দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় কি বিস্তারিত জানুন

দাঁতের ভিতরে জমে থাকা বিভিন্ন জীবনের কারণে দাঁতের গোড়া থেকে সৃষ্টি হয়ে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়।এমন অবস্থায় দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় কি ও দাঁতের মাড়ি ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আপনার জানতে হবে।তাই আপনি যদি তাদের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় সম্পর্কে না জেনে থাকেন তবে আজকের আর্টিকেল পড়ে দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় ও দাঁতের মাড়ির ফলাফল কমানোর ঘরোয়া উপায় জেনে নিতে পারেন।
দাঁতের-মাড়ি-ফুলে-গেলে-করণীয়
দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় ও দাঁতের মাড়ি ফলা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।তাহলে সেই সাথে আপনি দাঁতের মাড়ি ব্যথার ঔষধ দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর ওষুধ এবং পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় জানতে পারবেন।তাই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃদাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় দাঁতের মাড়ি ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায়

ভূমিকা।দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয়।দাঁতের মাড়ি ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায়

দাঁত আমাদের মূল্যবান একটি মানব দেহের সম্পদ দাঁত দিয়ে আমরা সকল খাবার চিবিয়ে মজা করে খায়।কিন্তু আমরা অনেকেই খাবার খাওয়ার পরে দাঁত পরিষ্কার করতে ভুলে যাই।এজন্য সৃষ্টি হয় দাঁতে বিভিন্ন জীবনের আক্রমণ।আমাদের দাঁতের ভিতরে জমে থাকা খাবারগুলো পচে সেখান থেকে জীবাণু তৈরি হয়।
এমন অবস্থায় আমাদের যাদের মাড়ি ফুলে যায়, দাঁত ব্যথা করে।তাই আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানতে চলেছি দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় ও দাঁতের মাড়ি ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।এছাড়াও এই আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরেছি দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় কেন, দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার,
কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়, দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর ওষুধ এবং পোকা জাতির ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে।আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় কেন

আমাদের অনেকেরই দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় আসলে দাঁতের মাড়ি কেন ফুলে যায় এই সম্পর্কে কি একবারও জানার চেষ্টা করেছেন। দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার কারণ হিসেবে এখন বিভিন্ন রকমের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যার কারণে কিন্তু আমাদের মুখে নানা রকমের সমস্যা সৃষ্টি হয়। মুখের লালা ব্যাকটেরিয়া উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তাই খাবার খাওয়ার পর অবশ্যই দাঁত পরিষ্কার করতে হবে যদি তা না হয় তাহলে ব্যাকটেরিয়ার কারণে কিন্তু মারি ফুলে যাবে।

এর কারণে হিসেবে আমরা দায়ী করি অক্সিজেন ছাড়া বেঁচে থাকতে পারে এমন ব্যাকটেরিয়া গুলোকে একে অ্যানারোবিক জীব বলা হয়। জিঞ্জাভাইটিস আওয়ার আরো কারণ রয়েছে মাড়ির প্রদাহের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো মুখগহ্বরের পরিছন্নতা বজায় না রাখা এর ফলে দাঁতের ফলক তৈরি হয় যার কারণে আশেপাশে মাটির টিস্যুতে প্রদাহ হয়।

যখন ব্যাকটেরিয়া লালার মাধ্যমে যথেষ্ট সময় থাকে তখন তারা প্লাগ তৈরি করে যা শেষ পর্যন্ত টার্টারে শক্ত হয়ে যায় যাকে ক্যালকুলাসও বলা হয়। ওষুধের কারণেও জিনজিভাইটিস হতে পারে। যেসব রোগীরা সাইক্লোস্পোরিন, ফেনিটোইন, ক্যালসিয়াম চ্যালেন ব্লগ ওষুধ সেবন করেন তাদের মানি প্রদাহের আশঙ্কা রয়েছে।

গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন গর্ভবতী মায়ের মাড়িকে প্লাস এর জন্য আরো ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলতে পারে যার ফলে প্রধান এবং রক্তপাত হতে পারে। ভিটামিনের অভাবে অনেক সময় এই সমস্যাটি হয় ভিটামিন সি এর অভাব হলে মাড়ি ফলে যেতে পারে রক্তপাত হতে পারে এর ফলস্বরূপ মুখের লালা বা বেগুনি রংয়ের বিন্দু বা ক্ষত দেখা দিতে পারে।

দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয়

দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় কিসে সম্পর্কে কি আপনারা জানেন দাঁতে মাড়ি ফুলে গেলে আপনাদের অবশ্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং চিকিৎসা করতে হবে এছাড়াও আপনারা বাসায় বসে যে কাজগুলো করতে পারেন তাদের মাড়ি ফুলে যাওয়ার ফলে।
  • দিনে দুইবার দাঁত ব্রাশ করুন সকালে নাস্তা খাবার পর এবং রাতে ঘুমাতে যাবার আগে।
  • প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার লবণ দিয়ে হালকা গরম পানি দিয়ে আপনার মুখ গহ্বর ধুয়ে ফেলুন
  • মাউথওয়াশ অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গহবর পরিষ্কার করার জন্য বেশ উপকারী।
  • প্রতিবেলা খাবারের পর আপনার দাঁত ফ্লস করুন যাতে খাবার জমা হতে না পারে।
বেশি জটিল অবস্থা হলে যেমন মাটির ওপরের অংশ সরে গেলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে এবং কয়েকবার স্তরের ঘা দেখা দিলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডেন্টাল সার্জন দেখাতে হবে এবং ডেন্টিস্ট এর কাছে আপনার সমস্যার জন্য ওষুধ নিতে হবে।

দাঁতের মাড়ি ফোলা ঘরোয়া উপায়

প্রায় সময় আমরা দেখি যে দাঁতের মাড়ি ফোলা সমস্যা দেখা দিচ্ছে এই সমস্যাটি যদি রাতের বেলা বা বাড়িতে থাকা অবস্থায় হয়। কিন্তু আপনি বাড়ির ব্যথা সহ্য করতে পারছে না যার জন্য দাঁতের মাড়ি ফোলার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানা দরকার। আপনি যদি দাদির মারে দাঁতের মাড়ি ফোলার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আজকের আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন দাঁতের মাড়ি চলার ঘরোয়া উপায় গুলো।

হলুদ : এতে রয়েছে কার্তিকুমান যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও আন্টি ইনফ্লামাটরি উপাদানসমৃদ্ধ। এই উপাদান গুলো ব্যথা ও ফলা ভাব কমাতে সাহায্য করে এছাড়া এটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ কমিয়ে মুখের অন্যান্য সমস্যা থেকেও সুরক্ষা দেয়। সামান্য পানি সঙ্গে আধা চা চামচ ও পরিমান হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। ৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর এই মিশ্রণ দিয়ে আক্রান্ত মাড়িতে আলতো ভাবে মালিশ করে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

টি ব্যাগ: লিকার চায়ের টি ব্যাগে থাকার ট্যানিন' য়ে আছে মাডি পুরোদহ কমানোর ক্ষমতা এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুখের ভেতর সুস্থতা বজায় রাখে। ফুটন্ত পানির মধ্যে একটি টি ব্যাগ ২-৩ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন এরপর তা তুলে ঠান্ডা করুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর তা মাড়ির কাছে ধরনের পর হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করে ফেলুন।

তেল ব্যবহার: মাড়িফুলা অন্যান্য মুখে সমস্যার জন্য তেল ব্যবহার করা বেশ কার্যকর পদ্ধতি এই পদ্ধতির মাধ্যমে আপনারা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করবে এটি মুখের প্লাগ দূর করতে ও মারি সুস্থ রাখতে পারে। এক টেবিল চামচ তিলে তেল মুখে নিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন সবশেষে দাঁত ব্রাশ করুন

দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

আপনারা কি দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চান তাদের যাদের কিছুদিন পরপরই দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় এবং বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয় দাঁতের মাড়িতে তাদের জন্য আজকে আমরা দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার নিয়ে হাজির হয়েছি। দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার কারণ হচ্ছে ব্যাকটেরিয়া যে ব্যাকটেরিয়া গুলো মুখে লালাতে লেগে থেকে উৎপন্ন হয়।

খাবার খাওয়ার পরে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ না করার কারণে কিন্তু অনেক সময় মুখের ভিতরে খাবার লেগে থাকে যা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ফলে কিন্তু দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়। মুখের লালা ব্যাকটেরিয়া উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তাই খাবার খাওয়ার পর অবশ্যই দাঁত পরিষ্কার করতে হবে যদি তা না হয় তাহলে ব্যাকটেরিয়ার কারণে কিন্তু মারি ফুলে যাবে।

এর কারণে হিসেবে আমরা দায়ী করি অক্সিজেন ছাড়া বেঁচে থাকতে পারে এমন ব্যাকটেরিয়া গুলোকে একে অ্যানারোবিক জীব বলা হয়। জিঞ্জাভাইটিস আওয়ার আরো কারণ রয়েছে মাড়ির প্রদাহের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো মুখগহ্বরের পরিছন্নতা বজায় না রাখা এর ফলে দাঁতের ফলক তৈরি হয় যার কারণে আশেপাশে মাটির টিস্যুতে প্রদাহ হয়।
দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়ার প্রতিকার :
দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে অবশ্যই আপনাকে এটার প্রতিকার করার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে এবং খাবার পরে দাঁত পরিষ্কার রাখতে হবে।
  • প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার লবণ দিয়ে হালকা গরম পানি দিয়ে আপনার মুখ গহ্বর ধুয়ে ফেলুন
  • মাউথওয়াশ অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গহবর পরিষ্কার করার জন্য বেশ উপকারী।
  • প্রতিবেলা খাবারের পর আপনার দাঁত ফ্লস করুন যাতে খাবার জমা হতে না পারে।
  • দাঁতের মাড়ি ফোলা বেশি হলে তখন ডেন্টিস্টের কাছে যেতে হবে এবং সমস্যার সমাধান করতে হবে না হলে এটি আরো খারাপের দিকে যেতে পারে।

কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়

আপনারা কি জানেন কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় কিন্তু কিছু ভিটামিনের অভাবেও অনেক সময় আসলে ভিটামিন ছাড়াও নিজেদের অযত্ন ও অপরিষ্কার থাকার কারণেও কিন্তু দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়। তাদের মাড়ি ফুলে যায় যেসকল ভিটামিন অভাব থাকলে সেই সকল ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।

ভিটামিন-এ : ভিটামিন এ মাড়ির স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং মুখের লালার প্রবাহকে ভালো রাখে শাকসবজি গাজর, আম, মিষ্টি আলু, মাছের তেল ইত্যাদি ভিটামিন এ পাওয়া যায়। এজন্য এই সকল খাবারগুলো খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখার জন্য ভিটামিনের অভাবেও কিন্তু দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়।

ভিটামিন বি: ভিটামিন বি মুখের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে জরুরি একটি ভিটামিন এ জিহ্বার এবং ঘা প্রতিরোধে সাহায্য করে। মটরশুটি, মাংস, সবুজ শাকসবজি, শিম ইত্যাদি ভিটামিন-বি পাওয়া যায়।
ভিটামিন-সি: ভিটামিন সি মারিকে মজবুত করে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে মুক্ত রাখে। এর অভাবে মাড়িতে প্রদাহ এবং রক্তপাত হয়। পেয়ারা, লেবু, কমলা, আমলকি, কাঁচামরিচ ইত্যাদিতে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
ভিটামিন-ডি: ভিটামিন-ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। এটি স্বাস্থ্যকর হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারী। এ ছাড়া মজবুত মাড়ির জন্য ভিটামিন-ডি শরীরে থাকা মাড়ির রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। সূর্যের আলো ভিটামিন-ডি ভালো উৎস। সূর্ঢ়ে আলো ছাড়া ভিটামিন-ডি পাওয়া যায় ডিম, মাছ ইত্যাদিতে।
ভিটামিন-কে: ভিটামিন-কে শরীরের রক্ত জমাট বাড়তে প্রয়োজন ভিটামিন-কে এর অভাবে মাড়িতে রক্তপাত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এটির অভাবে মুখের স্বাস্থ্যকে খারাপ করে দেয় সয়াবিন, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি ভিটামিন কে এর ভালো উৎস।

দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর ওষুধ

আপনারা কি জানেন দাঁতের মাড়ি ফলে গেলে কি করতে হবে দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর ওষুধ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায় আসলে দাঁতের মাড়ি ফোলার কারণে আপনারা সাথে সাথে ওষুধ খাবেন না অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে এছাড়া আপনারা ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর চেষ্টা করতে পারেন। স্বাস্থ্যের জন্য ওষুধ খাওয়া একদমই সঠিক নয়।
লেবু পানি: লেবুর মধ্যে রয়েছে প্রদাহরোধী উপাদান এ কারণে এটি মাড়ি ফোলা সমস্যা সমাধানে উপকারী। পাশাপাশি লেবুর মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, ফাইবার ইত্যাদি। এ ছাড়া আরও রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান এটি মুখের জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে।

লবণ পানি: মাটির ফোলা ভাব কমাতে লবণ পানির ব্যবহার অনেক ভালোভাবে উপকার করে লেবু পানি খুব সহজে মুখে জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে এবং লবণ পানি আপনার মুখের মাড়ি অভাব দূর করে দিবে।

দাঁতের মাড়ি ব্যাথার ঔষধ

আমাদের কিন্তু বিভিন্ন রকম কারণে দাঁতের মাড়ির ব্যথা শুরু হতে পারে এবং এই ব্যথার কারণে কিন্তু নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয় এবং এই ব্যথা সহ্য করা যায় না যার ফলে আমরা দাঁতের মাড়ির ব্যথার ঔষধ সম্পর্কে জানতে চাই।
অনেক সময় এমন হয় যে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার মত সময় নেই অথবা এমন সময় ব্যথা শুরু হয়েছে তখন থেকে শোকের কাছে যাওয়া সম্ভব নয় দাঁতের ব্যথা অনেক অংশ কমে যাবে চলুন জেনে নেয়া যাক কয়েকটি দাঁতের ব্যথা কমার ওষুধের নাম সম্পর্কে।
  • Etocox
  • Etorix
  • Tory
  • Fabetor
এছাড়াও আরো অনেক কোম্পানি এই দাঁতের ব্যথার ওষুধ তৈরি করে থাকে দাঁত ব্যথার এই ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়ে নিতে হবে। যে কোন ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এছাড়াও সাধারণ দাঁতের ব্যথার জন্য আপনারা চাইলে paracetamol 500mg অথবা Ibuprofen 400 ট্যাবলেট খেতে পারেন।

পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায়

আপনাদের কি দাঁতে পোকা এবং এই প্রকার ব্যথার কারণে আপনারা রাতে ঘুমাতে পারেন না পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব চলুন জেনে নেওয়া যাক দাঁতে পোকা হলে যখন ব্যাথা সৃষ্টি হয় তখন কি করবেন ব্যথাটি কমানোর জন্য।

পেঁয়াজ: পেয়াজে আছে অ্যান্টিসেপটিক অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা দাঁতের ব্যথা জীবাণু সবকিছু সেরে ফেলতে পারে আর পেঁয়াজ যদি চিবিয়ে খেতে ভালো না লাগে তাহলে পেঁয়াজের কোয়া নিয়ে আক্রান্ত স্থানে দিয়ে রাখুন দিনে ২/৩ বার এইভাবে করে দাঁত ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

লবণ : দাঁত ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে লবন অন্যতম এবং এটি মুখের ভেতর যে কোন ইনফেকশন সারতে খুব কার্যকরী এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে নিন এরপর সেই পানি দিয়ে কুলি করুন দিনে অন্তত ৩-৪ বার এইভাবে করুন।

রসুন : বহু গুণে ভরপুর রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক বেশি আর দাঁত ব্যথা কমাতে রসুনের ঝুড়ি নেই চিবিয়ে খেতে ভালো না লাগলে রসুনের কুয়া ব্যাথা আক্রান্ত স্থানে চেপে ধরে রাখুন।
পেয়ারার পাতা: এছাড়াও পেয়ারা পাতা দিয়ে দাঁতের ব্যথা কমানোর দারুন উপকারি দুটি পেয়ারা পাতা চিবিয়ে ব্যথা স্থানে চেপে ধরে রাখুন আরাম পাবেন তবে ব্যথা দূর দিয়ে দীর্ঘদিন কষ্ট পান অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

শেষ কথা।দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয়।দাঁতের মাড়ি ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল আলোচনার বিষয় থেকে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় দাঁতের মাড়ি ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।আপনি যদি কোন ভাবে দাঁতে এমন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হন।এক্ষেত্রে আপনাকে ডেন্টাল অর্থাৎ দাঁতের ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

এছাড়া স্বাভাবিক নিয়মে সাময়িক ব্যথা কমানোর জন্য আপনি ব্যথার ওষুধ সেবন করতে পারেন।তবে শরীরে যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।তাই আপনার সমস্যাটি নিয়ে দেরি না করে দ্রুত আপনার নিকটস্থ চিকিৎসায়কের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url