২০টি ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম মেয়েদের ও বডি লোশন ব্যবহারের নিয়ম জানুন

আপনি যদি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতেই আছেন।আজকে আপনাদের জানাবো ২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম ও কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে আপডেট তথ্য।আমাদের আজকের এই তথ্যগুলো ২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সহ বিভিন্ন কোম্পানির ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে জেনে উপকৃত হবেন।
২০টি-মেয়েদের-ফর্সা-হওয়ার-ডাক্তারি-ক্রিম
কেননা সেই সাথে মুখ ও শরীর ফর্সা করার ক্রিম, কালো মেয়েদের ফর্সা হওয়ার সহজ উপায়, বডি লোশন কোনটা ভালো এবং বডি লোশন ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন তাই এই পর্বটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন ২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম ও কালো মেয়ের ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্র:২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম।কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিম

উপস্থাপনা।২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম।কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিম

প্রিয় পাঠক ২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কিত আজকের আর্টিকেল টিতে কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিম ও বডি লোশন কোনটা ভালো এবং কালো মেয়েদের ফর্সা হওয়ার সহজ উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আপনি যদি মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন আর্টিকেল পড়ে থাকেন তাহলে ২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে আপনার অথবা আপনার আশেপাশের মানুষদের জন্য এটি অনেক উপকারে আসবে।
তাই বডি লোশন ব্যবহারের নিয়ম এবং মুখ ও শরীর ফর্সা করার ক্রিম সম্পর্ক জেনে আপনি সঠিক নিয়মে খুব সহজেই কালো রং ফর্সা করতে পারবেন।তাই কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং কোন ক্রিম ব্যবহার করলে দ্রুত ফর্সা হতে পারবেন তার জন্য এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।

২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম

মেয়েদের গায়ের রং একটু যদি কালো বা শ্যামলা বর্ণের হয়ে থাকে তারা কিন্তু ফর্সা হতে চাই যার কারনে ২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। নারীদের ফর্সা হওয়ার উপায় হচ্ছে ক্রিম বেশিরভাগ মানুষই ফর্সা হওয়ার ক্রিম খোঁজে কোন ক্রিম ভালো হবে এবং কোন ক্রিম খারাপ হবে সেই সম্পর্কে বুঝে উঠায় অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।
যার কারণে অনেকেই ডাক্তারি ক্রিম ব্যবহার করতে চায়। বর্তমান সময়ে মানুষ ফর্সা হওয়ার জন্য নানা ধরনের জিনিস ব্যবহার করে থাকে। তবে ফর্সা হওয়ার জন্য এই সব জিনিস ব্যবহারের আগে আপনার স্কিন সম্পর্কে ধারণা রাখা জরুরী।

কারণ সবার স্ক্রিন সবকিছুর উপযোগী হয় না তবে ফর্সা হওয়ার জন্য এমন কিছু ডাক্তারি ক্রিম রয়েছে যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন। চলুন ফর্সা হওয়ার কিছু ডাক্তারি ক্রিমের নাম সম্পর্কে জেনে নিই।

Lotus herbal night cream: লোটাস হারবাল নাইট ক্রিম এ আছে আঙ্গুর, তুঁত, সাক্সিফ্রাগা নির্যাস এবং দুধের এনজাইম যা ত্বককে সঠিক তেলতেলে এবং ক্ষতিকারক UVA এবং UVB রশ্মি থেকে রক্ষা করে। দূষিত আবহাওয়া আমাদের ত্বকে নষ্ট করে দেয় আমাদের মুখে সবসময় খোলা থাকার কারণে পিগমেন্টেশন দাগ এবং নিস্তেজ দেখায়।
রাতে ঘুমানোর আগে আপনার মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে এবার আপনার হাতের আঙ্গুলের পরিমাণ মতো ক্রিম নিয়ে আপনার মুখ ও ঘাড়ে আলতো ভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। ক্রিমটি সারারাত ধরে পিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে দেয় এই ক্রিম ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল মসৃণ এবং তারুণ্য ফিরে পাবেন।

Himalaya Revitalizing Night Cream: হোয়াইট লিলি এবং টমেটো সহ হিমালয়া রিভাইটালাইজিং নাইট ক্রিম ত্বকের যত্নে ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে। এই ক্রিমটি ত্বকে পুনর্ববীকরণ চক্রের মাধ্যমে রাতারাতি কাজ করে। সারা মুখে অল্প পরিমাণে লাগিয়ে বৃত্তাকার গতিতে আলোতে ভাবে মেসেজ করুন ঘড়ির কাটার বিপরীত দিকে থেকে মেসেজ করতে হবে।

হোয়াইট লিলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো ত্বকের প্রতিদিনের বিভিন্ন ক্ষতির উপস্থিতি হ্রাস করে। টমেটো থাকায় প্লাবনয়েড এবং আলফাহাইড্রিক এসিড ত্বককে নরম ও ত্বকের মৃত কোষ গুলোকে জীবিত করতে সাহায্য করে এই জন্য টক হয়ে উঠে স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল।

Olay Natural White Beauty All In One Fairness Cream: এই ক্রিমে রয়েছে ট্রিপল ভিটামিন সিস্টেম যা আপনার ত্বকের ভেতর থেকে উজ্জ্বল করবে ত্রিপল ভিটামিন সিস্টেমের সাথে আরও রয়েছে প্রো-ভিটামিন বি ৫,ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ই যা আপনার ত্বকে ময়েশ্চারাইজ করবে কালো দাগ দূর করবে 
এবং ত্বক সতেজ রাখবে ত্বক প্রতিরক্ষা মূলক হিসেবে রয়েছে SPF-24। সারা মুখে অল্প পরিমাণ লাগিয়ে বৃত্তাকার গতিতে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। ঘড়ির কাঁটার বিপরীত থেকে ম্যাসাজ করতে হবে।

Pond's Gold Radiance Youthful Night Repair Cream: এই ক্রিমটি ভিটামিন বি৩ এবং ভিটামিন এ ও পালমিটেড এফ এর মত উপাদান দিয়ে তৈরি যা আপনার ত্বকের নিজস্ব তারুণ্য উজ্জ্বলতা পুনরুজ্জীবি করবে। এই ত্রীমে ভিটামিন এ এর ভালো উপাদান রয়েছে যা ত্বকের কন্ডিশনিং সুবিধা প্রদান করতে সাহায্য করে।

ত্বকের কোষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ক্লান্ত হয়ে পড়ে তাদের অত্যাবশক অভ্যন্তরীণ শক্তি সময়ে এর সাথে সাথে নিস্তেজ হয়ে যায়। এই ক্রিম ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক আরও বেশি তারুণ্য ফিরে পাবে এবং উজ্জ্বল হবে।

কালো মেয়েদের ফর্সা হওয়ার সহজ উপায়

প্রতিটা মেয়েই চাই সুন্দর হতে যাদের গায়ের রং কালো তারা কিন্তু ফর্সা হওয়ার জন্য অনেক বেশি চেষ্টা করে। নিজেকে সব সময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা কিন্তু জীবনের একটি অংশ যার কারণে কালো মেয়েদের ফর্সা হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায়।

আধুনিক যুগে এ কথার সত্যতা অনস্বীকারকার্য যে নারী বা পুরুষের একটি সুন্দর মুখের অবস্থান সর্বত্র গ্রহণযোগ্য। বাজারের নানা রকম ফর্সাকারী ক্রিম ব্যবহার করে আপনার ত্বকে নানা ক্ষতি হতে পারে ত্বক ফর্সা ও স্বাস্থ্য উজ্জ্বল করার জন্য অবশ্যই ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চলতে পারেন যার ফলে আপনার ত্বকের সুন্দর হয়ে উঠবে। কালো মেয়েদের ফর্সা হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।

কাঁচা হলুদ: আমাদের রূপচর্চাতে হলুদ অন্যের সহযোগিতা করে হলুদ আপনার গায়ের রং ফর্সা করতে সাহায্য করে বিশেষ করে যাদের কালচে ছোপ দূর করতে হলুদ খুব কার্যকরী সরাসরি হলুদ মাখলে অনেক সময় ত্বকে বিভিন্ন রকমের অ্যালার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে।

যার কারনে আপনারা কাঁচা হলুদের ফেসপ্যাক বানিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। হলুদের ফেসপ্যাক বানানোর জন্য প্রথমে ২ টেবিল চামচ দই এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং কাঁচা হলুদ বাটা এক চামচ নিয়ে সব উপকরণগুলোকে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।

মিশানোর পরে এই পেস্ট বা মিশ্রণটিকে আপনার ত্বকে আলতোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে এবং কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলে এটি ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। তারা মুখের কালো ছোপ গুলো বা কালো দাগ, রুক্ষতা, শুষ্কতায় এগুলো নিমিষেই দূর হয়ে যায়।

হলুদ ও অ্যালোভেরার জেল: আমাদের ত্বক পুড়ে যাওয়া কালো দাগ দূর করতে এবং কালো ছোপ দূর করতে হলুদ অ্যালোভেরার কোন তুলনা হয় না যার কারণে আপনারা ত্বকে এই দুটি উপাদান ব্যবহার করে ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা করতে পারেন।

ত্বকের যেকোনো কালো দাগ কেটে যাওয়ার দাগ রুক্ষতা সব সমস্যা থেকে সমাধান পেতে পারেন অ্যালোভেরা জেল ও হলুদের মিশ্রণ ব্যবহার করে। এই প্যাকটি বানানোর জন্য ২ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল ও 2 টেবিল চামচ হলুদের পেস্ট নিবেন। এই দুইটি উপাদান মিশ্রণকে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে।

তবে আলতো হাতে মেখে নিন ১৫ মিনিট ত্বক রেখে দিতে হবে। এরপর নরমাল পানি দিয়ে মুখটি ভালো করে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে সাথে সাথে বুঝতে পারবেন আপনার ত্বক কতটা মিশ্রণ ও ফর্সা হয়ে গেছে।
মধু ও লেবুর রস ফেসপ্যাক: কাল থেকে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায়ের মধ্যে মধু ও লেবুর রসের ফেসপ্যাক খুবই কার্যকরী। লেবুর রস কালো ত্বক ফর্সা করে ও উজ্জ্বল করে মধু তে থাকা ভিটামিন বি আয়োডিং জিংক ও কপারসহ নানা উপাদান ত্বকের ভেতর থেকে দীর্ঘস্থায়ী ফর্সা করে আপনার মুখের ময়শ্চেরাইজার ধরে রাখে।

এই পেজটি বানাতে আপনাদেরকে দুই চামচ মধু 2 চামচ লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে নিতে হবে ভালোভাবে এরপর মুখে লাগাতে হবে এবং 10 থেকে 20 মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এরপর হালকা একটু উষ্ণ পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।। আপনি যদি আপনার টক ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা করতে চান তাহলে এই প্র্যাকটি সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহার করতে পারেন।

কফি ও মধুর মাস্ক: কালো থেকে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায়ের ক্ষেত্রে কফির কোন তুলনা হয় না নানা ধরনের ত্বকের সমস্যা দূর করতে পারে কফি যার কারণে কফি ও মধুর প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। কফিতে থাকে ক্যাফিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের ভেতর থেকে ফর্সা উজ্জ্বল করে তোলে এবং আপনার সামনে নিজেকে গ্রহণযোগ্য হিসেবে মনে করবেন।

এক টেবিল চামচ মধু ও 2 টেবিল চামচ কফি একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি হালকা হাতের মুখে মেখে ১৫ মিনিট রেখে দিন তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। কফি ও মধুর মাস্ক আপনি সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করলে আপনার তো অপেক্ষায় এইভাবে ফর্সা হবে।

মুখ ও শরীর ফর্সা করার ক্রিম

মুখ ও শরীর ফর্সা করার ক্রিম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই নাইট ক্রিম ত্বক সারাদিন ধরে হারিয়ে ফেলা আদ্রতা ফিরিয়ে আনে কলোজনের কর্ম ক্ষমতা বাড়ায় ফলে পরের দিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর আপনার ত্বককে একেবারে ঝলমলে উজ্জ্বল আর তরতাজা দেখায়।
মুখো শরীর ফর্সা করার কয়েকটি ক্রিম সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করব চলুন জেনে নেওয়া যাক কয়েকটি নাইট ক্রিম যা আমাদের মুখ ও শরীর ফর্সা করতে সহযোগিতা করে।

ডার্মালজিকা ওভারনাইট ক্লিয়ারিং জেল: আপনার ত্বকে এক মেয়ে আর অন্য নানা দাঁত সব আছে তাহলে আপনি এই ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারেন এই ক্রিমের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল আর এন্টি ইনফ্লুোমিটরি উপাদান।

যা ত্বকের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে ত্বককে ছাড়িয়ে তোলে আরাম দেয় বজায় রাখে আর্দ্রতা। রাতে শুতে যাওয়ার আগে মুখে পুরো করে এই জেলটি মাখন আর সকালে উঠে মুখ ধুয়ে ফেলার পর দেখুন কেমন পরিবর্তন এসেছে।
ল্যাকমি অ্যাবসোলিউট পারফেক্ট রেডিয়ান্স স্কিন লাইটেনিং নাইট ক্রিম: সব রকম ত্বকে আর সব ঋতুতে উপযোগী ল্যাকমি এই নাইট ক্রিমটি কেবলমাত্র ত্বকের রিপেয়ার আর ময়েশ্চারাইজিং সুনিশ্চিত করে না ত্বককে ঢল মোরে আর উজ্জ্বল করে তোলে। এটি মাইক্রো ক্রিস্টাল আর লাইটেনিং ভিটামিন ভিটা রিসোর্সিনলে সমৃদ্ধ যা ত্বকের রং হালকা করে এবং যার ফলে আপনার গায়ের রং হয় ঝলমলে আর ফর্সা।

ওয়ান্স গল্ড রেডিয়ান্স ইউথ ফুল নাইট ক্রিম: আসল সোনার রেনু ভিটামিন এ আর ভিটামিন বি থ্রি তে সমৃদ্ধ পন্স এই নাইট ক্রিম কে বলা যেতে পারে বয়স্ক ত্বকের তারুণ্য ফেরানোর অসাধারণ ক্রিম। বয়স বাড়ার ফলে বিভিন্ন রকম মেয়েদের ত্বকে চিহ্ন ভেসে উঠে। যার ফলে আপনারা এই ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারেন। যা আপনার ত্বকে আরও বেশি সুষম মসৃণ ত্বক উপহার দিবে।

ল্যাকমে ইয়ুথ ইনফিনিটি স্কিন স্কাল্পটিং নাইট ক্রিম: ম্যাড় মেরে আর ঝুলে যাওয়া ত্বক দেখতেও অসুস্থ লাগে যার ফলে হতাশার কারণ হয়ে ওঠে। যদি এগুলো আপনার ত্বকের মূল সমস্যা হয় তাহলে কিন্তু নির্ভর করুন এই অ্যান্টি এজিং নাইট ক্রিম এর উপর। এটি আপনার টকেট টানটান ভাব বৃদ্ধি করবে এবং ত্বককে আরো বেশি ফর্সা ও উজ্জ্বল ঝলমলে দেখাবে।

পন্ডস এজ মিরাকল রিঙ্কল কারেক্টর নাইট ক্রিম: অকালের তাওয়াক্কু পুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করতে আর ত্বকের বয়সের জনিত চিহ্নগুলো মোকাবেলা করতে আপনারা এই ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি কোষকে পুনর্জীবন ফিরিয়ে দেয় এবং আপনার চোখে পড়ার মতো সকল দাগ সব দূর করতে পারে। এই ক্রিম ব্যবহারের ফলে আপনি বিভিন্ন রকমের ত্বকের মশাগুলো প্রতিরোধ করতে পারবেন।

কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিম

কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিমের নাম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন যারা স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে চান এবং যাদের এর রং অনেক দাবা তারা কিন্তু হওয়ার জন্য কিছু ভালো ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার ত্বকে আরও বেশি সুন্দর ও উজ্জ্বল করে তুলবে এবং ত্বকের তারুণ্য বজায় রাখবে ত্বকের কোন ক্ষতি করবে না। চলুন জেনে আসি কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিমের নাম সম্পর্কে।
  • Super viga Spray
  • Lotus Herbal Night Cream
  • Lakme Absolute Perfect Radiance Brightening Night Cream
  • L'oreal Paris White Perfect Night Cream
  • Pond'svGold Radiance Youthful Night Repair Cream
  • Garnier Skin Naturals Light Complete Serum cream
  • Bella Vita Organic Papyblem pigmentation blemish cream
এই ক্রিমগুলোর মধ্যে বাছাই করতে হলে যেগুলো ভালো এবং আপনার স্ক্রিনের সাথে যাবে সেই ক্রিম গুলো অবশ্যই আপনি বুঝেশুনে সেই ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।

বডি লোশন কোনটা ভালো

আপনারা যদি বডি লোশন ব্যবহার করতে চান তাহলে কিন্তু অবশ্যই জেনে শুনে বডি লোশন ব্যবহার করবেন আপনার ত্বকের সাথে কোন লোশনটি যাচ্ছে সেটার ওপর নির্ভর করে হাত-পা থেকে শুরু করে আপনার ত্বকে আরো বেশি সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য আপনারা বডি লোশন ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি আপনার ত্বক অনুযায়ী দুই ধরনের ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন আপনার তখন প্রকার লোশন বা ক্রিম ব্যবহারে অভ্যস্ত এটা আপনি জানেন। কেমিকাল লোশনে তুলনায় হারবালোশনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনেক কম।
কেমিক্যাল লোশন এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হাত-পা ফর্সা করা লোশন যেমন পাতাঞ্জলি, হোয়াইটেনিং বডি লোশন, ক্রিস্টাল হোয়াইট মিল্ক বডি লোশন, ডায়মন্ড স্পেশাল কেয়ার বডি লোশন, খাজানা বডি লোশন, ওয়াইড স্পট বডি লোশন।

এবং হারবাল লোশন বা ক্রিম এর মধ্যে সবথেকে কার্যকারী ও পলার হল পাইকারি ঘরের সিক্রেট বডি প্যাক, সিক্রেট ফেসপ্যাক এই দুটি জিনিস আপনি আপনার শরীর ও ত্বকে ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক হাত-পা হয়ে উঠবে ফর্সা এবং সুন্দর।

বডি লোশন ব্যবহারের নিয়ম

বডি লোশন ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই কোমল মসৃণ হাইড্রেটেড ত্বক চেনা পছন্দ করে যার কারণে আপনি সুস্থ কোমল ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজিং করা একমাত্র পথ চলুন জেনে আসি কিভাবে বডি লোশন ব্যবহার করতে হয়।

গোসলের পর: গোসল করার পরে বডি লোশন ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার ত্বক ভেজা অবস্থায় আদ্রতা বেশি থাকে। তাই ভেজা ত্বকে বডি লোশন লাগালে বেশি কার্যকারী হয়। তাই বাথরুম থেকে বেরিয়ে আগে গায়ে ময়েশ্চারাইজার মেখে নিতে হবে এবং ত্বককে আদ্রতা আটকে থাকবে ত্বক নরম আর মুসলিম হয়ে থাকবে।
শেভ করার পর: সেভিং করলে ত্বক থেকে অবাঞ্ছিত লোমের পাশাপাশি ত্বকে একদম ওপরের স্তরটা উঠে যায় সেই জন্য সেভ করার পরে ত্বক যাতে শুকনো না হয়ে যায়। তাই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এতে আপনার ত্বকের জ্বলা পোড়াও কমে যাবে।

রাতে ঘুমানোর আগে: গোসল করার পরে ময়েশ্চারাইজার মাখার পর হালকা পোশাক পড়ে নরম বিছানায় শুয়ে পড়ার মতো আরাম থাকে না। রাতের বেলা আপনার ত্বক আর শরীর দুইটাই উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। তাই এই সময় ত্বকের খাদ্য যোগানোর দরকার সেই কারণে বডি লোশন মেখে নিতে পারেন। এতে ত্বকের যত্ন সবচেয়ে ভালো সময় হলো রাত ১০ টা থেকে ১১ঃ০০ টার মধ্যে।

শেষ কথা।২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম।কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিম।

সম্মানিত পাঠ হোক আমাদের আজকের আলোচনা থেকে নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন ২০টি মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তার ক্রিম সহ কালো মেয়ে ফর্সা হওয়ার ক্রিম যাবতীয় সকল তথ্য।আমাদের আজকের আর্টিকেল সম্পর্কে কোন প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা জন্য আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন।আমরা চেষ্টা করব দ্রুত আপনার প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে আপনাকে আরো কিছু জানতে সহায়তা করার জন্য।
আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকৃত মনে হয়েছে এবং আপনি সঠিক তথ্য পেয়েছেন বলে আশা করছি।থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে থাকলে আপনার পরিচিতজনদের সাথে শেয়ার করুন।আজ এ পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url