পুঁইশাক খেতে পছন্দ করে। পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয় এই সম্পর্কে অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন আসলে পুঁইশাকের একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি যা প্রতিটি মানুষের খাওয়া উচিত।

তবে পুই শাকে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে কিনা এটা জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রথমে পুইশাক খেতে হবে এবং পুঁইশাক খাওয়ার পরে যদি এলার্জির কোন লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার পুঁইশাক খাওয়ার ফলে এলার্জি রয়েছে।

যার কারণে আপনি পুঁইশা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। আর যদি পুইশা খাওয়ার পরে কোন এলার্জি লক্ষণ দেখা না দেয় তাহলে বুঝতে হবে যে পুঁইশাক আগে আপনার কোন এলার্জি নেই। বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন রকমের সবজিতে এলার্জি দেখা দিতে পারে তার জন্য আপনার কোন খাবারে এলার্জি সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

সেটা বোঝার জন্য আপনাকে সেই খাবারটি প্রথমে গ্রহণ করতে হবে এবং তারপর বুঝতে হবে আপনার সেই খাবারে এলার্জি রয়েছে কিনা। আমি যতদূর জানার চেষ্টা করে জানতে পেরেছি। পুইশাকে এলার্জি রয়েছে।
তবে পুঁইশাকে আপনার এলার্জি রয়েছে কিনা তা জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে বুঝতে হবে। এলার্জির লক্ষণ দেখা দিচ্ছে কিনা পুইশাক খাবার পরে যদি আপনার কোন অ্যালার্জি লক্ষণ না দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার পুঁইশাকে কোন এলার্জি নেই। 

পুইশাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

পুইশা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব পুঁইশাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে যার কারণে এর উপকার বেশি হয় অন্যান্য শাকের মতো।
এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন সি লোহা ও ক্যালসিয়াম আমিষ এর পরিমাণও বেশি এছাড়া এর মধ্যে আসে পরিমাণ অনেক রয়েছে যার কারণে বিভিন্ন রকমের শারীরিক সমস্যা থেকে রে হায় পাওয়া যায় পুঁইশাক খাওয়ার ফলে।
পুইশাকের উপকারিতা :
  • পুই শাকের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আজ যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে দেহের বর্জ্য বের করতে সাহায্য করে।
  • পুইশাকে থাকা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি ত্বকের রোগ জীবাণু দূর করে শারীরিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে সেইসঙ্গে তুলো মজবুত করে।
  • নিয়মিত পুঁইশাক খেলে পাইলস,ফিস্টুলা ও হেমোরয়েড হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
  • যারা ত্বকে ব্রণের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য পুঁইশাক খুব ভালো একটি খাদ্য।
  • পুই শাকের প্রচুর পরিমাণে আজ বা ফাইবার থাকে যা পাকস্থলী ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
  • বদহজম, গ্যাস, এসিডিটি সহ নানা সমস্যা দূর করে এছাড়া পুষ্টিগুণ বেশি থাকায় এই সাগ্রুপ প্রতিরোধে বেশ কার্যকর।
  • পুইশাকে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লিমেটারি গুন শরীরের কোন অংশ আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ফুলে গেলে পুই শাকের পেটে লাগালে দ্রুত উপশম হয়।
  • খোসপাঁচড়া কিংবা ফোর এর মত অনাবশক সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে পুঁইশাক।
পুইশাকের অপকারিতা :
পুই শাক খেতে অনেকে পছন্দ করেন কিন্তু এই পুঁইশাকের মধ্যে কিছু এমন উপাদান রয়েছে যার কারণে কিন্তু পুঁইশাক খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয় শরীরে পুঁইশাকের কিছু অপকারিতা রয়েছে।
চলুন জেনে আসি পুঁইশাকের অপকারিতা সম্পর্কে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের পুঁইশাক খাওয়া ঠিক নয়। কারণ পুছা খাওয়ার ফলে এলার্জির মাত্রা আরও বেশি হয়নি পুইশাকে অক্সিলের সমৃদ্ধ এটি গ্রহণ করলে শরীরে তরল পদার্থের অক্সিলেটস এর পরিমাণ বেড়ে যায় ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পুই শাকের পিউরিন নামক উপাদান রয়েছে যা অতিরিক্ত গ্রহণের ফলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পায় এবং এর ফলে গেঁটেবাত, কিডনিতে পাথর ইত্যাদি রোগ হতে পারে। কিডনি এবং পিত্তথলির বিভিন্ন সমস্যা যারা ভুগছেন তারা অবশ্যই পুইশাক খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

পুইশাকে কি ভিটামিন আছে

পুই শাক আমাদের দেশের একটি জনপ্রিয় ও সুস্বাদু একটি শাক। সবজি বাজারে প্রায় সারা বছরই পুঁইশাক দেখা মেলে এই শার্ট নানাভাবে রান্না করে খাওয়া যায় ইলিশ ফুল ও চিংড়ি অনেকেরই অতি প্রিয় একটি তরকারি। পুইশাক  কিন্তু দুই রকমের পাওয়া যায় লালশাক ও সবুজ পুইশাক।

পুইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি ও ভিটামিন-এ  পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং আয়রন রয়েছে। নানা ধরনের ভিটামিন সমৃদ্ধ এই শার্টটি একদিকে যেমন বহুবিধ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার তৈরি করে এবং অন্যদিকে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শাঁখের মধ্যে পুই মাছের মধ্যে রুই প্রবাদেই বলা হয়েছে।

পুইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আর যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে দেহের বর্জ্য সুষ্ঠুভাবে বাইরে যেতে সাহায্য করে। পুইশাকে বিদ্যমান ভিটামিন এ এবং সি যা ত্বকের রোগ জীবাণু দূর করে শারীরিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে সেই সাথে চুল কেউ মজবুত করে। নিয়মিত পুঁইশাক খেলে পাইলস, ফিস্টুলা ও হেমোরয়েড হওয়ার সম্ভাবনা থাকে খুবই কম। পুই শাকের প্রচুর পরিমাণ আঁশ বা ফাইবার থাকে যা পাকস্থলী ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

যারা ব্রণের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য পুঁইশাক খুবই ভালো। পুষ্টিগুণ বেশি থাক আর এই স্বাদ রোগ প্রতিরোধে বেশ কাজ করে। পুঁইশাক দেহের সঠিকভাবে বর্জ্য নিষ্কাশন করে বদহজম, গ্যাস, এসিডিটি সহ নানা রকমের সমস্যা দূর করে। 

পুঁইশাক খেলে কি গ্যাস হয়

প্রায় অনেক বাঙালিরই পছন্দর খাবারের মধ্যে পুইসাপ অন্যতম তবে পুঁইশাক খেলে কি গ্যাস হয়? এই নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে আসলে পুঁইশা খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রকমের সমস্যা হতে পারে আপনার শরীরে যদি এটি শুকনা করে তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তবে পুইশা খেলে যে গ্যাস হবে এটা কোন জায়গায় ব্যাখ্যা কর নাই পুঁইশাক হচ্ছে শরীরের পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার। বিভিন্ন সমস্যা থেকে রেহাই দেয় তবে বেশি পরিমাণ পুইশা খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যাও হতে পারে কারণ বেশি পরিমাণ খাবার খাওয়া ঠিক নয়।
তবে পুঁইশা খেলে আপনার যদি গ্যাস হয় তবে কিছু লক্ষ্য সঠিকভাবে পালন করলে অবশ্যই আপনার গ্যাসের সমস্যা দেখা দিবে না।
  • সকালের নাস্তা অবশ্যই আপনাকে করতে হবে এটা কখনো বাদ দেওয়া যাবে না না হলে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
  • যত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এর ফলে আপনার গ্যাসের সমস্যা হতে পারে সব সময় স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খান।
  • একটানা কখনো বসে থাকবেন না এটা করে আপনার পেটের ভিতর গ্যাস সৃষ্টি হতে পারে কিছুক্ষণ পর পর একটু হাঁটাহাঁটি করুন।
  • কিছু কিছু সময় দুধ জাতীয় জিনিস খেলে গ্যাসে সমস্যা হয় যেমন রসমালাই, পায়েস, দই ইত্যাদি খাবার গুলো এড়িয়ে চলবে নেটে বদহজমে সমস্যা হতে পারে।
  • আপনি যদি একটানা কাজ করেন তাহলে একটু বিরত নিতে পারেন ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মত বিরতি নিলে শরীরে এনার্জি ফিরে আসে এবং গ্যাসের সমস্যা হয় না।

পুইশাকের বিচির উপকারিতা

অনেকের পুঁইশাক খেতে পছন্দ করে নেন কারণ পুঁইশাক একটি পুষ্টিকর খাবার কিন্তু পুঁইশাকের বিচি আরও বেশি সকল মানুষের পছন্দ কারণ পুঁইশাকের বিচির মধ্যেও অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা খাওয়ার ফলে শরীরের বিভিন্ন রকমের উপকার সাধন হয়।

এটি অনেক মানুষ পছন্দ করে এবং খেয়ে থাকে এই পুঁইশাকের বিচি খেতে অনেক মজার হয় এইটা ঝোল করে বেশি খাওয়া হয়। পুইশাকের বীতির উপকারিতা গুলো যারা জানেন না চলুন আজকে আমাদের আর্টিকেল থেকে জেনে নিন পুঁইশাকের বিচির উপকারিতা সম্পর্কে।
পুই শাকের বিচি পছন্দ করে প্রায় মানুষই এই বিচি পেকে গেলে খেতে অনেক বেশি সুন্দর হয় এবং দেখতে অনেক সুন্দর কালার হয়। বিশেষ করে এটা বাজারে বিক্রয় করে অনেক মানুষ চিনে বাসায় মেয়েদের রান্না করে খায় কমবেশি প্রায় মানুষ এই বিয়েটি পছন্দ করে এই বিচি খেতে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার হয় অনেক বেশি ফাইবার পাওয়া যায়।

এই বিচিতে থাকা ফাইবার আমাদের শরীরের ফিস্টুলার সমস্যা ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে অনেক বেশি সহযোগিতা করে। এই বিচি খেলে ছেলেদের শুক্রাণু সংখ্যা বাড়তে সাহায্য করে। এই বিচিতে রয়েছে আয়রন, ফলিক এসিড, জিংক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

এই পুইশাকের বিচি খেলে চর্বি বেড়ে যাওয়ার কোন ভয় থাকে না। আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পুইশাকের বিচি। পুই শাকের বিচি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী তাই আপনারা অবশ্যই পুঁইশাকের বিচি খাবেন।

পুইশাক রান্নার রেসিপি

বাঙ্গালীদের অত্যন্ত পছন্দের খাবার পুই শাক এই সাপটি খেতে অনেকে পছন্দ করে এবং এই শার্টটির দাম অনেক কম ও সহজলভ্য হওয়ায় প্রায় সকলে পুই শাক খেতে চাই। পুইশাক বিভিন্নভাবে রান্না করা যায় এই খাদ্যটি খেতে অনেকে পছন্দ করে আপনি যদি চান পুই শাক চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করতে পারেন।
এছাড়াও মুসুরির ডাল দিয়ে পুঁইশাক রান্না করতে পারেন এবং পুই শাকের ভাজিও করতে পারেন। ভাবে এই বৈশাখ রান্না করা যায় যা গরম ভাতের সাথে খেতে খুব সুস্বাদু হয়। আজকে আপনাদেরকে পুইশাক রান্নার রেসিপি দিব একটি যা খেয়ে আপনারাও অনেক মজা পাবেন। সুস্বাদু পুঁইশাকের রেসিপি তৈরি করতে হলে আপনি আজকের আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন।

গরম ভাতের সঙ্গে পুঁই চিংড়ি হলে জমে যাবে আরো বেশি পুঁইশাক যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর। রান্নার সঠিক প্রক্রিয়া না জানা থাকলে অনেকের রান্না সুস্বাদু হয় না। কিন্তু এটি রান্না করা বেশ সহজ অল্প সময়ের রান্না করা যায়।
উপকরণঃ
  • পুঁইশাক : আধা কেজি
  • কাঁচা মরিচ :দুই থেকে তিনটি
  • পেঁয়াজ: একটি
  • হলুদের গুঁড়ো : ১/২ চা চামচ
  • মরিচের গুঁড়ো :১/২ চা চামচ
  • চিংড়ি : ২০/২৫টি
  • লবন: স্বাদমতো
যেভাবে তৈরি করবেন রেসিপ: পুইশাক ভালো করে ধুয়ে কুটে নিন। চিংড়ির সঙ্গে সামান্য হলুদ মিশিয়ে তেলে হালকা করে ভেজে নিন। এরপর একটি পাত্রে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিন। এবার তাতে দিন হলুদের গুড়া মরিচের গুড়া ও লবণ একটু নেড়েচেড়ে পুঁইশাক দিয়ে দিন।
সামান্য পানি দিয়ে ঢেকে দিন কয়েক মিনিট পরে পুঁইশাক সেদ্ধ হয়ে আসবে এবার তাতে ভেজে রাখা চিংড়ি ও কাঁচা মরিচ দিয়ে দিন আরো কিছুক্ষণ রান্না করে নামিয়ে নিন।এবার তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু চিংড়ি মাছ পুঁইশাক দিয়ে রান্না তরকারি।

শেষ কথা।পুইশাক খেলে কি এলার্জি হয়।পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে

প্রিয় পাঠক আপনারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে পুঁইশাক খেলে কি এলার্জি হয় এবং পুইশাকে কি ভিটামিন থাকে এ বিষয়ে সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য সম্পর্কে জানতেও বুঝতে পেরেছেন।আমাদের আজকের আলোচনা আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।
আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকৃত মনে হয়েছে যদি এমনটি মনে হয় তাহলে আর্টিকেলটি আপনার পরিচিতজনদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।এছাড়াও আপনি যদি খাদ্য ও পুষ্টি সম্পর্কিত আরো আপডেট তথ্য পেতে জানতে হবে আমাদের ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url