ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ - ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি

প্রিয় পাঠক আপনি কি ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ ও ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন।তাহলে আজকের আর্টিকেলের ভিতর আপনি জানতে পারবেন ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ ও ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি সম্পর্কিত যাবতীয় সকল তথ্য।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ সম্পর্কে।
ওমান-যেতে-কত-টাকা-লাগে-২০২৪
আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনি ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ এবং ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি সম্পর্কে জানতে পারবেনন।এ ছাড়াও এই আর্টিকেল থেকে আপনি ওমানে কোন কাজের বেতন কত, ওমান ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত ও ওমান দোকান ভিসা বেতন কতসম্পর্কে জানতে পারবেন।তাহলে চলুন নিচে ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক
পোস্ট সূচিপত্রঃওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪।ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি

সূচনা ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪।ওমান কোন কাজে চাহিদা বেশি

আপনি যদি প্রথমবার বাংলাদেশ থেকে ওমান যেতে চান তবে অবশ্যই ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ এবং ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে আপনাকে যেতে হবে।কেননা আপনি ওমানে গিয়ে কোন ধরনের কাজ করবেন বাবা মানে কোন কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে যা জানা থাকলে ওমানে গিয়ে কাজ খুঁজে পেতে আপনার জন্য সহজ হবে।

এছাড়াও ওমান সম্পর্কিত আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করতে চলেছি ওমানে বাংলাদেশী শ্রমিকদের বেতন কত, ওমান কোম্পানি ভিসা, ওমান ক্লিনার ভিসা কত টাকা, ওমান দোকান ভিসা বেতন কত এবং ওমান ড্রাইভিং হিসেবে বেতন কত।তাই আপনি যদি এ সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে চান কারো চরণ দ্রুত জেনে নেওয়া যাক ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ ওমান কোন কাজের বেতন কত।

ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি

বাংলাদেশ থেকে বর্তমান নিয়ে বেশিরভাগ মানুষই ওমানে যেতে আগ্রহী প্রতিবছরই বাংলাদেশ থেকে ওমানের বহু সংখ্যক মানুষ কাজের উদ্দেশ্যে দিয়ে থাকে কিন্তু আপনারা যদি আগে থেকে মানে যাওয়ার পূর্বে এটি জেনে যান যে ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি সেই সম্পর্কে তাহলে কিন্তু আপনাদের জন্য অনেক ভালো হবে।

আপনি যদি প্রথম থেকে জেনে থাকেন যে ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি তাহলে সেই কাজের উপর দেশে থেকেই আপনি দক্ষতা অভিজ্ঞতা নিয়ে যদি যান প্রবাসে তাহলে কিন্তু আপনার কাজের অভাব হবে না এবং আপনাকে দক্ষতা অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে বেতন বেশি দেওয়া হবে।
  • প্লাম্বার
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • ড্রাইভিং
  • হোটেল ম্যানেজার
  • রেস্টুরেন্ট
  • ক্লিনার
  • টাইলস মিস্তিরি
  • লেবার
  • অফিসিয়াল জব
  • মেকানিক্যাল
  • কনস্ট্রাকশন
ওমানে উপরোক্ত এই কাজগুলো চাহিদা অনেক বেশি এবং এই কাজগুলোর উপর আপনি যদি প্রথম থেকে দক্ষতা অভিজ্ঞতা নিয়ে যান তাহলে কিন্তু আপনার কাজের অভাব হবে না।

ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪

বাংলাদেশ থেকে ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ নতুন নিয়মে আপনারা কি জানেনযারা বাংলাদেশ থেকে ওমানে যেতে আগ্রহী। তাদের জন্য কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে কম বেশি সবাই বিভিন্ন দেশে কাজের উদ্দেশ্যে বা ভ্রমণের জন্য যেতে চাই। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ ভ্রমণের জন্য পছন্দ করছে ওমানকে আবার অনেকে কাজের জন্য এই দেশটিকে বেছে নিচ্ছে।

আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে ওমানে যেতে ইচ্ছুক সেখানে গিয়ে আপনার উদ্দেশ্য ধরণ অনুযায়ী কত টাকা খরচ হবে তা জেনে নিতে পারবেন। তার জন্য আপনি এজেন্সির মাধ্যমে যদি যান তাহলে একটু খরচটা বেশি পড়তে পারে। এছাড়া আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার নিয়ে ওমানে যান তাহলে আপনার ৩ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা খরচ হয়।

আপনি যদি ভ্রমণ ভিসা নিয়ে ও মানে যেতে চান তাহলে আপনার ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা ভিসার পিছনে খরচ হবে। এছাড়াও অন্যদিকে student এর জন্য ওমান সরকার বিশেষ সুবিধা প্রদান করে থাকে বর্তমানে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ওমান যেতে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়।

ওমানে কোন কাজের বেতন কত

আপনি কি জানেন ওমানে কোন কাজের বেতন বেশি আসলে ওমানে যাওয়ার আগে কিন্তু আপনার একবার হলেও জেনে নেওয়া দরকার ও মানে কোন কাজের বেতন কত দেওয়া হয় কারণ আপনি যখন না জেনে যাবেন তখন কিন্তু আপনি বুঝতে পারবেন না যে আপনার কাজের বেতন কত দেওয়া হচ্ছে।
কনস্ট্রাকশন কাজের বেতন ২৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।
  • ইলেকট্রিশিয়ান এর বেতন ৩৫ হাজার থেকে ৬৫ হাজার টাকা দেওয়া হয় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর আরো বেতন বেশি হয়।
  • ওমানে লেবারের বেতন ২৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা।
  • ওমানে হোটেলের বেতন ২৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
  • ওমানে হোটেল ম্যানেজারের বেতন ৩৫০০০ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয় দক্ষতা অভিজ্ঞতার সাথে বেতন বৃদ্ধি পায়।
  • ওমানে সেফের বেতন ২৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।
  • কনস্ট্রাকশন ম্যানেজারের বেতন ৩৫ হাজার থেকে শুরু করে ৬৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।
  • রেস্টুরেন্ট কর্মীর বেতন ২৫ হাজার টাকা থেকে ৪৫০০০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।
  • ওমানে আপনি যদি ক্লিনার ভিসা নিয়ে যান তাহলে আপনার বেতন ২৫ হাজার টাকা থেকে 35 হাজার টাকা পর্যন্ত হবে।
  • ড্রাইভিং কাজের বেতন ৩৫০০০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয় এই বেতন আরো বৃদ্ধি পায় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সাথে।
  • মেকানিক্যাল কাজের বেতন ৩৫০০০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
  • টাইলস মিস্ত্রির বেতন ২৫ হাজার থেকে ৪৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।

ওমান ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

ওমানে ড্রাইভিং ভিসায় একজন শ্রমিক কত টাকা বেতন পায় আপনি কি জানেন আপনি যদি ড্রাইভিং ভিসার নিয়ম মানে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য এই কথাটি জানা খুবই জরুরী যে ওমান ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত সেই সম্পর্কে ও মানে একজন ব্যক্তি ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে গেলে তার বেতন সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাবে এবং দক্ষতা অভিজ্ঞতার সাথে।

এই বেতন আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে। আপনি যদি ওমানে ড্রাইভিং দিতেছে নিয়ে যান তাহলে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা পাবেন এবং সময়ের সাথে আপনার বেতন আরও বেশি বৃদ্ধি পাবে কম্পানি ভেদে ড্রাইভিং ভিসার কাজ করে যারা তাদের বেতন সামান্য কমবেশি হতে পারে তবে যদি আপনি ডেলিভারি হিসেবে অথবা নিজে কোন ধরনের সেখানে ড্রাইভিং এর কাজ করে থাকেন।

তাহলে কিন্তু বেতন অন্যদের তুলনে অনেক বেশি তুলতে পারবেন। সেই সাথে এখানে যদি আপনি পার্ট টাইম এবং নিজে যদি এক্সট্রা ভাবে ড্রাইভিং কাজের সুযোগ দিতে পারেন তাহলে মাসে আপনি এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন এক্ষেত্রে নির্ধারিত কোন লিমিট হিসেবে বেতন উল্লেখ করা হবে না।

ওমান দোকান ভিসা বেতন কত

আপনি কি ওমানে দোকান ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন কিন্তু জানেন না যে ওমানে দোকান ভিসার বেতন কত। আসলে ওমানে যাওয়ার আগে কিন্তু আপনাকে যে ভিসা নিয়ে জান্নাতে যেন একবার হলেও জেনে নেওয়া দরকার যে ওমানে সেই ভিসার বেতন কত টাকা আপনাকে দেওয়া হবে। আপনাকে যখন কোন ভিসার ওপর করে নিয়ে যাওয়া হবে তখন কিন্তু বেশ কিছু বিষয় নির্ভর করবে আপনার বেতন নির্ধারণের ক্ষেত্রে।

সে ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা অভিজ্ঞতা যদি আপনি নির্দিষ্ট কাজে দক্ষ হয়ে থাকেন যেমন ইলেকট্রনিক মোবাইল মেরামত কম্পিউটার বা টেলারিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে আপনার বেতন বেশি হবে ঠিক একই ভাবে আপনার যদি পূর্ববর্তী দোকানের কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তুলনামূলকভাবে আরো বেশি বেতন সুবিধা পাবেন। এছাড়া বড় কোম্পানিতে সাধারণত ছোট ছোট দোকানে তুলনায় বেশি বেতন দেওয়া হয়।

তাই আপনি যদি ওমানে গিয়ে বড় দোকানে কাজ করার সুযোগ পান তাহলে আপনার বেতন অন্যদের তুলনায় বেশি হবে।মাস্কাট মত বড় শহরগুলোতে ছোট ছোট শহরের তুলনায় বেতন বেশি হয়। তাই ওমানে দোকান ভিসায় বেতন ৩০০ থেকে ৪০০ ওমানি রিয়াল এর মধ্যে হয়ে থাকে। কিন্তু আপনি যখন বড় শহরে কাজের সুযোগ পাবেন তখন আপনার বেতন কিন্তু অনেক বেশি হবে।

তবে আপনি যখন আমাদের বাংলাদেশ থেকে নতুন অবস্থায় ওমানের ভিসায় যাবেন তখন শুরুর দিকে আপনাদের বেতন ৯০ থেকে ১১০ রিয়াল ধরা হবে। তারপরে পরবর্তীতে কাজের অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে বেতন বৃদ্ধি করা হয়।

ওমান ক্লিনার ভিসা কত টাকা

আপনি যদি ওমানে ক্লিনার ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে কিন্তু অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে যে ওমানে ক্লিনার ভিসা কত টাকা দেওয়া হয় আপনি আপনার বেতন সম্পর্কে অবশ্যই যাওয়ার আগে জেনে যাবেন। প্রবাসী মানুষ কাজের জন্য যায় কিন্তু শুধুমাত্র বেশি টাকা ইনকামের জন্য। ওমান দেশটি আরব দিকে অবস্থিত এবং ওমান দেশে সরকারি নাম হচ্ছে ওমান সালতানাত আমাদের বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ সেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য চাই।

ওমানে কিনার ভিসা নিয়ে আপনি যদি যেতে চান তাহলে কিন্তু সেখানে বিভিন্ন রকমের সুযোগ সুবিধা পাবেন। বাংলাদেশ থেকে কমবেশি সবাই বিভিন্ন দেশে কাজের উদ্দেশ্যে বা ভ্রমণের জন্য যেতে চাই। তবে ওমানে যদি আপনি ক্লিনার ভিসা নিয়ে যান এবং সেখানে আপনার ক্লিনার বিচার বর্তমানে বেতন পাবেন ২৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক আয়।

আপনি যদি আপনার দক্ষতা অভিজ্ঞতা ভালো করেন তাহলে কিন্তু বেতন বৃদ্ধি পাবে। ভালো কোম্পানিতে যদি আপনি বড় ধরনের কোম্পানিতে যান তাহলে কিন্তু ক্লিনার ভিসার বেতন আপনার আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাবে। এবং এই ভিসাটি করতে আপনার খরচ হবে ৩ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা।

ওমান কোম্পানি ভিসা

আপনারা কি ওমানের কোম্পানি ভিসা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশের যে কোন বিশ্বাসটাই এজেন্সিগুলোর সাথে যোগাযোগ করতে চাচ্ছেন তাছাড়া ও মানে এখন অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা যায় বেশি বেতনে চাকরি করতে অনেকেই ফ্রি ভিসাতে যাওয়া চিন্তাভাবনা করেন ফ্রি ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার পরিচিত বা খুব বিশ্বস্ত কেউ যদি ওমানে থাকে।

তাহলে তাদের মাধ্যমে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া ফ্রিতে ভিসা করতে ওমানে থাকা খাওয়ার অনেক খরচ হয়। আকামা খরচও বেশি পড়ে কিন্তু কোম্পানি ভিসা গেলে থাকার ব্যবস্থা এবং আকামা খরচ কোম্পানি বহন করে যেটা আপনার জন্য শ্রেয়।

ওমানে ফ্রি ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনারা আপনাদের পরিচিত কারো মাধ্যমে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। পরিচিত কাউকে না পেলে কাছের কোন এজেন্সির মাধ্যমে যোগাযোগ করে ভিসার জন্য টাকা জমা দিবেন। অপরিচিত কারো মাধ্যমে ওমানে যাওয়ার জন্য টাকা দিয়ে টাকা নষ্ট করবেন না।

 সরকারিভাবে ওমানে যাওয়ার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে এই মুহূর্তে আপনারা চাইলে প্রবাসী কল্যাণ ও বইদেশি কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করে দেখতে পারেন সেখানে তাদের নাম্বারও দেওয়া রয়েছে সেখান থেকে আপনি তাদের অফিসে গিয়ে সরাসরিও যোগাযোগ করতে পারেন।

ওমানে বাংলাদেশি শ্রমিকদের বেতন কত

বাংলাদেশী বহু শ্রমিক ও মানে বসবাস করছে তারা কিন্তু ওমানের জীবিকা তাগিদে কাজের জন্য গেছে ওমানে বাংলাদেশী শ্রমিকদের বেতন কত সেই সম্পর্কে কি আপনারা জানেন সৌদি আরব প্রবাসী বাংলাদেশী কর্মীদের গড় বেতন মাত্র ২৩৮০০ টাকা দেয়। দেশটিতে বাংলাদেশের পুরুষ কর্মীদের গড় বেতন ২৫ হাজার ৮০০ টাকা এবং নারী কর্মীদের গড় বেতন ১৭৩০০ টাকা দেওয়া হয়।

কিন্তু অন্যদিকে ও মানে পুরুষ কর্মীদের গড় আয় ২২ হাজার টাকা ও নারী কর্মীদের গড় আয ১৫ হাজার ৯০০ টাকা দেওয়া হয়। ওমানের শ্রম আইন অনুযায়ী কোন একটি কাজের সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের মাসিক বেতন সর্বনিম্ন ২০০ রিয়াল অর্থাৎ প্রায় ৪৩ হাজার ৩০০ টাকা হতে হবে। এছাড়া অবশ্যই উল্লেখ করা উচিত যে ওমানের প্রতিষ্ঠানগুলো এই সর্বনিম্ন বেতন থেকে বেশি বেতন অফার করতে পারে।

এখন আপনারা কি জানেন আপনি যদি সেই কাজের উপর আরো বেশি দক্ষ অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে এই বেতন আপনার আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সংশোধিত মাসিক ন্যূনতম মজুরি ১২,৫০০ টাকা থেকে ঘোষণা করেছে। একটি সংশোধনের যা শেষে বৃদ্ধির পাঁচ বছর পর এসেছিল এবং পর্যাপ্ত জীবন যাত্রার মানের জন্য শ্রমিকদের অধিকারের জন্য এটি হতাশা জনক আঘাত হয়েছে।

শেষ বার্তা।ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪।ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি

প্রিয় পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ এবং শিক্ষার্থীবৃন্দ আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছিলেন ওমান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ ও ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি সম্পর্কে যা আমরা আজকের আর্টিকেলের মধ্যে ইতিমধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।আপনারা নিশ্চয়ই এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আরো পড়ুনঃ 
আমাদের আজকের পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে পোস্টটি সকল শিক্ষার্থী ভাই ও বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন।এতে করে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা সম্পর্কে জেনে উপকৃত হবে।এছাড়াও আপনি যদি প্রবাসী সম্পর্কিত আরো তথ্য জানতে চান তবে আমাদের সঙ্গে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিঃ হেল্প বুক ওয়েবসাইটে ; নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url