ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪ - মিনি চার্জার ফ্যান দাম
আপনি কি ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪ সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে দেখুন বর্তমানে ফ্যানের যে ব্র্যান্ডগুলো রয়েছে তার মধ্যে ওয়ালটন ব্র্যান্ড অন্যতম।তাই এখন আমরা ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪ ও মিনি চার্জার ফ্যান দাম সম্পর্কে জানবো।
বিভিন্ন আকারের ওয়ালটন ফ্যান ও ওয়ালটন ফ্যান কিভাবে চার্জে দিতে হয় এবং কোন কোম্পানির চার্জার ফ্যান সবচেয়ে ভালো সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪ ও মিনি চার্জার ফ্যান দাম পোস্টটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪।মিনি চার্জার ফ্যান দাম
ভূমিকা।ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪
আপনারা কি ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪ সম্পর্কে জানেন ওয়ালটনের কিন্তু বিভিন্ন মডেলের চার্জার ফ্যান পাওয়া যায় যা আপনারা ক্রয় করতে পারেন কারণ ওয়ালটন দেশীয় পণ্য হওয়ায় কিন্তু এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে দেশে এবং দেশের বাইরেও।
walton এর পণ্যের গুণাগত মান ও গ্যারান্টি ওয়ারেন্টি ভালো হওয়ার কারণে কিন্তু ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রচুর বিক্রয় হচ্ছে। চলুন জেনে আসি ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪।
চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভিন্ন ভালো ব্র্যান্ডের ও কোম্পানির চার্জার ফ্যান বর্তমানে রয়েছে বাজারে। অতিরিক্ত গরমের কারণে কিন্তু চার্জার ফ্যানের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে।
ভিশন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ
ভিশন কোম্পানির পণ্যের গুণগত মান অনেক ভালো যার কারণে ভিশন চার্জার ফ্যানে চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে। ভিশন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে আজকে আপনারা জানতে পারবেন।বর্তমান সময়ে ভীষণ কোম্পানির ১২ ইঞ্চি ও ১৪ ইঞ্চি সাইজ এর রিজেনেবল ফ্যান রয়েছে। আপনি কি জানেন ভিশন চার্জার ফ্যানের বর্তমান দাম কত টাকা।
বর্তমানে ১২ ইঞ্চি সাইজের যে রয়েছে তার মূল্য ৪২০০ টাকা। অপরদিকে একটু বড় সাইজের অর্থাৎ ১৪ ইঞ্চি সাইজের ভিশন চার্জার ফ্যানের দাম ৫০০০ টাকা। আপনার নিকটস্থ যেকোনো ভিশনে শোরুমে গিয়ে আপনি এই দুই ধরনের চার্জার ফ্যান ক্রয় করতে পারবেন।
- ১৪ ইঞ্চি ভিশন চার্জার ফ্যানের তথ্য
- ভিশন চার্জার ফ্যানের বৈশিষ্ট্য :
- রিচার্জেবল
- ওভারচার্জ এবং ওভার ডিসচার্জ সুরক্ষা
- এসি ডিসি পরিচালিত
- সম্পূর্ণ চার্জ ইঙ্গিত
- ধাপ কম গতি নিয়ন্ত্রণ
- বহন ও মেরামত করা খুব সহজ
- ভিশন চার্জার ফ্যান স্পেসিফিকেশন
- ব্যাটারি : 6V, 7 V
- কম গতি : 280 R.P.M
- উচ্চগতি : 1400 R.P.M
- শক্তি : 24 wat
- ফ্যান : 3.5 Hours
- চার্জ করার সময় : 12-15 hours
- কম গতির জন্য : 25 hours
১২ ইঞ্চি ভিশন চার্জার ফ্যানের তথ্য
- ভীষণ চার্জার ফ্যান বৈশিষ্ট্য
- ৯৯.৯% খাঁটি তামার তার
- ভারী পি পি প্লাস্টিক ব্লেড
- মরিচা মুক্ত ওয়্যার গার্ড
- নান্দনিক ডিজাইন করা হয়েছে
- ৯০ ডিগ্রি দোলন
- ওভার ভোল্টেজ বহন ক্ষমতা
- মোটর প্রকার: ছায়াযুক্ত মেরু
- ভিশন চার্জার ফ্যান এর প্রযুক্তির তথ্য
- রেটেড ভোল্টেজ : DC 12V
- রেড পাওয়ার : 12 wat
- ফ্রিকুয়েন্সি : 50 Hz
- গতি : 1800 R.P.M
- এয়ার ডেলিভারি : 55 M/ মিনিট
কোন কোম্পানির চার্জার ফ্যান সবচেয়ে ভালো
বিভিন্ন বাসা বাড়িতে এমন যে অপ্রত্যাশিত জায়গাতে বিদ্যুৎ ছাড়া সুন্দর বাতাস দিতে চার্জার ফ্যানের বিকল্প নেই কোন কোম্পানি চার্জার ফ্যান সবচেয়ে ভালো সে সম্পর্কে কি আপনারা জানেন বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে যেগুলো চার্জার ফ্যান কিন্তু কম দাম হলেও অনেক ভালো মানের সার্ভিস দিয়ে থাকে। আমরা নিজেরা ব্যবহার করে এবং অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি।
আপনারা যদি ওয়ালটন, ভিশন, সিঙ্গার, নোভা, সানকা, ক্লিক, সুপার স্টার অনেক ভালো হয়ে থাকেন। যদি বাজেট বেশি হয়ে থাকে তাহলে এই সকল চার্জার ফ্যানগুলো আপনি কিনতে পারেন। আর যদি আপনার বাজেট কম হয়ে থাকে তাহলে ক্লিকের চার্জার ফ্যান এবং চান কার্ড চার্জার ফ্যান গুলো ক্রয় করতে পারেন। এতে আপনার কম বাজেটের মধ্যে ভালো মারলে চার্জার ফ্যান হয়ে যাবে।
সর্বোপরি এই সকল চার্জার ফ্যান অনলাইনে না কিনে আপনি দোকানে গিয়ে ভালোভাবে দেখে শুনে চার্জার ফ্যানগুলো ক্রয় করতে পারেন। এতে আপনার জন্যই ভালো হবে। অতিরিক্ত গরম মেয়ে লোডশেডিং এর কারণে কিন্তু বেশি কারেন্ট থাকে না যার ফলে আপনারা চার্জার ফ্যান ব্যবহার করে এই গরমের মধ্যেও একটু স্বস্তি আনতে পারেন।
মিনি ফ্যান কিভাবে চার্জ দিতে হয়
আপনি যদি মিনি ফ্যান বা চার্জার ফ্যান কিভাবে চার্জ দিতে হয় না জেনে থাকেন তাহলে জেনে নিন নিয়মিত ব্যবহারের সময় একটি চার্জার ফ্যান কে কতটা সময় ধরে চার্জ দিবেন এই বিষয়ে আসলে নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব না কারণ একেক চার্জার ফ্যানের ব্যাটারির ক্যাপাসিটি একেক ধরনের হয়ে থাকে। মূলত ব্যাটারির ক্যাপাসিটি ও কত ওয়াটের চার্জার ব্যবহার করে চার্জ দেওয়া হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে ব্যাটারি সম্পূর্ণ চার্জ করতে হয় কত সময় লাগবে।
অনেক চার্জার ফ্যানের ব্যাটারি ইন্ডিকেটর থাকে যার মাধ্যমে বোঝা যায় যে ব্যাটারীতে কতটা চার্জ আছে ও কতটা চার্জ খরচ হয়েছে ইন্ডিকাটা দেখে সেগুলো সহজেই চার্জ দেওয়া যাবে। তবে যদি ইন্ডিকেটর না থাকে তাহলে আমাদের দেশে অধিক প্রচলিত মিনি চার্জার ফ্যানগুলোর মডেল গুলো অনুযায়ী বলা যায়।
যে আপনার পাখাটি ৩ ঘন্টা থেকে ৪ ঘন্টা চার্জ দিতে পারেন। কারন আমাদের দেশে পাখার যেসব মডেলগুলো বিক্রি হয় সেগুলো সাধারণত তিন থেকে চার ঘন্টা চারশ ফিতে হয় তবে কিছু কিছু পাঠায় একটু বেশি সময় চার্জ দিতে হয়।
আপনি প্রতি ২৫০০ মিলি এম্পিয়ারের জন্য আনুমানিক ১ ঘন্টা করে চার্জ দিতে পারেন। অর্থাৎ আপনার পাখার ব্যাটারি যদি ৫০০০ মিলি এম্পিয়ার হয় তবে আপনাকে ২ ঘন্টা চার্জ দিতে হবে। আর ব্যাটারিটি যদি ৭৫০০ মিলি এম্পিয়ার হয় তবে আনুমানিক ৩ ঘন্টার মতো চার্জ দিতে হতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় পাখাটির মোড়কে কোন নির্দেশনা দেওয়া আছে কিনা সেটা দেখে নেওয়া।
অনেকে ফ্যানের প্লাগ সারাদিন লাগিয়ে রাখেন এটি উচিত না। কিছু সময়ের ফ্যানের ব্যাটারিতে সার্কিট ব্রেকার লাগানো থাকে চার্জ সম্পূর্ন হয়ে গেলে সার্কিট ব্রেকার আলাদা হয়ে যায়। ফলে চার্জার সারাদিন প্লাগে লাগানো থাকলেও তাতে ব্যাটারির কিছু যায় আসে না। কিন্তু যেসব ব্যাটারিতে সার্কিট ব্রেকার লাগানো নিয়ে সেগুলো সম্পন্ন চার্জ হওয়ার পর ব্যাটারি ক্রমাগত বিদ্যুৎ সঞ্চালন হতে থাকে। যা ব্যাটারিকে দ্রুত নষ্ট করে ফেলে এবং ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
চার্জার ফ্যান কি চার্জে দিয়ে চালানো যাবে
আমরা কিন্তু চার্জার ফ্যান ক্রয় করার পর সেই ফ্রেন্ডটি কিভাবে চালাতে হয় সেই সম্পর্কে সঠিকভাবে জ্ঞান না থাকার কারণে অনেক সময় বিভিন্ন রকমের ভুল করার ফলে কিন্তু খুব দ্রুত চার্জার ফ্যানগুলো নষ্ট হয়ে যায় আসলে আপনারা কি জানেন যার যার ফ্যান কি চার্জে দিয়ে চালানো যাবে সেই সম্পর্কে অনেকেই ব্যবহার করার সময় চার্জে দিয়ে রাখে আসলে এটা কি সঠিক নিয়ম।
চার্জ দেওয়ার জন্য সঠিক নিয়ম অবলম্বন করতে হবে তাহলে আপনার চার্জার ফ্যানের ব্যাটারিটি দীর্ঘদিন পর্যন্ত সচল থাকবে সহজে নষ্ট হবে না। দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় চার্জার ফ্যান এই সম্পর্কে অনেকেই বলেন আসলে দ্রুত চার্জার ফ্যান নষ্ট হওয়ার পিছনে কিন্তু আপনাদেরও কিছু অজানা রয়েছে যার কারনে এই ফ্যানগুলো নষ্ট হয়ে যায় দ্রুত।
আপনি প্রতি ২৫০০ মিলি এম্পিয়ারের জন্য আনুমানিক ১ ঘন্টা করে চার্জ দিতে পারেন। অর্থাৎ আপনার পাখার ব্যাটারি যদি ৫০০০ মিলি এম্পিয়ার হয় তবে আপনাকে ২ ঘন্টা চার্জ দিতে হবে। আর ব্যাটারিটি যদি ৭৫০০ মিলি এম্পিয়ার হয় তবে আনুমানিক ৩ ঘন্টার মতো চার্জ দিতে হতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় পাখাটির মোড়কে কোন নির্দেশনা দেওয়া আছে কিনা সেটা দেখে নেওয়া।
অনেকে ফ্যানের প্লাগ সারাদিন লাগিয়ে রাখেন এটি উচিত না। কিছু সময়ের ফ্যানের ব্যাটারিতে সার্কিট ব্রেকার লাগানো থাকে চার্জ সম্পূর্ন হয়ে গেলে সার্কিট ব্রেকার আলাদা হয়ে যায়। ফলে চার্জার সারাদিন প্লাগে লাগানো থাকলেও তাতে ব্যাটারির কিছু যায় আসে না। কিন্তু যেসব ব্যাটারিতে সার্কিট ব্রেকার লাগানো নিয়ে সেগুলো সম্পন্ন চার্জ হওয়ার পর ব্যাটারি ক্রমাগত বিদ্যুৎ সঞ্চালন হতে থাকে। যা ব্যাটারিকে দ্রুত নষ্ট করে ফেলে এবং ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
তাই আপনি যদি আপনার ব্যাটারি কি রকম তা সঠিক না জেনে থাকেন। তবে ব্যাটারি সারাক্ষণ চার্জে না লাগিয়ে রাখাটাই ভালো। যখন প্রয়োজন চার্জে দিবেন আবার চার্জ হয়ে গেলে প্লাগ থেকে খুলে ফেলবেন।আপনি চার্জার ফ্যান অবশ্যই বন্ধ রেখে চার্জ দিবেন না হলে আপনার চার্জার ফ্যান খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যাবে।
শেষ কথাঃওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪।মিনি চার্জার ফ্যান দাম
ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪ ও মিনি চার্জার ফ্যান দাম সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করলাম।আজকের এই পোস্টে ওয়ালটন চার্জার ফ্যানসহ বিভিন্ন কোম্পানির চার্জার ফ্যান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন কোন কোম্পানির চার্জার ফ্যান সবচেয়ে ভালো হবে।
আশা করছি ওয়ালটন চার্জার ফ্যান প্রাইজ ইন বাংলাদেশ ২০২৪ সম্পর্কে জেনে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন।তাই এই আর্টিকেলটি যদি আপনার উপকারে আসে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।
বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদের নিজস্ব ফিচারসহ চার্জার ফ্যান তৈরি করছে, যা গ্রাহকদের জন্য বেশ সুবিধাজনক। দাম, আকার এবং ব্যাটারি ব্যাকআপের ভিত্তিতে চার্জার ফ্যানের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায়। এখন দেখা যাক, বাংলাদেশে চার্জার ফ্যানের দাম ও অন্যান্য বিষয়গুলো। https://ajker.top/charger-fan-price/ .