সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪ - ইউরোপের ভিসা কত টাকা লাগে

আপনারা যারা ইউরোপ যেতে ইচ্ছুক অনেকেই জানতে চেয়েছেন সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪ সম্পর্কে।আপনি যদি সরকারিভাবে ইউরোপ যেতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪ সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে।একই সাথে ইউরোপের ভিসা কত টাকা লাগে তা জেনে রাখা উচিত।তাই জানতে হলে আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ুন।
সরকারি-ভাবে-ইউরোপ-যাওয়ার-উপায়-২০২৪
একই সাথে আজকের আর্টিকেল থেকে জানব ইউরোপ ভিসা পেতে কত দিন লাগে, ইউরোপ যেতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে এবং কম খরচে ইউরোপ ভিসা সম্পর্কে।তাই আজকের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪ ও ইউরোপের ভিসা কত টাকা লাগে এ সম্পর্কে।তাই চলুন আর দেরি না করে দ্রুত জেনে নেওয়া যাক সরকারি ভাবে ইউরোপ   যাওয়ার উপায় ২০২৪ নতুন নিয়ম সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃসরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪।ইউরোপের ভিসা কত টাকা লাগে

2024 সালে ইউকে নাগরিকদের কি ইউরোপের জন্য ভিসা লাগবে

২০২৪ সালে ইউকে নাগরিকদের কি ইউরোপের জন্য ভিসা লাগবে এমন প্রশ্ন অনেকেই করেছেন।তাই এ প্রশ্নের উত্তর পেতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়তে থাকুন।ইউকে নাগরিকদের ডিজাইন ইন্টারভিউ তারিখ পাওয়া থেকে শুরু করে সঙ্গে নিয়ে দূতাবাসে ইন্টারভিউ পর্যন্ত যাওয়া রীতিমতো বিভিন্ন রকমের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় ভিসা পাওয়ার এই সকল দখল সামলানোর মাঝপথে অনেকে দেশে বাইরে ভ্রমণের ইচ্ছাটাই হারিয়ে ফেলে।

অন্যদিকে এইসব ঝামেলায় এক নিমিষে উধাও হয়ে যায় যখন সেই ভিসা করার কোন বাধ্যবাধকতা থাকে। না আসলে আপনাদের যদি ভিসাই না করা লাগে তাহলে তো এই সকল ঝামেলা বা বিরম্বনার শিকার হতে হয় না। প্রতিবছরের মত এবারও বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের পাসপোর্ট এর রেংকিং করছে হেনলি পাসপোর্ট সূচক।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট ধারিরা কোন কোন দেশে ভিসা ছাড়া যেতে পারত অনেকে জানতে চায়। আসলে আপনি যদি ইউকে নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে কি ইউরোপের জন্য আপনার ভিসা লাগবে কিনা। এই সম্পর্কে আপনাদের জানার অনেকেরই আগ্রহ রয়েছে। আপনি যদিই উকে নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বর্তমানে ভিসা ছাড়াই কিন্তু ইউরোপের কান্ট্রিতে ঘুরতে যেতে পারবেন।

আপনি অনলাইন থেকে ইউরোপ হিসাবে আবেদন করতে পারবেন সেই জন্য আপনাকে প্রথমে যে সিলেক্ট করতে হবে আপনি যে যেতে চান আপনাকে ভিসার ফি দিয়ে প্রয়োজনীয় নথির মাধ্যমে ইউরোপের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে আপনারা অনেকেই ইউরোপে ভিসা আবেদন করে থাকলে কিন্তু ইউরোপ থেকে ইউকে যাওয়া সহজ হয়ে যাবে। সেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে খুব সহজেই আপনারা ভিসা ছাড়াই ঘুরতে যেতে পারবেন।

বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি

বিশ্ববাজারে কিন্তু কর্মীর চাহিদা বেড়ে চলছে বিদেশে কোন কাজে চাহিদা বেশি সেই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায় আসলে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা সব জায়গাতেই বেশি আপনি যদি দক্ষ অভিজ্ঞ সম্পন্ন হয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার কাজের সুযোগ রয়েছে প্রচুর। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন কর্মীর জন্য কাজের চাহিদা রয়েছে তেমনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশী কর্মীরাও কাজ করে যাচ্ছেন। চলুন জেনে আসি বিদেশে কোন কাজে চাহিদা বেশি।
  • কাঠমিস্ত্রি
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • তৈরি পোশাক
  • রেস্তোরাঁ
  • গাড়ি চালানোর
  • নার্স
  • গৃহকর্মী
  • কৃষিখাত
  • সড়ক ও ভবন নির্মাণ
উপরোক্ত এই সকল কাজের জন্য কিন্তু দক্ষ কর্মী চাহিদা দেওয়া হয় তবে দক্ষ কর্মী না হলে তারা কিন্তু কাজ করতে পারবে না এই জন্য জাপান দক্ষিণ কোরিয়া সিঙ্গাপুর যুক্তরাজ্য ও ইতালির মত দেশগুলোতে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা বাড়ছে এইসব দেশের দক্ষতার পরীক্ষা দিয়ে যেতে হয়।

বিধায় অন্যান্য দেশের থেকে বাংলাদেশ থেকে কম কর্মী যার কারণ বাংলাদেশের কর্মীদের দক্ষতা কম। বিপরীতে কম খরচ ও সহজ উপায়ে যাওয়া যায় বলে প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি কর্মী সৌদি আরবে যান আর গত কয়েক বছরে যে চলতি বছরের দ্বিগুণ্যেরও বেশি কর্মী মালয়েশিয়াতে গেছে।

ইউরোপের কোন দেশে বেতন সবচেয়ে বেশি

ইউরোপের কোন দেশের বেতন সবচেয়ে বেশি সম্পর্কে জানতে চেয়েছে অনেকে আসলে ইউরোপের বহু দেশ রয়েছে যেগুলোতে দক্ষ শ্রমিকদের প্রচুর পরিমাণে দেওয়া হয়। আপনি যদি ইউরোপে যেতে আগ্রহী হন তাহলে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে ইউরোপের কোন কান্ট্রিতে কত বেতন দেওয়া হয়।
সুইজারল্যান্ড: সুইজারল্যান্ডে একজন প্রবাসীর বার্ষিক গড় বেতন ১ লক্ষ ৮৮ হাজার ২৭৫ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় দেড় কোটি টাকা এই হিসেবে মাসে আয় ১২ লাখ টাকার ওপরে এই আই বৈশ্বিকভাবে প্রায় দ্বিগুণ ।

জার্মানি: ইউরোপের দেশ জার্মানিতে একজন প্রবাসীর বার্ষিক গড় আয় ৯৭ হাজার ৬৯৩ মার্কিন ডলার। চাকরিতে নিরাপত্তা দক্ষতা বৃদ্ধি ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে প্রবাসীদের জন্য দেশটি ২০১৬ সালের সেরা গন্তব্য স্থলে পরিণত হয়েছে।

সুইডেন: সুইডেনে একজন প্রবাসীর বার্ষিক গড় আয় ৮৪৮০২ ডলার বাংলাদেশী মুদ্রায় যার পরিমাণ ৬৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। জরিপে অংশ নেওয়া 71 শতাংশ প্রবাসী জানিয়েছে দেশটির কাজের পরিবেশ ভালো।
সংযুক্ত আরব আমিরাত : এখানে একজন প্রবাসীর বার্ষিক গড়ায় ১ লাখ ১২ হাজার ৮২০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশী মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৮৯ লাখ টাকা। এই হিসেবে মাসে আই প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকা।
নরওয়ে: দেশটিতে একজন প্রবাসীর বারিকায় ৯৭ হাজার ৪৮৬ মার্কিন ডলার। ৮৭ ভাগ প্রবাসী জানিয়েছে ২০১৬ সালে নরওয়েতে প্রবাসীদের জন্য সাড়া জাগানো সফলতা দেখিয়েছে।
অস্ট্রিয়া : এখানে প্রবাসীদের বার্ষিক গড় বেতন ৮৫ হাজার ২৮৮ ডলার বাংলাদেশী মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৬৭ লাখ টাকা।
সিঙ্গাপুর: সিঙ্গাপুরে একজন প্রবাসীর বার্ষিক গড় ১ লাখ ৩৮ হাজার ৬৪১ ডলার তবে দেশটিতে প্রবাসীদের জীবন যাপনের জন্য খুব বেশি ইতিবাচক হতে পারেনি। ৬২ ভাগ প্রবাসী তাদের ক্যারিয়ার উন্নত করে করেছে বলে জানিয়েছে। তবে ৩০ ভাগ বলেছে তারা উন্নত জীবন যাপনে পৌঁছাতে পারেনি।

হংকং: হংকংয়ে প্রবাসীদের বার্ষিক গড়াই ১ লাখ ৬৯ হাজার ৭৫৬ ডলার। বাংলাদেশী মুদ্রায় যা প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী প্রবাসীদের জন্য এটি ভালো জায়গা হলেও যারা উন্নত জীবনযাপন করতে চায় তাদের জন্য মোটামুটি।

ইউরোপ যেতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে

আপনি যখন ইউরোপের মত বড় কান্ট্রিতে যাওয়ার চেষ্টা করবেন তখন কিন্তু আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে ইউরোপ জেনে কি কি ডকুমেন্টস লাগে সেই সম্পর্কে আপনার যদি সকল ডকুমেন্টস গুলো সঠিক হয় এবং সকল ডকুমেন্টস গুলো রেডি থাকে তাহলে আপনি ইউরোপে যাওয়ার জন্য ভিসা তৈরি করতে পারবেন।
তার জন্য আপনাকে অবশ্যই আগে থেকে জেনে রাখতে হবে ইউরোপে যাওয়ার জন্য কি কি ডকুমেন্টস লাগতে পারে। আপনি যদি সরকারি ভাবে ইউরোপে দেশগুলোতে যাওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে পারবেন এখন আপনারা বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি পাবেন যেগুলো ইউরোপে যাওয়ার জন্য যাবতীয় কাজ করে দিবে এবং সকল তথ্য সম্পর্কে আপনাকে জানাবে।
  • ছয় মাস মেয়াদি বৈধ পাসপোর্ট যা ভ্রমণ শেষ হওয়ার পরে অন্তত ছয় মাস মেয়াদ থাকবে।
  • সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি এবং ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা।
  • সকল সেনজপন দেশের প্রযোজ্য এবং অন্তত ৩০ হাজার ইউরো মূল্য মানের স্বাস্থ্য বীমা প্রয়োজন হবে।
  • আপনি ইউরোপে যাওয়ার জন্য প্রতিটি মূল্য কাগজের সাথে একটি করে ফটোকপি জমা দিতে হবে।
  • কোন কাগজে যদি বাংলায় সকল কথা লিখা থাকে তাহলে সেটা সঙ্গে ইংরেজি অনুবাদ যোগ করতে হবে।
  • উপরে যে সমস্ত কাগজপত্রের কথা বলা হয়েছে সেই সকল কাগজ যদি আপনার থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে ইউরোপের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪

আপনারা যারা জানতে চান যে সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪ সম্পর্কে তাদেরকে আজকে মূলত জানাবো। যে সরকারি ভাবে কিভাবে আপনারা ইউরোপে যেতে পারবেন কিছু শর্ত রয়েছে। ইউরোপে যাওয়ার জন্য যে শর্তগুলো পূরণ করে। আপনিও ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন।

বাইরের দেশে যাওয়ার জন্য অনেকেরই ইচ্ছা থাকে তবে খরচ বেশি হওয়ার কারণে অনেকেই যেতে পারে না। তবে আপনি যদি সরকারি মাধ্যমে যান তাহলে কিন্তু খরচটা একটু কম পড়বে। কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারি না যে সরকারি ভাবে কিভাবে ইউরোপের দেশে যাবে। সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য কিছু কারী নিয়ম নীতি রয়েছে।
যেগুলো মেনে ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে পারবেন আপনাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে। যারা দালালের মাধ্যমে ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে চাই। তখন সেই দালালের কথা অনুযায়ী টাকা দেওয়ার পরে কিন্তু সর্বস্বান্ত হয়ে যায়। যার ফলে বিশ্বাস্ত মাধ্যম হতে পারে সরকারি মাধ্যম যেখানে আপনি সরকারি মাধ্যমে যেতে পারবেন।

তবে আপনি যদি বায়োসেল সংস্থা এর মাধ্যমে ইচ্ছে করলে সরকারিভাবে ইউরোপে যেতে পারবেন কেননা বায়োসের সংস্থা সরকারি হওয়ার কারণে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর লোক এখন ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে। সরকারি ভাবে যাওয়ার ফলে আপনার কোন টাকা পয়সা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না আপনি বিদেশে যাওয়ার পরে কাজের জন্য বসে থাকতে হবে না বা সময় অপচয় করতে হবে না।

আপনার কাজের জন্য কারো কাছে যেতে হবে না খুব সহজে কাজ পেয়ে যাবেন এবং আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণে বেতন সরকারিভাবে প্রদান করা হবে। বর্তমানে ইউরোপের দেশগুলোতে সরকারিভাবে গেলে খুব অল্প পরিমাণে খরচ হয়।
যেগুলো দেশগুলোতে যাওয়া যায় আপনি দালালের মাধ্যমে না যে সরকারি ভাবে যদি ইউরোপের দেশগুলোতে যান তাহলে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা আপনার খরচ হতে পারে। ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য আপনি ইউরোপের দেশগুলোতে সরকারিভাবে গেলে মূলত তিন ধরনের ভিসা পাবেন। যার মধ্যে
  • শ্রমিক ভিসা
  • চাকরির ভিসা
  • স্টুডেন্ট ভিসা
আপনাদের মধ্যে যারা বিভিন্ন ধরনের ভিসা নিয়ে আপনাদের স্বপ্নের দেশে যেতে চান তারা অবশ্যই সরকারি ভাবে যাবেন। কেননা এটা আপনাদের জন্য নিরাপদ একটি ব্যবস্থাকে এতে করে আপনার কষ্টের জমানো টাকা নষ্ট হবে না এবং আপনি যদি সরকারিভাবে ইউরোপে দেশগুলোতে যান তাহলে সেখানে নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। লিগ্যালি ডকুমেন্টস হওয়ার কারণে কোন অসুবিধা হবে না।

ইউরোপ ভিসা পেতে কতদিন লাগে

আপনাদের মধ্যে যারা ইউরোপের ভিসা তৈরি করতে দিচ্ছেন বা ইউরোপের ভিসা পেতে চাচ্ছেন। তাদের কিন্তু জানতে হবে ইউরোপের ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগতে পারে। আপনি যদি ইউরোপের ভিসা করতে দেন তাহলে কি নির্দিষ্ট সময় আছে যে সময়ের মধ্যে আপনার হাতে ইউরোপের ভিসা পৌঁছে যাবে।
ইউরোপের দেশগুলো ভিসা যদি আপনি সরকারী ভাবে বা দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে আপনি খুব সহজে এক মাসের মধ্যে পেয়ে যাবেন। আপনি যদি সেই সময়ের হিসাব গ্রহণ করেন আপনার মধ্যে কেউ যদি ইউরোপের কান্ট্রিগুলোতে যেতে চাই। সে ব্যক্তি ইউরোপের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে।

তারপর সর্বপ্রথম ভিসার জন্য আবেদন করার পরে পেতে যে ন্যূনতম নির্ভর করবে সেটা ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে। আর সেটা ভিসার ধরনের ওপর নির্ভর করে আপনি ভিসা কত দিনের মধ্যে পাবেন। তবে যে দেশের জন্য ভিসার আবেদন করেছেন সে দেশে দূতাবাস এবং কনস্যুলেটে আবেদন করেছেন কিনা তার উপর নির্ভর করে।

ইউরোপের ভিসা কত টাকা লাগে

আপনারা অনেকেই ইউরোপের যেতে চান কিন্তু ইউরোপের ভিসা করতে কত টাকা খরচ হয় সে সম্পর্কে অনেকে হয়তো জানেন না। যারা ইউরোপের ভিসা করতে চান তাদেরকে কিন্তু অবশ্যই জানতে হবে। যে ইউরোপের ভিসা করতে কত টাকা লাগতে পারে আসলে যারা প্রথমবার ইউরোপে যাবে। তারা কিন্তু যাওয়ার আগে অনেক চিন্তা ভাবনা করে যে কিভাবে কি করবে এবং কত টাকা লাগতে পারে ভিসা তৈরি করতে।

ইউরোপের দেশগুলোতে একজন শ্রমিক এক থেকে দুই হাজার ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারে। কোন শ্রমিক নতুন অবস্থায় যদি যায় তাহলে তার ৭০০ থেকে ৮০০ ডলার পর্যন্ত বেতন হতে পারে। আপনি যদি সরকারিভাবে ইউরোপের দেশগুলোতে যান তাহলে আপনার চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা ভিসার জন্য খরচ হতে পারে এবং আপনি যদি অবৈধ দালালের মাধ্যমে দেশগুলোতে যান। তাহলে এর থেকেও বেশি খরচ হতে পারে।
ইউরোপের দেশগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়। কিন্তু আপনি যদি ইউরোপের দেশগুলোতে কাজের ভিসায় অর্থাৎ আপনি যদি শ্রমিক ভিসায় ইউরোপের দেশে যেতে চান তাহলে আপনার ৭ থেকে ৯ লক্ষ টাকা শুধু ভিসা প্রসেসিং এর জন্য খরচ করতে হবে।

তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য আপনার কিন্তু প্রচুর পরিমাণে ভিসা প্রসেসিং এ খরচ হবে। কিন্তু আপনি যদি কোন ইউরোপে থাকা আত্মীয়-স্বজন মাধ্যমে যান তাহলে আপনার খরচ কম হবে। তবে আপনি দালাল ভাই এজেন্সির মাধ্যমে গেলে এর পরিমাণ আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

কম খরচে ইউরোপ ভিসা

আপনারা অনেকেই ইউরোপে দেশগুলোতে যেতে চান কিন্তু অনেকেই মনে করেন যে ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে ভিসা খরচ অনেক বেশি হয় আসলে আজকে আপনাদেরকে জানাবো কম খরচে ইউরোপের ভিসা সম্পর্কে যার মাধ্যমে আপনিও খুব কম খরচের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে যে কোন কাজের জন্য অথবা ভ্রমণের জন্য যেতে পারবেন।

ইউরোপের দেশ গুলো সেজন ভুক্ত একটি দেশ হওয়ার কারণে কিন্তু আপনি একটি সেন্টেন্স ভিসা পাবেন যার কারণে ২৭ টি দেশে বিনা ভিসার ভ্রমণ করতে পারবেন একটি ভিজা দিয়ে এছাড়া ইউরোপের প্রায় সবগুলো দেশের জীবনযাত্রার ক্ষেত্রে অনেক বেশি উন্নত। ফ্রান্স ও মানিয়া পর্তুগাল নেদারল্যান্ড সুইজারল্যান্ড মালটা ইত্যাদি।

এই দেশগুলো আপনি খুলবো কম খরচে যেতে পারবেন। এই দেশগুলোতে আপনার বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে সাধারণত ৮ লক্ষ থেকে ৯ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। টুরিস্ট ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সহ আপনি উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য কম খরচে ফ্রান্স যেতে পারবেন মাত্র ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ করে আপনি পর্তুগাল যেতে পারবেন।

মালটা যেতে আপনার মোট খরচের পরিমাণ হবে ৭ থেকে ১০ লক্ষ টাকা এই টাকার মধ্যে আপনি খুব সহজেই যেতে পারবেন ইউরোপের কান্ট্রিগুলোতে। তাই আপনাদের মধ্যে যারা ইউরোপে দেশগুলোতে খুব সর্ব খরচে যেতে চাচ্ছেন আপনি যদি ১০ লক্ষ টাকার মত বাজেট রাখেন। তাহলে অনায়াসে ইউরোপে যে কোন দেশে বিভিন্ন রকমের ভিসা যেতে পারবেন।

শেষ কথা সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪।ইউরোপের ভিসা কত টাকা লাগে

আপনারা যারা সরকারিভাবে ইউরোপ যেতে চাচ্ছিলেন নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ে আপনি সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪ ও ইউরোপের ভিসা কত টাকা লাগে এ বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।আশা করছি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি এ রোগ যাওয়ার জন্য একটি ছবি স্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।
আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে কেমন লেগেছে তা আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।এছাড়াও আপনি যদি প্রবাসী সম্পর্কিত আরও তথ্য সম্পর্কে আপডেট পেতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটি ভিডিট করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন।আপনারা অবশ্যই প্রবাসে গিয়ে কাজ করতে চাইলে বৈধভাবে প্রবাসী যাবেন।সরকারি নিয়ম এর বাইরে অবৈধভাবে কাজ করলে আপনি রাষ্ট্রীয় অপরাধে লিপ্ত হতে পারেন।তাই নিজে সতর্ক থাকুন এবং অন্যকে সতর্ক রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url