গর্ভাবস্থায় মুড সুইং - মুড সুইং কখন হয়

গর্ভাবস্থায় মুড সুইং এবং মুড সুইং কখন হয় এ বিষয়টি প্রতিটি গর্ভবতী নারীর জন্য।এ সময় গর্ভবতী নারীদের মুড সুইং এর বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দেয়।তাই আপনি হয়তো গর্ভবতী প্রথম বার হওয়ায় এমন পরিস্থিতি সম্পর্কে অজানা রয়েছে।তাহলে আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি গর্ভাবস্থায় মুড সুইং ও মুড সুইং কখন হয় এ বিষয়ে সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য জানতে পারবেন।
গর্ভাবস্থায়-মুড-সুইং-মুড-সুইং-কখন-হয়
একই সাথে আপনি পিরিয়ডের সময় মুড সুইং কেন হয়, মুড সুইং হলে কি করবো,মুড সুইং কি এবং ছেলেদের কি মুড সুইং হয় এমন সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন তাই আজকের আলোচনাটি সম্পূর্ণ পড়ে জেনে নিন গর্ভাবস্থায় মুড সুইং  ও মুড সুইং কখন হয়।
পোস্ট সূচিপত্র:গর্ভাবস্থায় মুড সুইং।মুড সুইং কখন হয়

মুড সুইং কি

বিভিন্ন কারণে কিন্তু আমাদের মন খারাপ হয়ে থাকে কিন্তু তার যদি বারবার ঘটে এবং কোন কারণ ছাড়া দীর্ঘ সময় মন খারাপ থাকে তাহলে একটু চিন্তার বিষয় জানো না কোন কারণ ছাড়া ঘনঘন নিজেদের পরিবর্তন স্বাভাবিক কিছু নেই এই সমস্যাটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় মুড সুইং বলা হয় অনেক একটি মানসিক সমস্যা বিবেচিত হয় তবে এর জন্য চিকিৎসা করানো যায়।
মানে হল ঘন ঘন মেজাদের পরিবর্তন আপনার যখন কোন কারণ ছাড়া বা কারণবশত দীর্ঘ সময় মন খারাপ থাকে কিংবা বারবার মন মেজাজ এর পরিবর্তন ঘটে তখন সেটাকে মুড সুইং বলা হয়। এই মুহূর্তেই দিন বা রাতের ভিতর বারবার ঘুরতে পারে অনেক সময় শারীরিক কিংবা মানসিক সমস্যার কারণেও এটা হতে পারে।

তবে এই সমস্যা যদি দীর্ঘদিন ধরে ঘটে থাকে তাহলে আপনাকে মানসিক সমস্যা বলে বিবেচিত হবে এবং চিকিৎসা করতে হবে। বিশেষজ্ঞ ও মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, যে যদি শুরুর দিকে মুখ সমস্যার সমাধান না করা যায় তবে তা বাইপোলার ডিসঅর্ডারের মত জটিল রোগ এবং গভীর মানসিক রোগে পরিণত হতে পারে।

মুড সুইং এর লক্ষণ

একজন ব্যক্তির মুড সুইং হলে যেই লক্ষণগুলো হতে পারে আজকে আমরা সেগুলো নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব যারা মুড সুইং লক্ষণ ও গর্ভাবস্থায় মুড সুইং সম্পর্কে জানেন না এবং বুঝতে পারেন না। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি যেখানে মুড সিইং এর লক্ষণগুলো দেওয়া হল :
দিনের অধিকাংশ সময় মেজাজের উঠানামা ঘটে।
  • কোন কারণ ছাড়াই ঘন ঘন মন খারাপ হয় ।
  • আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয়।
  • দীর্ঘক্ষণ খারাপ লাগা কাজ করে এবং কান্না আসে
  • মানসিক বিষাদ এবং নিঃসঙ্গতা অনুভব হয়।
  • অনেক সময় শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
  • সব সময় ক্লান্ত বোধ হয়।
  • অতিরিক্ত ক্ষুধার্ত বোধ হয়।
  • ছিটকিকে ভাব এবং অতিরিক্ত রাগ উঠে।
  • অতিরিক্ত স্পর্শকাতরতা এবং উদ্বিগ্ন ভাব দেখা দেয়।
  • মানসিক অবসাদ কিংবা ডিপ্রেশনের প্রভাব করে।
উপরে দেওয়া লক্ষণগুলো মুসলিম হলে দেখা দিতে পারে তাই আপনার যদি এই লক্ষণ গুলো দেখা যায় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।

মুড সুইং হলে কি করবো

অনেকেই জানতে চায় মুড সুইং হলে কি করবো ও গর্ভাবস্থায় মুড সুইং। আসলে যখন মুড সুইং হবে তখন আপনাকে যে সকল কাজ করতে হবে  আজকে সেই সম্পর্কে জানাবো।
প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
  • প্রতিদিন নিজের জন্য কিছুটা সময় বের করে ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
  • মুসলিম কাটিয়ে উঠতে অনেক সময় লাগে এই জন্য কাজের চাপ পারিবারিক চাপ ব্যক্তিগত সমস্যা ঘুমের অভাব, বাইপোলার ডিসঅর্ডার প্রভৃতির কারণে মুড সুইং দেখা দিতে পারে।
  • মুড সুইং আসলে মানসিক চাপ সৃষ্টি করে এ কারণে মানসিক চাপ কমানোর জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরী।
  • নিজেকে গুটিয়ে না রেখে প্রকাশ করুন যা মনে আসছে বা যা বলতে চাইছেন তা বলে ফেলুন এতে সাময়িকভাবে কারো সাথে মনোমালিন্য হলেও বিষয়টি পরে আপনার কাছে ভালো লাগবে।
  • খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন আনুন সুষম খাদ্য তালিকা তৈরি করুন।
  • ঘনঘন মেয়েদের পরিবর্তন হলে মন এবং মস্তিষ্ককে শান্ত রাখার যোগব্যায়াম অভ্যাস গড়ে তুলুন।

মুড সুইং কখন হয়

মুড সুইং কখন হয় এবং গর্ভাবস্থায় মুড সুইং এই সম্পর্কে আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না অনেক সময় বিভিন্ন কারনে মুড সুইং বা মন খারাপ হতে পারে আবার শারীরিক কিংবা মানসিক কোনো রোগের ফলেও কিন্তু এই সমস্যাটি দেখা দিতে পারে।এছাড়া আপনি পারিবারিক সামাজিক কিংবা স্বাস্থ্যগত কোনো কারণ নেই মুড সুইং দেখা দিতে পারে। সাধারণত দেহের হরমোন নিঃসরণের তারতম্যের ফলে মুড সুইং হতে পারে।
এছাড়া মানসিক চাপ, অবসাদ বা হতাশা, অস্থিরতা, দুশ্চিন্তা, মদ্যপান,ঘুমের অভাব, বাইপোলার ডিসঅর্ডার, মেনোপজ ও পেরিমেনোপজ ইত্যাদি থেকে মুড সুইং দেখা দিতে পারে। এই মুড শ্রেণীর সম্পর্কে ফ্যামিলি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, মূলত হরমোনের প্রভাব, পুষ্টিহীনতা, লৌহ, ভিটামিন ও খনিজদের অভাবে মেজাজ এর দ্রুত ওঠানামা হয়ে থাকে।

আবার অনেক সময় মুড সুইং হওয়া অতিরিক্ত রাগ কিংবা নেতিবাচক অনুভূতির কারণে মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে সেক্ষেত্রে এই সমস্যা বাড়তে থাকলে দ্রুত মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবে।

ছেলেদের কি মুড সুইং হয়

ছেলেদেরও কিন্তু মুড সুইং হয় ছেলেদের কি মুড সুইং হয় এই সম্পর্কে অনেকে আপনারা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন অনেক সময় পুরুষদের মুড সুইং দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে বুঝাতে হবে যে মুড সুইং কি কেননা এই মেজাজের পরিবর্তন নারী-পুরুষ সবারই ঘুরতে পারে। সে ক্ষেত্রে জীবনযাত্রা, কাজের চাপ, মানসিক অবসাদ, খাদ্য অভ্যাস ইত্যাদি বিষয়ের কারণেও মন মেজাজ এর পরিবর্তন ঘটতে পারে।
আর এই হরমোন ছেলেদের প্রজনন কাজের জন্যই না বরং আরো বিভিন্ন আবেগীয় প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকে ফলে এটি বৃদ্ধি অথবা কমার কারণে তাদের আচার-আচরণের পার্থক্য পরিলিক্ষিত হয়। সুতরাং এর ফলে তাদের মধ্যে যেসব লক্ষণ দেখা দেয় তা হলো ক্লান্তিবোধ, বিভ্রান্তি বা কনফিউশন, হতাশা, মন খারাপ থাকা,
অতিরিক্ত রাগ অযথা বিরক্তি উদ্যোগ বা চিন্তা, অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা, যৌন চাহিদা কমে যাওয়া, আচরণগত অসামঞ্জস্যতা ইত্যাদি। এছাড়া এই লক্ষণ গুলো যদি কারো ভেতর দীর্ঘদিন সময় ধরে দেখা দেয় তাহলে তার অবশ্যই মনোরম চিকিৎসক এর কাছে চিকিৎসা নেওয়া উচিত।

পিরিয়ডের সময় মুড সুইং কেন হয়

পিরিয়ডের দুই এক সপ্তাহ আগে থেকে অনেকের আবার আবেগের পরিবর্তন, খাবারের চাহিদার পরিবর্তন, দূর্বলতা ভাব, মানসিক উদ্বেগ দেখা দিয়ে থাকে। পিরিয়ড এর আগে এসট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায় বলে মানসিক অবস্থার এমনটার পরিবর্তন দেখা দেয় সাধারণত বেশিরভাগ নারীর পিরিয়ড শেষ হওয়ার দুই এক দিনের মধ্যে আবার ঠিক হয়ে যায়।
তবে কিছু কিছু নারীর ক্ষেত্রে এই সময় দীর্ঘায়িত হতে পারে যা দীর্ঘসময়ের জন্য তাদের মানসিক স্বস্তি স্থায়ীভাবে নষ্ট করে। অনেকে এর ফলে স্থায়ীভাবে মারাত্মক হতাশা সবসময় মিজাজ খিটমিট করার রাগারাগি করার মত সমস্যায় ভুগে থাকেন। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় অনেক নারীর হরমোন ওঠা নামার প্রভাবে মুড সুইং এর শিকার হন।

মূলত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হরমোনের তারতর্মের কারণে মুড সুইং এর সৃষ্টি হয় এছাড়াও কাজের চাপ, মানসিক চাপ, অশান্তি, খাদ্য অভ্যাস, বিশ্রাম ইত্যাদির কারণে মুড সুইং হয়ে থাকে। হঠাৎই যদি কখনো দেখতে পান কোন কারণ ছাড়া আপনার বোন, মা, বান্ধবীকে অদ্ভুত ব্যবহার করছে তবে তার আচরণকে নাটক মনে না করে তার পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুন। কারণ মুড সুইং মেজাজের এমন এক নাটকীয়তা যা কারো জীবনে যেকোনো সময় অভিশাপ হয়েও আসতে পারে।

গর্ভাবস্থায় মুড সুইং

একজন গর্ভবতী নারীর হরমোনের ওঠানামার কারণে কিন্তু গর্ভবতী অবস্থায় সবচেয়ে বেশি গর্ভাবস্থায় মুড সুইং দেখা দেয়। গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের শরীরে বেশ কিছু হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায় এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন এমন কিছু হরমোন যেগুলো স্বাভাবিক সময়ে শরীরে থাকলেও গর্ভাবস্থায় এসবের পরিমাণ অনেক বেশি বেড়ে যায়।

এইসব হরমোনের প্রভাবে এই সময় মায়েদের বেশি মুড সুইং হতে পারে। গর্ভাবস্থায় বিশেষ করে প্রথম ত্রৈমাসিক মাসিক আপনি যতই ঘুমান না কেন আপনার বেশ ক্লান্ত লাগবে। এতে আপনার দুইজন দিন কাজে বিঘ্ন ঘটতে পারে এর ফলে আপনারও  গর্ভাবস্থায় মুড সুইং হতে পারে। 
সেই সময়ও কিন্তু আপনার শরীরের বেশ কিছু শারীরিক পরিবর্তনের পাশাপাশি মানসিক পরিবর্তন হতে পারে বমি বমি ভাবের কারণে শরীরের অস্বস্তি তৈরি হলে এটা আপনার মানসিক অবস্থা বা মুখকে প্রভাবিত করতে পারে তাহলে দেখা দিতে পারে মুড সুইং। গর্ভাবস্থায় শরীরের পরিবর্তন অনেক গর্ভবতী মা উপভোগ করলেও অনেক মা নিজে শরীরের পরিবর্তন মেনে নিতে পারে না এ থেকে অনেক সময় মন মেজাজের পরিবর্তন বা মুড সুইং হয়।

বিশেষ করে যে এইসব মাইরা জীবনে কোন সময় শারীরিক গঠন নিয়ে কটু কথা শুনেছেন বা কোন কারনে শারীরিক গঠন নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগেছেন তাদের গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তনের প্রভাবে মুড সুইং হতে পারে।
অনেক সময় প্রথমবারের মতো মা হওয়া নিয়ে অথবা প্রথম শিশুর সাথে অনাগত শিশু সম্পর্ক নিয়ে অনেক মাদুর চিন্তা করে থাকেন। পাশাপাশি এই প্রসব বা ডেলিভারি নিয়ে ও অনেক মা ভয়ে থাকেন এই সব ভীতি ও দুশ্চিন্তা থেকে আপনার মুড সুইং হতে পারে।

মুড সুইং কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন

এই মুড সুইং কি তা বুঝে নিয়ে সেটা নিয়ন্ত্রণ আনা যায় কেননা আপনার ঘন ঘন মেজাজের পরিবর্তন কেন ঘটেছে তা জেনে চিকিৎসকের পাশাপাশি কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চললে দ্রুত সুস্থ হতে পারবেন। সুতরাং আপনি যেভাবে মুড সুইং নিয়ন্ত্রণ করবেন তার জন্য মুড সুইং কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন নিচে বিস্তারিত জেনে নিন।
  • আপনাকে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে সে ক্ষেত্রে দৈনিক অন্তত সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন কেননা মানসিক চাপ কমানোর জন্য সঠিক ঘুম অত্যন্ত জরুরী।
  • প্রতিদিন আপনাকে ৩ থেকে ৪ লিটার পানি পান করতে হবে কেননা মন মেজাজ পরিবর্তনের সমস্যা এড়াতে হাইড্রেট থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও বেশি করে পানি পান করলে দেহে উপস্থিত বর্জ্য সহজে বেরিয়ে যায়।
  • নিয়মিত ব্যায়াম এবং মেডিকেশন করতে হবে মন মেজাজ উন্নত করার ক্ষেত্রে ব্যায়াম অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এতে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকার পাশাপাশি দেহে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখে।
  • স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলতে হবে এছাড়াও খাদ্য তালিকায় অল্প চিনি এবং কম কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। কেননা তা মুড সুইং সমস্যা উপশমের দারুন সহায়তা করে।
  • আপনার মুড সুইং এড়াতে প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘুরতে যেতে পারেন। এছাড়াও মন মেজাজের উন্নতি ঘটাতে বন্ধু-বান্ধবের সাথে আড্ডা দিতে পারেন।
  • আপনার ধূমপান কিংবা মদ্যপানের বদ অভ্যাস থাকলে এটা ত্যাগ করতে হবে। কেননা এটা আপনার মন মেজাজের অবনতি ঘটাতে পারে।
  • এছাড়াও সুযোগ সময় পেলে বিভিন্ন খেলাধুলা করতে পারেন কেননা এতে আপনার মন খারাপ অনেকটাই দূর হবে।
  • আপনার রাত জেগে ফোন চালানোর অভ্যাস থাকলে এটা বাদ দিতে হবে। কেননা এটা আপনার মন মেজরতের অবনতি ঘটাতে পারে।
মুড সুইংয়ের সময় আপনাকে সুষম খাদ্য তালিকা মেনে চলতে হবে। সে ক্ষেত্রে সে সময় নিজেকে খুশি করতে চকলেট, চিপস, জুস ইত্যাদি খাবার গুলো খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও পিরিয়ডের সময় মন খারাপ এড়াতে পছন্দসই খাবার খাওয়া যেতে পারে।আপনার মন মেজাজ এর উন্নতি ঘটাতে এবং মানসিক চাপ এড়াতে ধর্মীয় প্রার্থনা করতে পারেন।
আপনার মুড সুইং কাটাতে প্রয়োজন পড়লে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের আওতায় চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। এমন কি দরকার পড়লে কাউন্সিলিং করতে হতে পারে তাই মুসলিমের সুচিকিৎসার জন্য নিরাময় হাসপাতালে অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।

শেষ কথা।গর্ভাবস্থায় মুড সুইং।মুড সুইং কখন হয়

সম্মানিত পাঠক ও গর্ভবতী সকল নারীদের জন্য আমাদের আজকের আলোচনাটি আনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল।যা আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গর্ভাবস্থায় মুড সুইং ও মুড সুইং কখন হয় এ বিষয় সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।নিশ্চয় আপনি এই আলোচনাটি সম্পন্ন পড়ে ইতিমধ্যে গর্ভাবস্থায় মুড সুইং সম্পর্কিত সকল তথ্য জানতে পেরেছেন।
আশা করছি আপনি মুড সুইং কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন তা জেনে অনেক উপকৃত হয়েছেন।তাই আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লেগেছে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামতটি জানিয়ে দিবেন।এছাড়াও আপনি যদি এমন ধরনের আপডেট নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে চান তবে আমাদের ওয়েব সাইটটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url