দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা - দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪

প্রিয় পাঠক আপনি কি দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা ও দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪ এ বিষয় সম্পর্কে জানেন?যদি না জেনে থাকেন তবে আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা ও দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪ সম্পর্কে জানতে পারবেন।
দুবাই-টুরিস্ট-ভিসা-কত-টাকা
সেই সাথে আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি দুবাই ঘুরতে কত টাকা লাগে, দুবাই ভিজিট ভিসা বের করতে কত দিন লাগে, দুবাই টুরিস্ট ভিসা মেয়াদ কতদিন থাকে তা সহজে জানতে পারবেন তাই চলুন আর সময় নষ্ট না করে দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা ও দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্র:দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা।দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪

ভূমিকা।দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা।দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪

দুবাই হল পৃথিবীর অন্যান্য সৌন্দর্যতম দেশ ও টুরিস্ট দেশের মধ্যে দুবাই অন্যতম।কারণ বর্তমানে দুবাইয়ে রয়েছে সবচেয়ে দামি ব্রুজ খলিফা।এই বুজ খলিফার নাম পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে।দুবাই হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু ভবন।তাইতো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে দুবাই শহর ঘুরতে ছুটে আসতে হাজারো মানুষ।
তাই আপনি যদি দুবাই টুরিস্ট ভিসায় যেতে চান তাহলে আগে আপনাকে জানতে হবে দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা ও দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪ সম্পর্কিত সকল তথ্য।এছাড়া আমরা আজকের আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরেছি দুবাই টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে, দুবাই টুরিস্ট ভিসা মেয়াদ কতদিন থাকে, দুবাই ঘুরতে কত টাকা লাগে এবং দুবাই ভিজিট ভিসা বের করতে কত দিন লাগে যা এ বিষয়গুলোর সম্পর্কে আপনাদের সকলের জেনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

দুবাই টুরিস্ট ভিসা

দুবাইতে এমন সহজ এখানে অনেকেই টুরিস্ট ভিসা নিয়ে ঘুরতে যায় কারণ দুবাইয়ের রয়েছে প্রচুর ঘুরতে যাওয়ার মত জায়গা। আপনি যদি দুবাই ঘোড়ার পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে দুবাই টুরিস্ট ভিসা আপনাকে করতে হবে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী হচ্ছে দুবাই এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে সবথেকে বৃহত্তম শহর প্রচুর সংখ্যক বাংলাদেশী নাগরিক বর্তমানে দুবাইয়ে বসবাস করছেন এবং বর্তমানে এই দুবাই যাওয়ার জন্য বিভিন্ন প্রক্রিয়া অবলম্বন করছে তবে আপনি যদি দুবাই নিয়ে যান তাহলে টুরিস্ট ভিসার জন্য দাম নির্ধারিত রয়েছে।
আবার বিভিন্ন দুবাইয়ে কাজের ভিসার ক্ষেত্রে অন্য দাম নির্ধারিত দুবাই প্রাকৃতিকভাবে সৌন্দর্যপূর্ণ হওয়ার কারণে সেখানে সবাই ঘুরতে যায় এবং সেখানে রয়েছে প্রচুর আধুনিকতার ছোঁয়া। বাংলাদেশ থেকে দুবাই অনেক বেশি উন্নত হওয়ায় সেখানে প্রচুর পরিমানে প্রতিনিয়ত টু ডিসটিক যায় তবে বাংলাদেশের ত্রিশ টাকা সমান দুবাইয়ের এক টাকা এখানকার টাকার মান অনেক বেশি।

বাংলাদেশের এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত দুবাই ভ্রমণ করার উদ্দেশ্যে বিশ্বাস তৈরি করে থাকে। তবে অনেকের রয়েছেন কয়েকটি পদ্ধতিতে টুরিস্ট ভিসা তৈরি করে থাকেন তবে আপনি দুইটি পদ্ধতিতে খুব সহজে টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদনের পর ভিসা পেয়ে যাবেন। প্রথমত কোন এজেন্সির মাধ্যমে আর দ্বিতীয়ত কোন এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে আপনি টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

দুবাই টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে

আপনি যদি দুবাই পুলিশ ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনাকে দুবাই ভিসা প্রসেসিং করতে দিতে হবে এবং ভিসা প্রসেসিং করতে দেওয়ার জন্য কিন্তু আপনার কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে দুবাই টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে সে সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করে জানাবো।
  • টুরিস্ট ভিসা আবেদন ফরম
  • এক কপি রঙিন ছবি
  • ছয় মাস মেয়াদ এর বৈধ পাসপোর্ট
  • পাসপোর্ট এর একটা ফটোকপি
  • সবগুলো টিকিটের ফটোকপি
  • বিভিন্ন ধরনের সনদ যেমন জন্ম সনদ, বিবাহ সনদ ইত্যাদি প্রয়োজন।
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন
  • মেডিকেল সনদ
আশা করি দুবাইয়ে ভিজিট ভিসা বা ট্যুরিজ ভিসা নিয়ে আপনি যদি যেতে চান তাহলে এই সকল ডকুমেন্টগুলো আপনার লাগবে এবং দুবাই ভিজিট ভিসার জন্য প্রসেসিং করলে এই ডকুমেন্টস গুলো জমা দিতে হবে।

দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা

আপনি যদি দু বাইরে যেতে চান টুরিস্ট ভিসা নিয়ে তাহলে কিন্তু যাওয়ার আগে একবার অবশ্যই জেনে যাবেন দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা লাগে কারণ সেখানে যাওয়ার জন্য আপনাকে এজেন্সি অথবা এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে তবে আপনি যদি এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে তারা আপনার কাছ থেকে বেশি টাকা নিতে পারে।
এই দুবাইয়ে যাওয়ার জন্য টুরিস্ট ভিসার খরচ সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা নির্ধারিত এবং ক্যাটাগরি এবং আপনার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে সর্বোচ্চ ৭৫ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে তবে বাংলাদেশ থেকে ভিসা আবেদন খরচসহ এবং ভিসা তৈরির খরচ। এছাড়াও বিমান ভাড়া সহ যাবতীয় খরচ সর্বনিম্ন ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা খরচ হবে।

বাংলাদেশে থেকে দুবাই টুরিস্ট ভিসা সর্বোচ্চ আট লক্ষ টাকা খরচ লাগে। তবে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা হলে আপনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে বা কিছু কিছু এজেন্সির মাধ্যমে টুরিস্ট ভিসা তৈরি করে নিতে পারবেন। আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন বাংলাদেশ থেকে দুবাইয়ে আপনি যদি টুরিস্ট ভিসা করে যেতে চান তাহলে আপনার কত টাকা খরচ হতে পারে।

দুবাই টুরিস্ট ভিসা মেয়াদ কতদিন থাকে

বর্তমান সময়ে দুবাইয়ে টুরিস্ট ভিসা মেয়াদ কতদিন থাকে আপনারা কি জানেন। দুবাই টুরিস্ট ভিসা নিয়ে অনেকে যায় কিন্তু কতদিন মেয়েদের টুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি প্রথমবারই টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে হয়তো আপনার জানা থাকবে না। এখন দুবাই টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং বলতে কোন ভিসা সম্পন্ন করানো কে বোঝানো হয়ে থাকে।

তবে এইসব ভিসা প্রসেসিং করতে আপনাকে কয়েকটি উপায় অবলম্বন করতে হয় না হলে কোন একটি পরিচিত সংগ্রহ করতে আপনাকে অনেক টাকা খরচ করতে হবে তবে এসব ভিসা সম্পন্ন করতে তিনি থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত সময় লাগে। এছাড়া ভিসার ক্যাটাগরি উপর ৩০ দিন থেকে ৯০ দিন ওপর টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ থাকে।
সাধারণত বর্তমান সময়ে বুঝবি ভেজা তৈরি করতে বেশ কিছু টাকার প্রয়োজন হয় যদি আপনি ৩০ দিন মেয়াদে সিঙ্গেল সিঙ্গেল ইন্টারভিসা তৈরি করতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে ৩৫০ দিরহাম। অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১০ হাজার টাকা আপনার ভিসা করতে খরচ হবে এবং মাল্টিপল এন্ট্রি ৩০ দিন মেয়াদের ভিসার ক্ষেত্রে খরচ হবে ৬৫০ দিরহাম।

যা বাংলাদেশী টাকায় টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে খরচ হয় ১৯ হাজার টাকা এবং ৯০ দিনের জন্য ১ এর অধিক বারের ক্ষেত্রে ভিসা করতে আপনার খরচ হতে পারে ২৫০০ দিরহাম। যা বাংলাদেশী টাকায় ৭৫ হাজার টাকা লাগে এছাড়াও অন্যান্য ক্যাটাগরির ভিসা তৈরির ক্ষেত্রে আবর্তন ফি সহ অন্যান্য খরচ সহ আপনার যাত্রায় যোগ হবে।

দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪

মরুর দেশে এসো দুবাই যেখানে আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর নগরী দেখতে পাবেন মরুভূমির বুকে জ্বলজ্বলে একা অত্যান্ত হত্যা আশ্চর্য নগরী দুবাই যদিও অনেকে শহরটিকে দেশ ভেবে ভুল করেন আসলে অনেকেই দুবাইয়ে সুযোগ-সুবিধা আধুনিকতা এবং অবকাঠামোর উন্নতির কারণে সেখানে ঘুরতে যায়।
দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪ এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চাই আসলে দুবাই টুরিস্ট ভিসা বন্ধ ছিল বেশ কিছু সময় করোনার পর থেকে তবে বর্তমান সময়ে দুবাই টুরিস্ট ভিসা চালু রয়েছে ২০২৪ সালে আপনি যদি দুবাই নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনি যেতে পারবেন কারণ এখন দুবাইয়ে যাওয়াতে কোন সমস্যা নেই দুবারে টুরিস্ট ভিসা নিয়ে অনেকেই যাচ্ছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের জন্য ভিসা বন্ধ হয়নি বলে জানিয়েছেন দেশটির নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফর তিনি জানান সঠিক জায়গায় ভিসা নিয়ে দূতাবাস কিংবা কনসুলেট লেবার উইন থেকে সত্যায়িত করে তবে দেশ থেকে আসতে হবে শ্রমিকদের তবে শ্রমিক ভিসা নিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেছে যোগ্যতা কিংবা দক্ষতা অনুযায়ী হচ্ছে সকল ভিসা তবে ভ্রমণ বিষয়ে আরব আমিরাত দিয়ে হিসাবের পরিবর্তনের কোন সুযোগ নেই।

দুবাই ভিজিট ভিসা বের হতে কতদিন লাগে

আপনি যদি প্রথমবার দুবাই ভিজিট ভিসা বের করতে চান তাহলে কিন্তু অবশ্যই জেনে রাখবেন দুবাই ভিজিট ভিসা বের হতে কত দিন সময় লাগে। দুবাই ভিজিট ভিসা আপনারা দুই রকম মাধ্যমে করতে পারেন একটি এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে অন্য তৈরিতে ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে আপনি যদি ভিজিট ভিসা নিয়ে দুবাইয়ে যান।
তাহলে এই দুই মাধ্যমে আবেদন করবেন এরপরে আপনি ভিসা প্রসেসিং করতে দিবেন। দুবাই ভিজিট ভিসার জন্য বিভিন্ন রকমের ভিসা রয়েছে সেক্ষেত্রে আপনার দুবাইয়ে ভিজিট ভিসার জন্য এয়ার লাইন্সের অফারের যোগ্য ফি দেওয়া লাগে ভিসার জন্য আবেদন করার সর্বোচ্চ তিন থেকে চার দিনের মধ্যে ভিসা হাতে পাওয়া যাবে।

দুবাই ভিজিট ভিচার ক্ষেত্রে মেয়াদ সর্বোচ্চ দুই বার বাড়ানো যায় এই মেয়াদ সর্বোচ্চ ৩০ দিনের জন্য বাড়ানো যায়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম খরচ হয় এই মেয়াদ বাড়ানোর ক্ষেত্রে এই খরচের পরিমাণ এয়ারলাইন্সের যে চারটি প্রক্রিয়া রয়েছে তার ওপর নির্ভর করে।

দুবাই ঘুরতে কত টাকা লাগে

আপনি দুর্বল ঘুরতে যেতে চাচ্ছেন অথচ আপনি এটা জানেন না যে দুবাইয়ে ঘুরতে কত টাকা লাগে তাহলে কেমন হয়ে গেল না আপনাকে কিন্তু দুবাই যাওয়ার আগে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে দুবাই ঘুরতে কত টাকা লাগে। দুবাই ভ্রমণের স্বপ্ন প্রায় প্রতিটি বাঙালি রয়েছে ঝলমলে শহর, বিলাসবহুল হোটেল, মরুভূমির রোমাঞ্চ সব মিলিয়ে শহরটি।

বর্তমানে পর্যটকের কাছে এক অতুলনীয় আকর্ষণ দুবাই ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়নি যে অনলাইনে আবেদন করে অথবা ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া জটিল মনে হল এটি কম খরচে সম্ভব আবেদন করা তবে ভিসা প্রসেসিং এর জটিলতা অনেকের জন্য ঝামেলা পণ্য মনে হতে পারে।
এই জায়গায় ট্রাভেল এজেন্সির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। দুবাই ভিজে ভিসা সাধারণত এক মাস থেকে তিন মাস মেয়াদী হয়ে থাকে তবে বর্তমান বাংলাদেশী দুই মাস মেয়াদী ভিসা চালু রয়েছে বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে ভিজিট ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে আনুমানিক ১ লক্ষ টাকা থেকে ৩ লক্ষ টাকা লাগে।
এই খরচ সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে অভিজ্ঞ কোন ভ্রমণকারীর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। এছাড়াও আপনার ওপর নির্ভর করবে দুবাইয়ে আপনি কতদিন থাকবেন এবং কোন কাজে ব্যয় করবেন টাকা।

শেষ কথা। দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪

সম্মানিত পাঠক আশা করি আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ করে ইতিমধ্যে জানতেও বুঝতে পেরেছেন দুবাই টুরিস্ট ভিসা কত টাকা ও দুবাই টুরিস্ট ভিসা কবে চালু হবে ২০২৪ সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য সমূহ।আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি দুবাই টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কিত জেনে অনেক উপকৃত হয়েছেন।আজকের পোস্টটি আপনার কাছে তথ্যবহুল এবং উপকৃত মনে হলে আপনার পরিচিতজনদের সাথে শেয়ার করুন।
কারণ অনেকেই দেশ-বিদেশ ঘুরতে বেশি ভালোবাসে ও পছন্দ করে।সেক্ষেত্রে আজকের আলোচিত সকল বিষয়গুলো দুবাই টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কিত তথ্যগুলো জেনে উপকৃত হবে।আজকের পর্ব এ পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url