চুলের যত্নে ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার ১০টি ব্যবহার জেনে নিন

বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা মেয়েরই স্বপ্ন ও শখ থাকে,নিজেদের চুলগুলো সোজা ও মিশ্রণ ঝলমলে রাখতে।ঝলমলে সোজা ও মিশ্রণ চুল পেতে কে নাই পছন্দ করে বলুন।তাই বর্তমান সময়ে চুলের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহার অপরিসীম।আপনার চুলকে ঝলমলে সোজা ও মিশ্রণ রাখতে আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে নিন চুলের যত্নে ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার ১০টি ব্যবহার সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।

চুলের যত্নে অনেকেই আবার রিবডিং করে থাকি।কিন্তু আপনাদের আজকের এই আলোচনায় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক নিয়মে চুল ঝলমলে ও মিশ্রণ রাখতে আলোচনা করতে চলেছি চুলের যত্নে ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার ১০টি ব্যবহার ও রূপচর্চায় অ্যালোভেরার ব্যবহার গুলো এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন।

যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে কি আপনার চুল পড়ে যাওয়া আগা থেকে ভেঙ্গে যাওয়ার শুকনো হয়ে যাওয়া চুল জ্বর ও ভাজ করা এবং কিছু কিছু অংশ চুলের বাঁকা হয়ে যাওয়া চুল রুক্ষ সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন।তবে আমি নিজে পরীক্ষিত হয়ে আপনাদের সামনে আজকের আর্টিকেলে আলোচনার পর্ব হিসেবে উপস্থাপন করতে চলেছি চুলের যত্নে ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার ১০টি ব্যবহার।

যা আপনারা ঘরে বসে প্রাকৃতিক নিয়মে ১০টি সহজ ব্যবহার সম্পর্কে জেনে আপনার চুলকে ঝলমলে, সোজা ও মিশ্রণ চুল রাখতে পারবেন।কারণ বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা মেয়েরই স্বপ্ন ওসব থাকে যে আমাদের চুলগুলো সোজা ও মিশ্রণ ঝলমলে থাকবে কেননা ঝলমলে চুল একটি বিশেষ সকলেই পছন্দ করে।

তাই আজকের এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ে ত্বকে অ্যালোভেরার উপকারিতা, তৈলাক্ত ত্বকে এলোভেরার ব্যবহার, রূপচর্চায় অ্যালোভেরার ব্যবহার, রাতে এলোভেরা ব্যবহার, এলোভেরা ক্ষতিকর দিক এবং চুলের যত্নে ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার ১০টি ব্যবহার গুলো জেনে নিন।

তোকে আরো বেশি সুন্দর করার জন্য কিন্তু প্রায় সকলের বিভিন্ন রকমের উপকার করতে চাই ত্বকে অ্যালোভেরার উপকারিতা কি সে সম্পর্কে কি আপনারা জানেন। তোকে সব সময় প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা উচিত এতে ত্বক আরো বেশি সুন্দর ও ফর্সা হয়ে উঠে ত্বকে অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে আজকে আপনাদেরকে জানাবো।

হাইড্রেশন বৃদ্ধি ত্বকের: আপনার ত্বকে হাইড্রেট করার জন্য এলোভেরা একটি অন্যতম প্রধান ইনগ্রেডিয়েন্ট হতে পারে এটা ব্যবহারের নরম আর মচুরাইজড ত্বক পাবেন এটি আদ্রতা ধরে রাখতে পারে।

অ্যালোভেরা ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসে এছাড়াও সূক্ষ্ম রেখা হ্রাস পায়। এটি আপনার মাথার ত্বকে তীব্র হাইড্রেশন দেয় এবং আপনাকে অনেক রেশমী চুল দিবে।

ডার্ক স্পট ফেড করা: অ্যালোভেরার ভেতর অসংখ্য ভিটামিন,এনজাইম, খনিজ এবং অ্যামিনো এসিড আপনার টক এবং চুলের স্বাস্থ্যকে অনেক ইমপ্রুভ করে এটি ত্বকের কোষের রিজেনারেট করতে পারে ব্রনের দাগ, ব্লেমিশ এবং কালো দাগ কমাতে পারে এতে ত্বক আরো সুন্দর হয়ে ওঠে।

ত্বককে পুষ্টি দেয়: শুষ্ক ত্বকে হাইড্রেট করতে কয়টি শসার টুকরো এক টেবিল চামচ বিশুদ্ধ অ্যালোভেরা জেল এবং এক চা চামচ মধু নিতে হবে বিশ মিনিট ব্লেন্ড করার পর আপনার ত্বকে মসৃণ পেস্ট লাগান। হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এরপর মুক্তি শুকিয়ে নিতে হবে মধু এবং শসা ত্বকের ভেতরের থেকে পুষ্টি দেয় শুষ্ক শুকানো ত্বককে ঠান্ডা করে।

ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে: অ্যালোভেরা জেল এর একাধিক ব্যবহার রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে ময়েশ্চারাইজার নাইট ক্রিম এবং স্পর্ট্যান্ট এক টেবিল চামচ ঝিল ব্যবহার করে আপনার মুখে এলোভেরা জেল এর একটি পুরো উত্তর লাগিয়ে নিন। এটি আপনার ত্বকে ভিজিয়ে রাখুন এবং প্রয়োজনে এটি ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনি সহজে অ্যালোভেরার বিভিন্ন বেনিফিট পাবেন।

চুলের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহার

যাদের ত্বক তৈলাক্ত তারা কিন্তু যে কোন উপাদান ব্যবহারের পূর্বে বিভিন্ন রকমের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে যায়। যার কারণে তৈলাক্ত ত্বকে অ্যালোভেরার ব্যবহার সম্পর্কে আছে আপনাদের সাথে আলোচনা করব গরম বাড়ার সাথে তৈলাক্ত ত্বকের বিলম্ব না শুরু হয় ধুলোবালি প্রকাব্বার এবং তৈরি হয় ত্বকে।তৈলাক্ত ত্বকে অ্যালোভেরার ব্যবহার হল:

• এক টেবিল চামচ এলোভেরা জেলের সঙ্গে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগান 1 ঘন্টা পর ধুয়ে ফেলুন।
• 2 টেবিল চামচ এলোভেরা জেল এর সঙ্গে এক চিমটি হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে নিন ফেস প্যাকটি ত্বকে পনের মিনিট লাগিয়ে রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
• 2 টেবিল চামচ এলোভেরা জেল এর সঙ্গে দুই টেবিল চামচ গোলাপ জল মিশিয়ে ত্বকে লাগান 20 মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

• মুলতান মাটির সঙ্গে পরিমাণ মতো অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে তৈরি করুন পেস্ট মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে রাখিয়ে গেলে ধুয়ে ফেল।
• ২ টেবিল চামচ এলোভেরা জেল এর সঙ্গে দুই টেবিল চামচ শশার রস মিশিয়ে ত্বকে মেসেজ করুন কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।
• দুই টেবিল চামচ এলোভেরা জেল এর সঙ্গে দুই টেবিল চামচ মিল গুঁড়া ও একটা ঘষে লাগান ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।
• অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে পরিমাণ মতো বেসন দিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন না শুকানো পর্যন্ত শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।

বর্তমান সময়ের রূপচর্চা করতে প্রতিটি মেয়েই পছন্দ করে কিন্তু এই রূপচর্চা যদি আপনি প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে করেন তাহলে কিন্তু আপনার ত্বক আরও বেশি উজ্জ্বল ও মুসলিম থাকবে।

রূপচর্চায় অ্যালোভেরার ব্যবহার সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব যারা অ্যালোভেরার মাধ্যমে ত্বকের রূপচর্চা করতে চান তারা আজকের আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

• খুশকি দূর করে: অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে পেঁয়াজের রস মিশিয়ে মাথা ত্বকে ঘুসন কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন খুশকি দূর হওয়ার পাশাপাশি দুলের গোড়া মজবুত হয়।

• রোদে পোড়া ত্বকের যত্নে: রোদে পুড়ে যাওয়া লাল সে তকে এলোভেরা জেল মাখন নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে।

• ঝলমলে চুলের জন্য: অ্যালোভেরা জেল শ্যাম্পু সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করুন চুলে চুল হবে ঝলমলে। চাইলে সরাসরি জেল লাগিয়ে এক ঘন্টা অপেক্ষা করে ধুয়ে নিতে পারেন।

• ময়েশ্চারাইজার হিসেবে: ত্বক নরম ও সুন্দর রাখতে নিয়মিত ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা জরুরী। তাজা অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন ময়েশ্চারাইজার হিসেবে। বিশেষ করে এই গরমে প্রাকৃতিক ক্রিম হিসেবে হালকা এই জেল ব্যবহার খুব কার্যকর।

• ব্রণ মুক্ত ত্বকের জন্য: অ্যালোভেরা নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের ব্রণ দূর হয় যার কারণে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে হবে ধীরে ধীরে দূর হয় ব্রণের বিরক্তিকর দাগও।

চুলে দ্রুত বৃদ্ধি: অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে টক দই ও মধু মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে নিন। মিশ্রণটি চুলের আগা থেকে গুড়া পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন ৪০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল দ্রুত লম্বা হবে।

আপনারা অনেকে এলোভেরার রাতে ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন আপনারা যদি রাতে এলোভেরা ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাদের ত্বক কি উপকার পাবে সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই রাতের বেলা এলোভেরা ব্যবহারের ফলেও কিন্তু বিভিন্ন রকমের উপকার পাওয়া যায়।

রাতের বেলা এলোভেরা ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক অ্যালোভেরা জেলে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা ত্বকে হাইড্রেট ও ময়েসুরাইড করতে সাহায্য করে। সারাদিনের ক্লান্তির পরে আপনারা যদি রাতে এটি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বকে নরম এবং কোমল রাখতে সাহায্য করতে পারেন।

এলোভেরা জেলে রয়েছে একটি এম কিলোমিটার বৈশিষ্ট্য যা ত্বকের প্রদাহ কম করে এবং লাল ভাব কমাতে সাহায্য করে। এটি ব্রর্ণ, একজিমা এবং অন্যান্য ত্বকের অবস্থার লোকদের জন্য উপকারী হতে পারে।অ্যালোভেরা জেলে এনজাইম রয়েছে যা ত্বকের গঠনকে এক্সফোলিয়েট করতে এবং উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে রাতে এটি ব্যবহার করার ফলে মৃত কোষ অপসারণ হয়।

অ্যালোভেরা জেল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই প্রাচীনকাল থেকে এলোভেরা ওষুধি গুনাগুনের সাথে পরিচিত এর ভিটামিন খনিজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যামিনো এসিড এর মত নানা প্রকার উপকারী যৌগ রয়েছে যা ত্বকের সমস্যা সমাধান সাহায্য করে।

আপনারা এলোভেরা জেল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই হয়তো জানেন না চলুন জেনে নেওয়া যাক এলোভেরা জেল এর ব্যবহারের নিয়ম।

মধু ও অ্যালোভেরা জেল : ও তেল তেল ভাব কমাতে অ্যালোভেরা জেল কার্যকারী অ্যালোভেরা ভিটামিন ই এবং মধু ভালোভাবে মিশিয়ে ব্যাগ তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।

প্রদাহ নাশক ফেসপ্যাক : প্রবণতা থাকলে অ্যালোভেরা সমৃদ্ধ প্রসাধনী ব্যবহার করা উপকারী এলোভেরা ফেসওয়াস ত্বককে শীতল রাখতে ও লালচে ভাব কমাতে সহায়তা করে।

গোলাপ ও অ্যালোভেরার টোনার : ঘরে তৈরি এলোভেরা ও গোলাপের টোনার ত্বকের শুষ্কতা কমাতে সাহায্য করে। গোলাপ জলের সঙ্গে এলোভেরা তেল মিশিয়ে প্রতিদিন গোসলের পরে ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

লেবুর রস ও অ্যালোভেরা জেল: এক টেবিল চামচ এলোভেরা জেল একটি ডিমের সাদা অংশ এবং আধা চা চামচ তাজা লেবুর রস মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে মেখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এটি ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী এবং এটি ত্বক উজ্জল ও ফর্সা করে।

অ্যালোভেরার উপকারিতা এবং অ্যাপোলোভেরা উপকার দিক সম্পর্কে আমরা জেনেছি। কিন্তু এই অ্যালোভেরা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করা হয় তাহলে কিন্তু এর ক্ষতিকর দিকও হতে পারে। যার কারণে এলোভেরা ব্যবহারে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

অ্যালোভেরা বোনের কথা আমরা কম বেশি সবাই জানি এটি বিশেষ করে চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। অতিরিক্ত কোন কিছুই যেমন ভালো না তেমনি অতিরিক্ত অ্যালোবেরাও ক্ষতিকর দিনে ১০০ গ্রামের বেশি অ্যালোভেরা কিডনির ক্ষতি করতে পারে হতে পারে ডায়রিয়া।

গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী মহিলাদের এলোভেরা পান করা উচিত নয় কারণ এটি তাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকরক হতে পারে। অ্যালোভেরার ব্যবহারের কারণে যদি কোন স্বাস্থ্য অনিয়ম হয় তবে তাৎক্ষণিকভাবে এটা পান করা বন্ধ করে দিতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

এলোভেরা ব্যবহারের ফলে অনেকের ত্বকে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে যার কারণে চুলকানি ওর র‍্যাশ হতে পারে। তাই এলোভেরা ব্যবহারের আগে জানতে হবে অ্যালোভেরাতে এলার্জি সমস্যা আপনার ত্বকে রয়েছে কিনা।

এছাড়াও খাওয়ার আগেও জানতে হবে পেটের কোন সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথে এলোভেরা খাওয়া বন্ধ করতে হবে। আশাকরি আপনারা এলোভেরা ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

সম্মানিত পাঠক চুল আমাদের সবার কাছে বড় সৌন্দর্য তুলে সৌন্দর্য অপরিহার্য চুল ছাড়া মেয়েরা অপূর্ণ হতে তুলে নিয়মিত যত্ন নেওয়া আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।চুলকে বিভিন্ন ধরনের স্টাইল করার জন্য হেয়ার টেস্ট করতে অনেক পছন্দ করে থাকেন।তবে বর্তমানে কিছু হেয়ার টেস্ট রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে আপনি আপনার সৌন্দর্য চুলকে ক্ষতির দিকে নিয়ে যেতে পারেন।

তাই আপনি চাইলে প্রাকৃতিক নিয়মে আপনার চুলকে সুন্দর ও ঝলমলে করে রাখতে পারবেন।আশা করছি আপনারা এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে চুলের যত্নে ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার ১০টি ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দেবেন।