দ্রুত হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় - হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় ও হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় সম্পর্কে
জানতে আপনারা ইতিমধ্যে অনলাইনে সার্চ করে তথ্য খোঁজাখুঁজি করছেন?তাহলে আজকের
পর্বটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।কেননা আমরা হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া
উপায় ও হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য আলোচনা করতে
চলেছি।
একই সাথে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করতে চলেছি হঠাৎ রক্তচাপ বাড়ার কারণ,
হঠাৎ পেশার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ, ডিম খেলে কি প্রেসার বাড়ে ও কি কি খাবার খেলে
প্রেসার পড়ে।তাই এমন গুরুত্বপূর্ণ সকল টপিক সম্পর্কে মিস না করতে চাইলে পোস্টটি
মনোযোগ সহকারে পড়ে হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্রঃহাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়।হঠাৎ হাই প্রেসার হলে
করণীয়
ভূমিকা।হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়।হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
অতিরিক্ত টেনশন ও গরম ও রোদ্রের কারণে হাই ব্লাড প্রেসার হওয়ার সম্ভাবনা
থাকে।অনেকেই বিভিন্ন ধরনের মানসিক টেনশন করার কারণে উচ্চ রক্তচাপ হয়।তবে উচ্চ
রক্তচাপ ও হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর কিছু উপায় রয়েছে।যেগুলো সম্পর্কে জেনে আপনি হাই ব্লাড প্রেসার হলে খুব সহজেই হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় ও হঠাৎ
হাই প্রেসার হলে করণীয় সম্পর্কে বুঝতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের জ্বর হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত
প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় যা আজকে আর্টিকেলের মধ্যে
আলোচনা করতে চলেছি হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় ও হঠাৎ হাই প্রেসার হলে
করণীয় সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।
সেই সাথে প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে , ব্লাড প্রেসার কমানোর উপায়, এবং হঠাৎ
রক্তচাপ বাড়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।তাই চলুন দ্রুত আজকের
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়
আপনার যদি ব্লাড প্রেসার থাকে তাহলে কিন্তু হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে
অবশ্যই জেনে রাখতে হবে কারণ ব্লাড প্রেসারের কারণে কিন্তু বিভিন্ন রকমের শারীরিক
সমস্যা হয় এবং এটা থেকে কিন্তু ক্ষতিও হতে পারে বড় ধরনের।
বর্তমান সমাজের দিনের পর দিন ধরে রক্তচাপের রোগী সংখ্যা বেড়ে চলেছে সাময়িক
পরিস্থিতিতে যেকোনো বয়সের মানুষেরই ব্লাড প্রেসারের সমস্যা রয়েছে যার কারণে
তারা কিন্তু অবশ্যই জানতে চাই যে ব্লাড প্রেসার কমানোর উপায় সম্পর্কে তরুণী কিছু
ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় মুড সুইং - মুড সুইং কখন হয়
বাদামি চাল: যতটা পারেন বাদামি চাল বা ব্রাউন রাইস খাবার খাওয়ার চেষ্টা
করুন। কারণ এতে রয়েছে লবণ ফ্যাট এবং শর্করা নাম মাত্রই থাকে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ
রয়েছে তারা এই চাল খুব উপকারী তাদের খাওয়ার জন্য।
রসুন: রসুনের মধ্যে এলিফিন থাকে যা শরীরের নাইট্রিক অ্যাক্সিডের উৎপাদন
বৃদ্ধি করে যা মাংসপেশিকে আরম প্রদান করে এছাড়া রক্তচাপের ডায়ালোস্টিক এবং
সিস্টেমেও আরাম প্রদান করেন সেই জন্য রক্তচাপের সমস্যায় ভোগা রোগীদের প্রতিদিন
একবার রসুন খালি পেটে খাওয়া উচিত।
আমলকি: আমরা সকলেই জানি যে আমলকি ব্যবহারে অনেক রোগের উপশম সাহায্য করে
কিন্তু আজ থেকে জানবেন যে আমলকি ব্যবহার করলে রক্তচাপ রোগের অনেক আরাম করা হয়
আমলকির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি যার রক্ত চলাচল ঠিক করে এবং শরীরের সরকরার মাত্রা
ঠিক রাখেন।
মুলোঃ এমনিতেই তো মুলা একটি অতি সহজ প্রাপ্ত সবজি যা নিয়ম করে খেলে
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে কাঁচা বা রান্না করা অবস্থায় খেলে এর থেকে শরীরে খনিজ
এবং প্রচুর মাত্রায় পটাশিয়াম ঢোকে এটা উচ্চ সোডিয়াম খাদ্য যার ফলে রক্তচাপ ঠিক
রাখতে কাজ করে।
- তিলের বীজ আর ধানের তুষ: ওপরের দুইটি জিনিস একসাথে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি হাইপারটেনশনের রোগীদের জন্য উপকারীদি এটাও বলা হয় যে ব্লাড প্রেসারের অনেক ওষুধ থেকে এই টোটকাটি বেশি কার্যকরী।
- এলাচ: বৈজ্ঞানিকদের মতে প্রতিদিন এলাচ খাবার ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত হয়। এর ফলে শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মাত্রা বেড়ে যায় যার রক্তে সঞ্চালনের জন্য খুব ভালো।
- পেঁয়াজ: প্রতিদিন পেঁয়াজের ব্যবহার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে এর মধ্যে অক্সিজেন ফ্লাভানাল থাকে যা হৃদয় জনিত কোন সমস্যা হতে দেয় না।
- দারচিনি: দারচিনির ব্যবহার ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে খুব সহজে করে। এর মধ্যেও এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যার রক্ত সঞ্চালন নেই ভালো করে।
- খাবারের লবণের ব্যবহার কম: রক্তচাপ বাড়ানোর ক্ষেত্রে যে লবন এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খাবার লবণের ব্যবহার কম করলে রক্ত হাতের মুঠোয় থাকে।
হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
আপনাদের মধ্যে অনেকেরই হঠাৎ হাই প্রেসার বৃদ্ধি পেতে পারে অবশ্যই সেই সময়
আপনাদের জন্য করনীয় কি সেই সম্পর্কে জেনে রাখা দরকার যারা হাই প্রেসারের রোগী
তাদের কিন্তু অবশ্যই হঠাতে হাই প্রেশার হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে একটি ধারণা
রাখতে হবে। চলুন জেনেছে হায় পেশার হলে করণীয়গুলো:
- শান্ত পরিবেশে বিশ্রাম নিন।
- মাথা ঘাড়ে ঠান্ডা পানি ঢেলে আরাম পাবেন।
- ওষুধ খেতে ভুলে গেলে যখন মনে পড়বে তখনই খেয়ে নিন।
- দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। আগের চিকিৎসার কাগজপত্র সঙ্গে নিন।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত শরীর চর্চা করুন এছাড়াও ধূমপান বা
মধ্যপ্রাণের অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করুন। দিনে কমপক্ষে 6 ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন
স্বাস্থ্যকর খাবার খান। অনেকে তেঁতুল খেয়ে রক্তচাপ কমানোর চেষ্টা করেন তবে এটি
সাপেক্ষে কোন গবেষণা তথ্য নেই। কাঁচা লবণ বা পাতে লবন খাওয়া বন্ধ করতে হবে
নিয়মিত ওষুধ খেতে হবে।
হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ
প্রায় মানুষেরই হঠাৎ পেশার বেড়ে যায় তবে অনেকে বুঝতে পারে না হঠাৎ প্রেসার
বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে অনেকেই জানে না চলুন জেনে আসি বেড়ে গেলে কি হবে।
আপনার শরীরের যদি হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যায় তখন যেই লক্ষণ গুলো দেখা দিবে সেই
লক্ষণ সম্পর্কে আজকে আপনাদেরকে জানাবো।
- সাধারণত উচ্চ রক্তচাপের কোন উপসর্গ থাকে না।
- যে এসব উপসর্গ ছাড়তে পারে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মাথাব্যথা, ঘাড়ে ব্যথা।
- বমি /বমি ভাব, ঝাপসা দেখা, বুকে চাপ, মাথা ঘোরা ইত্যাদি।
- রক্তচাপ হঠাৎ বেড়ে গেলে অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বা বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের দেখা দিতে পারে জটিলতা। যেমন স্ট্রোকের কারণে হাত-পা অবশ বা নাড়তে না পারা, মুখ বেঁকে যাওয়া, চোখে ঝাপসা দেখা, বুকে ব্যথা, কিডনির সমস্যা, কথা আটকে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
হঠাৎ রক্তচাপ বাড়ার কারণ
বিভিন্ন কারণে কিন্তু হঠাৎ রক্তচাপ বৃদ্ধি পেতে পারে আমগুলো তো খাদ্য অভ্যাসের
সঠিক নিয়মের জীবন পরিচালনা না করার কারণেও কিন্তু রক্তচাপ বৃদ্ধি পেতে পারে এই
জন্য হঠাৎ রক্তচাপ বাড়ার কারণ সম্পর্কে আপনাকে জেনে রাখতে হবে এবং সেই কারণগুলো
যেন আপনার ক্ষেত্রে না হয় আপনি রক্তচাপের রোগী হয়ে থাকেন। চলুন জেনে আসি হঠাৎ
রক্তচাপ বাড়ার কারণ গুলো।
- রক্তচাপের ওষুধ হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া।
- ওষুধের ডোজ পরিমাণে কমিয়ে খাওয়া।
- ওষুধ খেতে ভুলে যাওয়া।
- সুনির্দিষ্ট অন্য অসুখের কারণ যেমন অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি ও টিউমার বা প্যানক্রিয়াসের টিউমার।
- ঘুম কম হওয়া।
- বেশি পরিমাণ লবণ বা লবণাক্ত খাবার খাওয়া।
- মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদি।
- আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে অবসর সতর্ক অবস্থায় থাকবেন যদি আপনারও হঠাৎ রক্তচাপ বৃদ্ধি পায
প্রেসার হাই হলে কি খেতে হবে
যাদের উত্তর রক্তচাপ বা হাই প্রেসার রয়েছে তারা কিন্তু অবশ্যই খাদ্য জেনে খাবেন
যে পেশার হাই হলে কি খেতে হবে সেই সম্পর্কে আপনার যদি জানা থাকে তবে আপনি এই
নিয়ম অনুযায় খাবেন যদি আপনাদের না জানা থাকে তাহলে আজকের আমাদের আর্টিকেল থেকে
জেনে নিন হাই প্রেসার হলে কি খেতে হয়।
আরো পড়ুনঃ বড়দের ঘন ঘন কৃমি হওয়ার কারণ
কেউ অসুস্থ হলে আমরা মনে করি রক্তচাপ বেড়ে গেল কিনা রক্তচাপ যদি বৃদ্ধি পায়।
তাহলে কিন্তু অনেকের অসুস্থ হয়ে যায় হাই প্রেসার বলতে ব্লাড প্রেসার কে বোঝানো
হয়। অর্থাৎ দেহের ভেতরে প্রবাহিত রক্তের চাপ ধমলীগুলোতে রক্তের চাপ বেশি থাকলে
সেটাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার বলা হয়। হৃদপিন্ডের ধমনীতে রক্ত
প্রবাহের চাপ অনেক বেশি থাকলে সেটাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসার বলে।
হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে কি খাবেন:
- তৈলাক্ত তোমার পরিহার করে অন্য ছোট মাছ খেতে হবে।
- প্রতিদিনের খাবার তালিকায় প্রচুর শাকসবজি যেমন পালং শাক, ফুলকপি, শসা,লাউ, মটরশুটি, কলমি শাক, বাঁধাকপি, টমেটো, কুমড়া, বেগুন ইত্যাদি রাখতে হবে সবজি খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে।
- পটাশিয়ামযুক্ত খাবার খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় কলা, ডাবের পানি, টমেটো ইত্যাদি পটাশিয়াম থাকে।
- এক কাপ দুধ খাওয়া যেতে পারে প্রতিদিন।
- এছাড়া ফলমূল যেমন আমলকি, নাশপাতি,পেঁপে, পেয়ারা, বেদনা এগুলোর মধ্যে যে কোন এক ধরনের ফল প্রতিদিন গ্রহণ করা যেতে পারে।
- আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন হাই প্রেশারের রোগীর কোন ধরনের খাবার প্রতিদিন খেতে হবে। এছাড়াও প্রতিদিন কিছু সময় ব্যায়াম করতে হবে এবং খাদ্য অভ্যাস ঠিক রাখতে হবে।
কি কি খাবার খেলে প্রেসার বাড়ে
আপনাদের যদি প্রেসারে সমস্যা থাকে তাহলে কিন্তু অবশ্যই কি কি খাবার খেলে প্রেসার
বাড়ে সে সম্পর্কে জেনে থাকবেন। কারণ যে সকল খাবার আপনার জন্য ক্ষতি করতে পারে
সেই সকল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রেসারের রোগীদের কিছু খাবার খাওয়া
থেকে বিরত থাকতে হয়। সেই জন্য আপনার যদি হাই প্রেসার থাকে তাহলে অবশ্যই মেনে
চলতে হবে এবং খাদ্য অভ্যাস সঠিক রাখতে হবে।
- প্যাকেট জাত খাবার খাওয়া পরিহার করতে হবে।
- ভাত খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে।
- ধূমপান, মদ্যপান ত্যাগ করতে হবে।
- চর্বি বা ফ্যাট জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে যেমন গরুর মাংস, খাসির মাংস, মাখন, পেস্ট্রিকে ইত্যাদি অতিরিক্ত কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না।
- সর্বপ্রথম এবং সর্বশেষ কাজ হলো লবণের পরিমাণ খাদ্য থেকে কমাতে হবে কাঁচা লবণ একেবারে খাওয়া যাবেনা এমনকি রান্না করা খাবারে লবণের পরিমাণ কম রাখতে হবে
- আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে সকল খাবার খাওয়ালে হাই প্রেসারের হতে পারে এবং প্রেসার বেড়ে যেতে পারে। সেই সকল খাবার খাওয়া পরিহার করতে হবে এবং অবশ্যই সঠিক খাদ্য অভ্যাস ও ব্যায়াম করার মাধ্যমে নিজের স্বাস্থ্য সঠিকভাবে রাখতে হবে।
ডিম খেলে কি প্রেসার বাড়ে
রকেট চাপ যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বেড়ে যায় তখন তাকে উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়
বনানী ব্যাধি এই রোগে যারা ভুগছেন তারাই জানে যে কতটা সমস্যার মধ্যে দিয়ে
যাচ্ছেন ডিম খেলে কি প্রেসার বাড়ী সম্পর্কে অনেকেরই জানার আগ্রহ রয়েছে যাদের
উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে বেশিরভাগ রোগী ডিম খেতে চান না।
আরো পড়ুনঃ শিশুদের হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায়
তাদের ধারণা ডিম খেলে রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় কিন্তু ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। বর্তমানে
চিকিৎসা করা গবেষণা করে দেখেছেন, ডিমের সাদা অংশের রক্তচাপ বাড়ায় না বরং তা
কমাতে সাহায্য করে। পুরো ডিম না খেতে চাইলে অন্তত ডিমের সাদা অংশটুকু খেতে পারেন
এতে ক্ষারীয় এবং শতকরা প্রোটিন রয়েছে।
ডিমের সাদা অংশে প্রোটিন উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে কেননা
ডিমের সাদা অংশটি হলো পেপটাইড, যেসব উপাদানে আমেজ তৈরি হয় তার অন্যতম হচ্ছে
পেপটাইড।আমাদের শরীরের রক্তে এসিই নামের একটি উপাদান আছে এবং রক্তচাপ বাড়াতে এই
উপাদানটি দায়ী তাই কৃতি শুকরা মনে করেন ডিমের সাদা অংশ নিয়মিত খেলে এসিই নামের
উপাদানটিকে নিয়ন্ত্রণে রেখে উচ্চ রক্তচাপের ওপর তার সুপ্রভাত ফেলবে।
শেষ কথা।হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়।হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে আজকের পর্বটি সম্পূর্ণ পড়ে জানতেও বুঝতে
পেরেছেন হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
সম্পর্কে।আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এবং আপনি অনেক
উপকৃত হয়েছেন আমাদের পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে আপনার পরিচিত জনদের সাথে শেয়ার
করতে ভুলবেন না।
আরো পড়ুনঃ শিশুদের গুড়া কৃমির ওষুধের নাম
এছাড়াও আজকের আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন মতবাদ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে
জানিয়ে দিবেন।স্বাস্থ্য করছি কিছু নিয়ে নিয়মিত আপডেট তথ্য পেতে আমাদের
ওয়েবসাইটে ফলো করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন।এবং হাই ব্লাড প্রেসার থেকে
মুক্তি পেতে মানুষের টেনশন গরম ও রোদ্রের আবহাওয়া থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।
মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url