জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে আগ্রহই হলো একমাত্র বিবেচ্য বিষয়

এই জন্য প্রতিটি মানুষের জীবনে কিছু করতে হলে পাওয়ার জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে এবং নিজের সামর্থর মধ্যে জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে আপনি যদি ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখেন তাহলে কিন্তু এই লক্ষ্য নির্ধারণ করার আগে আপনাকে জানতে হবে যে আপনার সেই যোগ্যতা আছে কিনা অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন কারণ এইগুলো করতে অনেক টাকা খরচ হয়।

যদি আপনার সবকিছু মিলে যায় এবং আপনি মনে করেন যে হ্যাঁ আপনি পারবেন তাহলে আপনি লক্ষ নির্ধারণ করতে পারেন ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য এই ভাবেই জীবনের প্রতিটা স্টেপে লক্ষণ নির্ধারণ করে সেই লক্ষ্য অর্জন করায় হবে মূল সফলতা।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করার জন্য কিন্তু জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণের উপায় সম্পর্কে জানতে হবে আমাদের সকলের জীবনে একটি করে লক্ষ্য থাকা উচিত বা লক্ষ্য তৈরি করা উচিত। লক্ষ ছাড়া জীবনকে বলা হয় বৈঠা ছাড়ানো কার মত লক্ষ নির্ধারণ করে রাখলে চলার পথে কিছুটা হলে সহজ হয়ে যাবে কোন কিছুতেই খুব একটা সহ্য করা যায় না লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে বড় একটা পথ পাড়ি দিতে হয়।

সেই পদ্মা পাড়ি দেওয়ার পরে কিন্তু একদিন সফলতা আসে এবং লক্ষ অর্জন করা যায় এই জন্য এই লক্ষ্য অর্জন করার মধ্যে জীবনে যত ধৈর্য মোটিভেশন প্রয়োজন সবকিছুই জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য লাগবে।

বাস্তবধর্মী লক্ষণ নির্ধারণ করুন: অনেক সময় আমরা অবাস্তব লক্ষ্য নির্ধারণ করি যা আমাদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়ে। তখন কিছুদিন যাওয়ার পর হাল ছেড়ে দিই। তার জন্য ওজন কমাতে যদি যাই তাহলে নির্ধারণ করবে যে ১০ দিনে ১০ কেজি ওজন কমবে। এটা অসম্ভবের জন্য ওজন কমানোর জন্য প্রয়োজন যতটুকু আপনাকে দিয়ে সম্ভব ততটুকুই লক্ষ নির্ধারণ করতে হবে।

ছোট ছোট পদক্ষেপ নিয়ে: আপনি যদি পরিকল্পনা করেন ব্যায়াম করবেন তাহলে আমি টানা এক মাস ব্যায়াম করে নিজেকে ফিট করবা এমন না ভেবে আপনি টানা এক সপ্তাহ ব্যায়াম করবেন এই লক্ষ্য নিয়ে নামবেন দেখবেন আপনি এই ছোট ছোট উপায় থেকে অবশ্যই একদিন বড় হওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছেন।

মোটিভেশনাল স্ট্যাটাস: যে কথাগুলো আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে এবং সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে সেই কথাগুলো সম্পর্কে পড়বেন জানবেন এবং চেষ্টা করবেন সেগুলো সম্পর্কে জেনে ভালোভাবে এগিয়ে যাওয়ার।

অন্য সহযোগিতা নিন: কোন জার্নি একা একা সম্পন্ন করা সম্ভব নয় তাই কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে অবসর বিশ্বাস তো কারো সাথে কথা বলতে হবে বিশেষ করে তাদের সাথে যারা আপনাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্যে ইতিমধ্যে পৌঁছে গিয়েছে কারণ যারা আপনার পথ অতিক্রম করে চলে গিয়েছে তারা আপনাকে ভালো পথ নির্দেশনা দিতে পারবে তাই আপনি যাদের বিশ্বাস তো মনে করেন তাদের সাথে কথা বলুন।

ইতিবাচক চিন্তা করুন: আমাদের জীবনের ইতিবাচক চিন্তার কারণে কিন্তু অনেক প্রভাব রয়েছে। তাই যে কোন পরিস্থিতিতে কাউন্সিলিং করতে হবে আমাকে দিয়ে হবে না। এই জাতীয় কথা বলা পরিহার করতে হবে। যে কোন লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য প্রথমে নিজের উপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে হবে। মানসিক শক্তির অভাবে অনেকেই লক্ষ্যের কাছাকাছি গিয়েও ফিরে আসে। তাই সবসময় চেষ্টা করলেও আমিও পারবো বলে নিজেকে ইতিবাচক বার্তা দিতে হবে।

প্রতিটি মানুষের জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হয় এবং তার জন্য প্রয়োজন যোগ্যতা এই যোগ্যতা নিয়ে কিছু উক্তি রয়েছে জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণের যোগ্যতা নিয়ে উক্তি সম্পর্কে জানাবো। সুন্দর অনুভূতি থেকে এই উক্তিগুলো আপনাদের মনোবল বাড়াতে এবং লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে আগ্রহই হলো একমাত্র বিবেচ্য বিষয় এই কথাটি কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনার জীবনে যখন লক্ষ্য নির্ধারণ করবেন তখন কিন্তু আপনার কোন কাজের উপর আগ্রহ রয়েছে সেটাকে লক্ষ্য হিসেবে বেছে নিতে হবে আপনার যে কোন লকের মধ্যে কিন্তু আগ্রহটাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার জীবনে লক্ষ্য নির্ধারণে আগ্রহ না থাকে তাহলে কিন্তু সেই লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন না তার জন্য জীবনে লক্ষণ নির্ধারণ করতে হলে আগ্রহ থাকাটা জরুরী।

আপনি ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা বা আগ্রহ রেখেছেন। কিন্তু আপনি ডাক্তার না হয়ে যদি ইঞ্জিনিয়ার হতে চান তাহলে কিন্তু আপনার সেই লক্ষ্যে আগ্রহটাই থাকবে না। কারণ আপনার আগ্রহ ছিল ডাক্তার হওয়ার জন্য তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য আগ্রহটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীতে জন্মানোর পর থেকে ছোটবেলা থেকে কিছু স্বপ্ন থাকে আসলে বড় হয়ে পূরণ করবে কিন্তু যদি সেটা না করতে পারে।

তাহলে আপনার ইচ্ছাটা না থাকে সেই ক্ষেত্রে লক্ষে পৌঁছানো সম্ভব হবে না সামনের দিকে এগোতে পারবেন না তাই যদি আগ্রহ না থাকে এবং তাহলে সামনের দিকে আগানো সম্ভব নয় তার যোগ্যতা অনুসারে তাকে যেকোনো একটা কাজ বেছে নিতে হবে আপনার জীবনে যদি উন্নত করতে চান তাহলে লক্ষ্য ঠিকঠাক রেখে আপনি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে আপনার সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

প্রত্যেক মানুষের জীবনে কিছু না কিছু আগ্রহ থাকে সেই লক্ষ্য অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে আর তার জন্য আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে কারণ আপনাকে লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কোনটা করা উচিত আর কোনটা করা উচিত নয় সেজন্য আপনি ভাগ্যের উপর ছেড়ে দেন তাহলে কিন্তু লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন না তার জন্য আপনাকে কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য ধারণ করতে হবে।

কারণ ভাগ্যের উপর ছাড়লে কিছুই হয় না ভাগ্য মানুষের উপর নির্ভর নয় মানুষ তার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে আর সেই জন্য আপনাকে যোগ্যতা অনুসারে একটি পথ নির্ধারণ করতে হবে।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করার জন্য কিন্তু বহু কিছু প্রয়োজন রয়েছে যেগুলো আপনাদের লক্ষ নির্বাচন করার আগে জানতে হবে এবং নিজের মধ্যে রাখতে হবে। জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে কি কি প্রয়োজন একটা মানুষের সম্পর্কে আগে জানতে হবে একজন ব্যক্তিকে লক্ষ্য নির্ধারণ করে সে লক্ষ্য অর্জন করতে কিন্তু অনেক বেশি করতে হয়।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হলে আপনার সময়, ধৈর্য, পরিশ্রম, ইতিবাচক মনোভাব, সঠিক বন্ধু নির্বাচন, লেখাপড়া ইত্যাদি সকল কিছুর প্রয়োজন রয়েছে। এ জীবনে লক্ষ্য নির্ধারণের আগে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে যে সেই লক্ষ্য পর্যন্ত পরিশ্রম করতে পারবে কিনা। জীবনের নির্ধারণ লক্ষ্য অনুসারে আপনার কাজ করার প্রয়োজন কাজ করার জন্য আপনার জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।

 আপনি যদি কাজটি করতে থাকেন তাহলে আপনার পরিশ্রম কখনো বিফলে যাবেন আপনি পরিশ্রমের ফল পাবেন জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য পরিশ্রম করতে হবে এবং সেই সকল বিষয়ে আপনার মধ্যে একটা সেই রকম প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামতে হবে তাহলেই দেখবেন একদিন সফলতা আসবে।

জীবনে চলার জন্য মানুষ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজে বাধা আসে এবং সেই বাধা অতিক্রম করে আপনাকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যদি মাঝ পথে ভেঙ্গে পড়েন তাহলে কিন্তু হবে না আপনাকে সেই পথ অতিক্রম করে সামনের দিকে যেতে হবে। আর এই সকল বিষয়ে বলে আপনার মাধ্যমে থাকতে হবে তবে আপনি আপনার সাফল্য অর্জন করতে থাকবেন।

আমার জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ কিভাবে করব সে সম্পর্কে আমার কিন্তু জানতে হবে আমি নিজের জীবনকে কিভাবে গড়ে তুলবো বা কিভাবে আগামীতে উপস্থাপন করব তার জন্য কিন্তু জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। আমার জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করার সময় কিন্তু আমি সর্বপ্রথম ভেবেছিলাম যে আমার দ্বারা কোন কাজটি করা সম্ভব হবে।

আমি যেই কাজে পারদর্শী সেই কাজটি করতেই বেশি আগ্রহী হয়েছিলাম এবং লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য সেই কাজটাকে বেছে নিয়েছিলাম। লক্ষ্য নির্ধারণ করার পূর্বে সর্বপ্রথম ধৈর্য ও পরিশ্রমের কথা চিন্তা ভাবনা করতে হবে যে লক্ষ্যটা করে আমি বাস্তবে যেতে পারবো সামনের দিকে সেটাকে লক্ষ্য নির্ধারণ করব। আমি লেখাপড়া করতেও ভালবাসি এবং অন্যকে পড়াতে ভালবাসি এজন্য আমার লক্ষ্য ছিল যে আমি একদিন শিক্ষক হবো।

যার জন্য আমি অনেক চেষ্টা ও পড়াশোনা করেছিলাম এবং একদিন সফল হয়েছি। লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি যার ফলে আমি এখন একজন শিক্ষক। তাহলে আপনারা বুঝতে পারছেন সফলতা অর্জন করতে হলে অনেক বেশি লেখা পড়ার প্রয়োজন হয় এবং তার সাথে অনেক চেষ্টা ও ধৈর্যেরও দরকার রয়েছে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করার মত সক্ষমতা নিজের মধ্যে গড়ে তুলতে হবে এভাবেই একদিন লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন।