পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য যে কাজটি করতে হবে তা জানুন

পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে আমাদের সকলের জেনে রাখা উচিত।এর সাথে দাঁতের পোকা হলে করণীয় এবং দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে।এতে পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানা থাকলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। তাই চলুন জেনে নিই পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় গুলো। 
পোকা-দাঁতের-ব্যথা-কমানোর-উপায়
তাই চলুন আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে আসি দাঁতের পোকা বের করার দোয়া, দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায়, দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ, দাঁতের পোকা হলে করণীয়, দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয় এবং দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় কেন।তাই আজকের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ে পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় গুলো জেনে নিন।
পেজ সূচিপত্রঃ পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায়।দাঁতের পোকা হলে করণীয়

দাঁতের পোকা হলে করণীয়

প্রায় বাচ্চা থেকে শুরু করে প্রতিটা মানুষেরই বেশিরভাগ সমস্যা দেখা দেয় দাঁতে পোকা হওয়া এই দাঁতের পোকা হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে পারে না। দাঁতের দৃশ্যমান কোন পোকা থাকে না। এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া ডেন্টাল ক্যারিজ বা দাঁতের ক্ষয় রোগের জন্য দায়ী। এটি হয় সাধারণত মিষ্টি খাবার তিনি যুক্ত খাবার চকলেট,চুইংগাম, ক্যান্ডি ইত্যাদি খাওয়ার পরে মুখে এক ধরনের এসিড তৈরি হয়।

যা ধীরে ধীরে দাঁতের ওপর শক্ত আবরণ অ্যানামেল ক্ষয় করে থাকে। যারা এসব খাবার খায় তাদের ক্ষেত্রে এনামেল ক্ষয় হয়ে দাঁতে ছিদ্র বা গর্ত তৈরি হয় দাঁতের মধ্যে গর্ত বা ক্যাভিটি হলে তাতে ময়লা ও খাদ্য কামনা জমে ফলে সংক্রমণ হয়। শিশুদের এই গর্ত বা ক্যাভিটি হলে তারা ব্যথায় কষ্ট পায়। কিছু খেতে পারে না দাঁত সিরসির করে ওঠে এই জন্যই সমস্যার সৃষ্টি হয়।

করণীয় : দাঁতের গর্ত দেখা দেওয়া মাত্র দেরী না করে শূন্য জায়গাটা ভর্তি বা ফিল্ম করে নেয়া উচিত ডেন্টাল ক্যারিস যদি ধীরে ধীরে ডেন্টিং থেকে আরো গভীর অর্থাৎ ফালতু চেম্বার পর্যন্ত চলে যায় তবে ব্যাথার তীব্রতা বেড়ে যাবে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এবং চিকিৎসা করাতে হবে। ডেন্টাল ক্যারিস প্রতিরোধে ব্যালেন্স ফ্লোরাইট টুথপেস্ট দিয়ে প্রতিদিন দুই বেলা দাঁত ব্রাশ করতে হবে।

তাছাড়া টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে যা অ্যানিমেল রিপেয়ার করে। চিনি যুক্ত পানীয় বা আঠালো খাবার, অযুক্ত খাবার, কফি ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে হবে বা খাওয়ার পর কুলি করে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। শুধু ব্রাশ করলেই হবে না সুতা বা ফ্লস দিয়ে দাঁতের ফাঁক পরিষ্কার করতে হবে। পাশাপাশি নিয়মিত ডেন্টাল সার্জন দ্বারা দাঁত পরীক্ষা করতে হবে।

দাঁতের পোকা বের করার দোয়া

আমাদের দাঁতের বিভিন্ন রকমের সমস্যা হয় তার মধ্যে দাঁতের পোকার সমস্যা হলে কিন্তু দাঁতে ব্যথা সৃষ্টি হয় এই দাঁতের ব্যথা সৃষ্টি হওয়ার কারণে কিন্তু অনেক কষ্ট পেতে হয় যারা প্রত্যেক নামাজের সময় নিয়মিত মেসওয়াক করে তাদের দাঁতের যাবতীয় ব্যাধি রোগ থেকে মুক্তি পাই। দাঁতের ব্যথা মুক্ত থাকতে কুরআনে একটি আমল রয়েছে চলুন জেনে আসি।
যারা কোরআনুল করিমে, এই আয়াতটি পড়বে তাদের দাঁতের ব্যথা ভালো থাকবে না আয়াতটি হলো :
উচ্চারণ : 'কুল হুয়াল্লাজি আংশাআকুম ওয়া ঝাআলালাকুসুস সামআ ওয়াল আবছারা ওয়াল আফয়িদাতা ক্বালিলাম্মা তাশকুরুন।'( সুরা মুলক: আয়াত ২৩)
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে এই আয়াতের আমল করার মাধ্যমে দাঁতের ব্যাথা থেকে মুক্তি থাকার তৌফিক দান করুন। আমীন।

দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায়

দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আপনারা হয়তো অনেকেই জানতে চান কারণ বিভিন্ন কারণে কিন্তু দাঁতে পোকা লাগতে পারে। যার ফলে বিভিন্ন রকমের সমস্যা সৃষ্টি হয় এবং ব্যথা থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত যেতে পারে। ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে দাঁতের পোকাটা দূর করা যায় তার জন্য আপনার সবচেয়ে ভালো ও কার্যকারী প্রতিকার হতে পারে টুথপেস্ট। আপনি ডাক্তারের দোকান থেকে যেকোনো একটি সেনসিটিভ পেস্ট নিয়ে নিতে পারেন।

তাতে পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে সবচেয়ে যে বিষয়টি আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। সেটা হলো মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখা। যেমন চকলেট, ডেইরি, মিল্ক, মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। নিয়মিত পেস্ট ব্যবহার করলে আপনার দাঁতের পোকা কমে যাবে। এছাড়াও প্লাক পরিষ্কার করতে হবে।

প্লাক মূলত মুখের লালানি খাবার এবং ব্যাকটেরিয়ার ফলে মুখে জন্মায়। সাদা পরল সেটি হতে প্লাক ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করলে প্লাক থাকে না। প্লাক দাঁতের গোড়া দুর্বল করে দেয় এবং দাঁতে পোকা বাড়াতে বৃদ্ধি করে অবশ্যই আমাদেরকে প্লাক পরিষ্কার করতে হবে। এছাড়াও আপনি দাঁতের পোকা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য একটু সতর্ক থাকবেন ইনশাল্লাহ আপনার দাঁতের পোকা দূর হয়ে যাবে।

পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায়

দাঁতে পোকা হওয়ার কারণে কিন্তু দাঁতে ব্যথা সৃষ্টি হয় এই ব্যথা সহ্য করা যায় না অনেক সময় রাতের বেলায় এই ব্যথা সৃষ্টি হয় যখন ডাক্তারের কাছে যাওয়ারও উপায় থাকে না।যার ফলে দাঁতের পোকা থেকে তৈরি হওয়া পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। ছোট থেকে বড় অনেকেই ভোগেন দাঁতের যন্ত্রণায় এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে হলে শুধু পেইন কিলারী নয় ব্যবহার করতে পারেন কিছু ঘরোয়া টোটকা।
  • লবণ পানি : লবন হলো প্রাকৃতিক মাউথওয়াস এটি দাঁতের মধ্যে জমে থাকা নোংরা জীবাণু ধ্বংস করে। গরম পানিতে এক থেকে দুই চামচ লবণ মিশিয়ে মুখ কুলি করে নিতে পারেন এটি মুহুর্তে মিলবে আরাম।
  • আলু: আলু শুধু খাবার নয় দাঁতের ব্যথার টোটকা হিসেবে আলু কাজ করে আলু কেটে যেখানে যন্ত্রণা করে সেখানে সেখানে চেপে রাখুন দেখবেন ব্যথা কমে যাচ্ছে।
  • লবঙ্গ: লবঙ্গে সঙ্গে গোলমরিচ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন দাঁতে লাগিয়ে রাখুন কয়েক মিনিট কিছুদিন এভাবে করলে সুফল পাবেন।
  • ফিটকিরি : দ্রুত ব্যথা কমাতে ফিটকিরি খুবই কার্যকারী এতে দাঁতের ব্যথা দূর করে শক্তি আছে একটু ফিটকিরি লাগিয়ে রাখুন আপনার দাঁতে দেখবেন মুহূর্তে ব্যথা কমে যাবে।
যে সকল খাবারগুলোতে ঠান্ডা রয়েছে সে সকল খাবার খাওয়া থেকে এগিয়ে চলুন। আইসক্রিম, ফ্রিজের পানি, কোমল পানীয় খেলে দাঁতের ব্যথা শুরু হতে পারে বা চিনচিন শুরু হতে পারে তার জন্য এই সকল খাবার পরিহার করুন।

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ

অনেকের দাঁতের মাড়িতে সমস্যা সৃষ্টি হয় যার ফলে কিন্তু ক্যান্সার পর্যন্ত চলে যায় এই জন্য অনেকেই জানতে চাই দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণগুলো সম্পর্কে। বিশেষজ্ঞদের মুখে ক্যান্সার হওয়ার অন্যতম বড় কারণ হিসেবে দেখছেন তামাক গ্রহণ সেটা হতে পারে সিগারেটের, চুরুট, গুল বা জর্দার মাধ্যমে এছাড়াও যারা নিয়মিত মদ্যপান করে থাকে তারা এই রোগের ঝুঁকিতে রয়েছে বিশেষ গবেষণায় দেখা গেছে নারীদের চেয়ে পুরুষদের এই রোগ বেশি হয়।

মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ :

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন মুখ ও মুখ ও গহ্বরের ক্যান্সারের লক্ষণ গুলোর ক্ষেত্রে প্রথমে খেয়াল করতে হবে। মুখের যে কোন অংশ অস্বাভাবিকভাবে ফুলে যাচ্ছে কিনা এবার মুখের কোন অংশে ঘা বা একটি ছোট প্রিন্ড এর মত কিছু অনুভূত হওয়া সাদাটে বা লাল হয়ে যাওয়া কিংবা রং পরিবর্তন হয়ে মুখ ও মুখগহ্বরের ক্যান্সারের লক্ষণ গুলোর মধ্যে অন্যতম।

অনেক ক্ষেত্রে মাড়ির কোন অংশ থেকে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ মারি নিচের দিকে দেবে যাওয়া কিংবা অস্বাভাবিক ফুলে উঠতে পারে। এ ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যথা থাকে না ঘা বেড়ে গেলে মুখে অস্বাভাবিক রকমের বেশি লালা তৈরি হওয়া মুখের হা ছোট হয়ে যাওয়া জিব্বা নাড়তে কষ্ট হওয়া এবং খেতে কষ্ট হতে পারে। এছাড়াও ঠোঁট, মুখ, গলা বা গালে অবশতা অনুভূত হওয়া, দাঁত পড়ে যাওয়া, জিব্বায় ব্যথা, চওয়ালে ব্যথা, কানে ব্যথা, ওজন অল্প সময় কমে যাওয়ার মত লক্ষণ গুলো দেখা দেয় ক্যান্সার হয়।

দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয়

আপনারা কি জানেন দাঁতের মাড়িতে যদি ঘা হয় তাহলে সে সময় আপনাদের করণীয় কি কিছু করণীয় রয়েছে যার ফলে তাদের মাটির ঘা গুলো খুব সহজেই ভালো হয়ে যাবে। আমরা কিন্তু অনেক সময় দিয়েছি আমাদের মুখের ভেতরে বা মাটিতে ধাবা ইনফেকশন দেখা দিয়েছে তখন মুখের ভেতরে ঘা বা ইনফেকশন দেখা দিলে আপনি ব্রাশ করবেন এবং খুব শুষ্কভাবে এবং সব সময় পানি জাতীয় জিনিস খাওয়া যাবেনা বা জোরে হা করে খাওয়া যাবেনা।

কারণ আমরা যদি জোরে হা করে থাকি তাহলে আমাদের মুখের ভেতরের অংশে বা সে কাটা বা ঘাঁ জায়গাতে আবার রক্ত বের হতে পারে। তাই আমাদের মূলত খাওয়ার সময় খুব আস্তে করে খেতে হবে এবং যে কোন খাবার অল্প করে খেতে হবে। আর সেই কাঁটা স্থানে বিউটি বা ইস্টাসিন বুড়ি বা ট্যাবলেট ভালোভাবে গুড়া করে সেই কাঁটা স্থানে লাগিয়ে দিবে।

যাতে করে সেই ওষুধের ফলে ঘা শুকাতে পারে। কারণ মুখের ভেতর ঘা থাকলে আস্তে আস্তে সেটা ইনফেকশনে পরিণত হতে পারে। যেটা আবার বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। যদি ঘা এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ঘা হয়

আপনারা অনেকেই জানেন না যে কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে দেওয়া হয় আসলে এমন কিছু ভিটামিন রয়েছে যেগুলোর অভাব হওয়ার কারণে কিন্তু মুখে ঘা হতে পারে। ভিটামিন বি১২ এরকম মাত্রায় উপস্থিতি মানুষের জিহ্বায় ঘা সৃষ্টি করতে পারে এবং জিব্বা ফুলে যেতে পারে। অ্যানিমিয়া যা ভিটামিন বি১২ এর অভাবে প্রতিক্রিয়া দরুন একজন ব্যক্তির শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

মুখে ঘা থেকে অনেক ক্ষেত্রে সমস্যা শুরু হয় খুব ব্যথা হয় কিছু খেতে পারা যায় না যার কারণে মুখে ঘা হলে অবশ্যই যেই ভিটামিনের অভাব হচ্ছে সেই সম্পর্কে জানতে হবে এবং সেই ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারগুলো গ্রহণ করতে হবে। এই রোগ যাদের হয় তাদের মুখের ভিতরে খুব জ্বালা করে খেতে অসুবিধা এছাড়াও দেখা গিয়েছে সেই জায়গাটা ফুলে গেছে।

শরীরে বিভিন্ন ভিটামিনের অভাব মেটাতে চাইলে খেতে হবে সবুজ শাক সবজি সব ধরনের শাকসবজিতে পর্যাপ্ত ভিটামিন ও মিনারেল থাকে। এর সঙ্গে নিয়মিত ফল খেতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে সকল খাবারের সামঞ্জস্য রেখে খাদ্য তালিকা তৈরি করতে।

দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় কেন

আমরা প্রায় দৈনন্দিন জীবনে কিন্তু দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার সমস্যায় পড়ি তখন কিন্তু আমরা জানতে চাই যে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় কেন আসলে এই কারণটা আমাদেরকে জেনে রাখা দরকার আপনি যদি দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় কেন এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আমাদের আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।
দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে এর মধ্যে সবথেকে সাধারণ কারণ হলো জিনজিভাইটিস। যেটি দাঁতের উপর জমে থাকা প্লাগ নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে প্লাগ দাঁতের পাতলা মিশ্রণ আবারও ব্যাকটেরিয়া মাধ্যমে তৈরি হয়। যদি প্লাগ পরিষ্কার না করা হয় তাহলে এটি দাঁতের মাড়িতে ঢুকতে পারে এবং দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার কারণ হতে পারে।

এছাড়াও ভিটামিন সি ,ভিটামিন ডি এবং ক্লোরাইড এর ঘাটতিতে ও দাঁতের মাড়ি ফুলে যেতে পারে। এছাড়া গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মারি ফুলে যেতে পারে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার কারণ কি হতে পারে সেই সম্পর্কে।

শেষ বার্তা।পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায়।দাঁতের পোকা হলে করণীয়

পোকা দাঁতের যন্ত্রণা শুধুমাত্র যে ব্যক্তির হয়ে থাকে সে ব্যক্তি বেশি অনুভব করতে পারে।তাই এমন কষ্টদায়ক ব্যাধা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় থেকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় ও দাঁতের পোকা হলে করণীয় সহজাগতীয় সকল তথ্য।আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় জেনে আপনারা একটা ধারণা পেয়েছেন।

আমাদের এই পর্বটি পড়ে আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।এছাড়াও আর্টিকেল সম্পর্কিত কোন মতামত থাকলে জানিয়ে দিবেন এবং আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধু ও আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url