সিটি ব্যাংক আমেরিকার এক্সপ্রেস কার্ড - সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সুবিধা

বাংলাদেশের অন্যান্য ব্যাংকের মতো সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড এর জন্য জনপ্রিয়।তাই আমরা বিভিন্ন কাজের জন্য ক্রেডিট কার্ড করতে চাই।তবে অনেকেই ক্রেডিট কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে আপনারা অনলাইনে সার্চ করেছেন সিটি ব্যাংক আমেরিকার এক্সপ্রেস কার্ড এবং সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সুবিধা সম্পর্কে।তাই আপনি যদি সিটি ব্যাংক আমেরিকার এক্সপ্রেস কার্ড সম্পর্কে না জেনে থাকেন তবে এই পোস্টটি আপনার জন্য।

কেননা আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা, সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড চার্জ এবং সিটি ব্যাংক আমেরিকার এক্সপ্রেস কার্ড সম্পর্কে জানতে পারবেন।তাই আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন সিটি ব্যাংক আমেরিকার এক্সপ্রেস কার্ড এবং সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সুবিধা সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।

আপনারা কি সিটি ব্যাংক সম্পর্কে জানেন এটি ১৯৯৮ সালে গঠিত হয় যাদের সদর দপ্তর নিউইয়র্কে। তার সম্প্রসারণ প্রকল্পের অধীনে সিটি ব্যাংক ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। যেখানে ২৮ টি শহরে ৪৫ টির বেশি শাখা রয়েছে। এটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রাইভেট ব্যাংকিং ভোক্তা ও কর্পোরেট ব্যাংকিং ইক্যুইটি ব্রোকারেজ এবং ইনভেসমেন্ট ব্যাংকিং এর মত পরিষেবা প্রদান করে। ৯টি বৈষিক বিনিয়োগ ব্যাংকিং গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি।

আর্থিক পরিষেবা গুলো প্রদান করে তার মধ্যে একটি হল ক্রেডিট কার্ড পরিষেবা। একটি ক্রেডিট কার্ড লোকদের একটি ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ ব্যয় করতে দেয়। নগদ সংকটের সময় এটি এমন একটি টুল যা আপনাকে সম্পদ কিনতে সাহায্য করবে। সিটি ব্যাংকের ২.৩ মিলিয়নেরও বেশি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী রয়েছে এবং ঋণদাতা বাজারে একটি শক্তিশালী ব্যাংক হিসেবে হয়ে উঠেছে।তাই আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো সিটি ব্যাংক আমেরিকার এক্সপ্রেস কার্ড সম্পর্কে।

আপনারা কি সিটি ব্যাংক ক্রেডিট করার কার্ড করতে চাচ্ছেনা আসলে সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে অনেকে হয়তো জানে না যারা সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে আগ্রহী তারা কিন্তু অবশ্যই দেখে নিবেন যে আপনাদের সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা রয়েছে কিনা।

• ক্রেডিট কার্ড পাবার জন্য অবশ্যই উক্ত ব্যাংকের একাউন্টে তারিখে কমপক্ষে ১৮ বছর বয়স হতে হবে।
• ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ করার জন্য অ্যাকাউন্টের মালিকের একাউন্টের বয়স এক বছর হতে হবে।
• বাৎসরিক আইনের পরিমাণ ৩ লক্ষ টাকা হতে হবে।
• ক্রেডিট কার্ড গ্রহণের জন্য অবশ্যই ব্যাংক একাউন্ট ধারে চাকরি বা ব্যবসা থাকা আবশ্যক যা থেকে প্রতি মাসিক ৩০ হাজার টাকা আই থাকে তবে আ এর সর্বনিম্নসীমা ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারণ করা হয়।
• ব্যাংক একাউন্টে অর্থ বা টাকা থাকতে হবে এবং লেনদেন করতে হবে।
• জাতীয় পরিচয় পত্র, ছবি, ট্রেড লাইসেন্স,টিন সার্টিফিকেট রেফারেন্স প্রয়োজন হবে।

আপনি যদি সিটি ব্যাংকে ক্রেডিট কার্ড নিতে চান এবং সিটি ব্যাংকে ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য আপনার উপরোক্ত এই যোগ্যতা থাকতে হবে।

সিটি ব্যাংকে আপনি যখন একটি একাউন্ট খুলবেন এবং এর পরে ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করার পর আপনার যখন ক্রেডিট কার্ড হয়ে যাবে তখন কিন্তু একটি নির্দিষ্ট হাড়ে ক্রেডিট কার্ডের ওপর আপনার চার্জার টাকা হবে সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে গেলে বিভিন্ন ভাবে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা চার্জ প্রযোজ্য হয় যদি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন বা ব্যবহার করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই ক্রেডিট কার্ডের প্রযোজ্য তার সম্পর্কে আজকে আপনাদের জানাবো।

যেমন নগদ উত্তোলনের জন্য উত্তোলিত চার্জ পরিমাণ ২.৫% বা ৫০০ টাকা যেটি কম হয়। সীমা ছাড়িয়ে গেলে চার্জ উত্তলিত পরিমাণের ২.৫% বা ৫০০ টাকা যেটিও কম হয়। বিলম্বে অর্থ প্রদানের জন্য চার্জ ২০০০ টাকা পর্যন্ত ব্যালেন্স। ২ হাজার টাকা থেকে ৭৫০০ টাকা এবং ৬০০ টাকা পর্যন্ত ব্যালেন্স ৭৫০০ থেকে ১৫০০০ টাকা ও ৯৫০ টাকার ওপর ব্যালেন্স এবং ১৫০০০-১৩০০ টাকার সমান সর্বোপরি চেক করুন বাউন্স বা ইসিএস রিটার্ন প্রতি বাউন্সে ৫০০ টাকা।

আপনারা যখন সিটি ব্যাংকে ক্রেডিট কার্ড করবেন তখন কিন্তু কিছু সুবিধা পাবেন সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সুবিধা সম্পর্কে আজকে আপনাদেরকে জানাবো সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড তৈরি করলে কি কি সুবিধা ভোগ করতে পারবে একজন গ্রাহক।

• বিরামহীন বা ইচ্ছামতো এই কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা করতে পারবেন
• সব সময় এণোকেআর পরিষদের মাধ্যমে আপনাকে ক্রেডিট কার্ডের স্কোর বৃদ্ধি করতে পারেন।
• আপনার ইমারজেন্সি খরচের জন্য এখানে যথাযথ টাকা আপনি রাখতে পারবেন।
• যেকোনো সময় লেনদেন সম্পূর্ণ করতে পারবেন।
• প্রতিটি এটিএম মেশিন এবং সিটি ব্যাংকের ইপিওএস এ নগদ টাকা তোলার জন্য খুব সহজে ব্যবহার করতে পারবেন।
• ব্যাংকগুলি পেমেন্টের জন্য শুধু মুক্ত ইএমআই সহজ মাসিক কিস্তির সময় প্রদান করে।
• আপনারা যদি সিটি ব্যাংকে ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনারা এই ব্যাংক থেকে এই সকল সুবিধা পাবেন।

সিটি ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন সময়ে ডেবিট কার্ড পরিষেবা দিয়ে থাকে। যেমন সিটিম্যাক্স ডেবিট কার্ড, সিটি ভিসা ইলেকট্রন ডেবিট কার্ড, সিটি ব্যাংক মাস্টার কার্ড platinum ডেবিট কার্ড, সিটি ব্যাংক মাস্টার কার্ড ডেবিট কার্ড,সিটি ব্যাংক মানারাহা ইসলামিক ডেবিট কার্ড।

সিটি ব্যাংকে আপনি বিভিন্ন ধরনের ডেবিট কার্ড পেয়ে যাবেন এবং বিভিন্ন রকমের সুবিধা পাবেন।

সিটিম্যাক্স ডেবিট কার্ড: সিটি ম্যাক্স ডেবিট কার্ড আপনার সঞ্চয়ী হিসেবে সাথে সংযুক্ত একটি অন্যান্য কার্ড। বাংলাদেশের সকল মুদি দোকানে ৫% ক্যাশব্যাক উপার্জন করুন এই কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে।

সিটি ভিসা ইলেক্ট্রন ডেবিট কার্ড: এখন সিটি ব্যাংক থেকে ভিসা ডেবিট কার্ড নিতে পারবেন আপনার জীবনে ঝামেলা মুক্ত এবং নিরাপদ রাখতে এই ভিসা ইলেকট্রন ব্র্যান্ডেড কার্ডটি ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি একজন ব্যক্তি হন এবং সিবিএল চলতি সঞ্চয়ী বা এসটিডি হিসাব থাকে তাহলে আপনি এই কার্ডটি পাবেন।

সিটি ব্যাংক মাস্টারকার্ড প্ল্যাটিনাম ডেবিট কার্ড: ইন্টারন্যাশনাল ডুয়েল গার্ডেন সিটি ডেবিট কার্ড টাকায় এবং ইউএসডিতে পাওয়া যায়।প্লাটিনামের অভিজ্ঞতা অর্জন করুন সিটি ব্যাংকের মাস্টার কার্ড প্ল্যাটিনামের ইন্টারন্যাশনাল ডেবিট কার্ডের দেশের প্রথম দ্বৈত মুদ্রা প্লাটিনাম ডেবিট কার্ড। নূন্যতম মাসিক ব্যালেন্স ১০ লক্ষ টাকা বা দুই লক্ষ টাকা মাসিক তাই হতে হবে এই কার্ডটি করার জন্য তাহলে আপনি এই কার্ডটি পাবেন।

সিটি ব্যাংক মানারাহ ইসলামিক ডেবিট কার্ড: সিটি ব্যাংকের মাস্টার কার্ড ইসলামিক ডেবিট কার্ড এমন একটি সেবা ডেবিট কার্ড যা গ্রাহকের সম্পূর্ণ ইসলামিক শরীয়ত অনুযায়ী সম্মিলিতভাবে ব্যাংকিং এর সুবিধা প্রদান করে বাংলাদেশের দায়িত্ব জাতীয়তায় বয়স ১৮ বছর এবং তার বেশি সিটি মানারাহ সঞ্চয়ী হিসাব বা সিটি মানারাহ চলতি হিসাব করতে পারবে। এই ডেবিট কার্ডের ফি এবং চার্জে বার্ষিক ৫০০ টাকা এবং কার্ডের রিপ্লেসমেন্ট ফি ৩০০ টাকা ধরা হয়।

আপনি কি সিটি ব্যাংকে ডেবিট কার্ড পাওয়া যাবে কিনা সেই সম্পর্কে জানতে চাইছেন আসলে সিটি ব্যাংকে মাস্টার কার্ড হল একটি আসল ডেক ক্রেডিট কার্ড যা তিনটি প্রধান ক্রেডিট ব্যুরোতে মাসিক রিপোর্ট করার মাধ্যমে আপনার ক্রেডিট ইতিহাস তৈরি করতে সাহায্য করে।

আপনি কি সিটি ব্যাংকে ক্রেডিট কার্ড করার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনি যদি সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড পেতে চান তাহলে এই নিয়মে আবেদন করতে পারেন।

• সিটি ব্যাংকের ওয়েবসাইটে যান এবং ক্রেডিট কার্ড ট্যাবে ক্লিক করুন।
• আপনি আবেদন করতে চান উপযুক্ত ক্রেডিট কার্ড নির্বাচন করুন।
• এখনই আবেদন করুন বিকল্পে ক্লিক করুন।
• আবেদনপত্রে আপনার যোগাযোগের বিবরণ ব্যক্তিগত বিবরণ, পেশাগত বিবরণ এবং ঠিকানা পূরণ করুন।
• আবেদন করার সময় ফর্মে আপনার প্যান নাম্বার শেয়ার করুন।

আপনি যদি সিটি ব্যাংকে ক্রেডিট কার্ড অফলাইনে আবেদন করতে চান। তাহলে আপনি আপনার নিকটতম সিটি ব্যাংক শাখায় গিয়ে যোগাযোগ করুন এবং একজন উপযুক্ত কর্মচারীকে ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করতে বলুন।

আপনার অ্যাকাউন্ট আপনার ব্যক্তিগত আয় এবং আবাসিক বিবরণ সহ একটি প্রয়োজনীয় ফর্ম পূরণ করতে হবে। আপনি যদি সেই নির্দিষ্ট ক্রেডিট কার্ড স্কিমের জন্য উল্লেখিত মানদন্ডের সাথে মিলে তবে ব্যাংক আপনাকে একটি ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করবে।

আপনারা যদি সিটি ব্যাংক আমেরিকার এক্সপ্রেস কার্ড ব্যবহার করে থাকেন তাহলে কিন্তু বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।সিটি ব্যাংক আমেরিকান ঝামেলা বিহীন ডিজিটাল পেমেন্ট করার মাধ্যমে আপনারা কিন্তু পেতে পারেন অনেক সুযোগ-সুবিধা এবং ক্যাশব্যাক পেমেন্ট।

আমেরিকান এক্সপ্রেস প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ডের জগতে আপনাদেরকে স্বাগতম আপনি টাংকিতে চাহিদার সাথে নির্মিত যেখানে এটি দুনিয়ার অদ্ভুত অন্বেষণ আবেগ আনন্দ সুস্বাদু খাবার উপভোগ করার জীবনের সেরা জিনিস প্রাপ্তির অভিজ্ঞতা নিয়ে থাকে।

তার বিন বাষিকের জন্য আপনার পুরষ্কার আপনার নিজের পছন্দ সহি হওয়া উচিত আপনারা সিটি ব্যাংক আমেরিকান এক্সপ্রেস প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ডের মেম্বার সিটি শুরু করার জন্য চারটি আশ্চর্য পুরস্কার পাবেন।

Terms & Conditions: কার্ড মেম্বারা কার্ড এ্যামবার্ন ওয়াচার বা এক রাতের জন্য প্রাসাদ বিলাসিতা রিসোর্ট অথবা পারটেক্স এভিয়েশন ভাউচার অথবা এমআর পয়েন্টের কার্ড মেম্বারশিপ বা তাদের কার্ডের পরবর্তী বার্ষিকী উপলক্ষে সুবিধা জনক সুবিধা পেতে পারে।

Enjoy Tk 15,000 savings on jet Airways

জেট এয়ারওয়েজের সাথে আপনার প্লাটিনাম যাত্রা শুরু করুন আপনার রিটার্ন টিকিটের ১৫ হাজার টাকা উপভোগ করার সময় বিশেষ সবচেয়ে পছন্দসই এয়ারলাইন্স গুলির মধ্যে বিশ্বজুড়ে অন্যতম যে কোন গন্তব্যস্থলে ফ্লাইট করুন।

Complimentary one Night Stay at The Palace Luxury Resort

শ্রীমঙ্গল ও হবিগঞ্জের ১৫০ এই পর্যায়ে আবাসন এলাকায় একটি প্রশস্ত পাঁচ তারকা রিসোর্ট এর প্রসাদে অবস্থিত প্রসাদ বিলাসিতা এক রাতের বিলাশবহুল উপভোগ করুন একটি আশ্চর্যজনক পরিসীমা ডাইনিং, হোটেল, সব রেস্টুরেন্টে ১৫ পার্সেন্ট ডিসকাউন্ট সুবিধা নেই।আমেরিকান এক্সপ্রেস প্লাটিনাম কার্ডের জন্য সর্বনিম্ন আই প্রয়োজন প্রতি মাসে ৩০০০,০০০ টাকা।

আমি যদি আমেরিকান এক্সপ্রেস ডেবিট কার্ড আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আজকের আমাদের আর্টিকেল থেকে জেনে নিন আমেরিকা ক্রেডিট কার্ডের আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে কারণ এই ক্রেডিট কার্ড তৈরি করার পর আপনারা বিভিন্ন কিন্তু ধরনের সুবিধা পাবেন। আমেরিকান এক্সপ্রেস (অ্যামেক্স) ১৮৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি বহুজাতিক আর্থিক সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান।

অ্যামেক্স এর প্রধান কার্যালয় নিউইয়র্কের ম্যানহ্যাটানের আমেরিকান এক্সপ্রেস টাওয়ারে। আমেরিকান এক্সপ্রেস ক্রেডিট কার্ডের জন্য বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় ব্যান্ড। তাহলে চলুন জেনে নিয়ে আমেরিকান এক্সপ্রেস ক্রেডিট কার্ড আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে। বাংলাদেশে আমেরিকান এক্সপ্রেস বা অ্যামেক্স এর একমাত্র ইসুকারী "দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড।

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে আপনাকে আমেরিকান এক্সপ্রেস এর কোন কার্ড ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে সিটি ব্যাংকের আমেরিকান এক্সপ্রেস ক্রেডিট কার্ডের জন্য আপনি বেশ কয়েকটি মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

ব্রাঞ্চ পার্সন : দেশ ব্যাপী সিটি ব্যাংকের সকল শাখা এবং উপ শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসারের মাধ্যমে আমেরিকান এক্সপ্রেস ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন ক্ষেত্রে ব্রাঞ্চের দায়িত্ব তো প্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার সকল তথ্য সংগ্রহ করে।এপ্লিকেশনটি প্রসেসিং এর জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রয়োগ করবে এবং নির্দিষ্ট কিছু ভেরিফিকেশন এবং আপনার আই ব্যয় বিশ্লেষণের পর যোগ্যতার মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হলে।

আপনি আপনার কাঙ্খিত আমেরিকান এক্সপ্রেস ক্রেডিট কার্ড পেয়ে যাবেন। উল্লেখ্য যে এই প্রক্রিয়ায় আবেদনের জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার পছন্দের শহীদ ব্রাঞ্চ ভিজিট করার প্রয়োজন হবে।

সেলস পার্সন: আমেরিকান এক্সপ্রেস ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতেছি কি ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ভিজিট করা ছাড়াও আপনি সরাসরি সেলস পার্সোন এর মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সে ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংকের কল সেন্টারে কল করে রিকুয়েস্ট রাখলেই ব্যাংকের একজন মনোনিত সেলস পার্সন আপনার ঠিকানায় আপনার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করবে এবং আপনাকে তাদেরকে ক্রেডিট কার্ডের জন্য সহযোগিতা করবে সিটি ব্যাংকে ওয়েপবসাইট ভিজিট করে কল সেন্টারে যোগাযোগ করে নাম্বার নিতে হবে।

সার্ভিস সেন্টার: সিটি ব্যাংক আমেরিকান এক্সপ্রেস এর বেশ কিছু সার্ভিস সেন্টার রয়েছে আপনি চাইলে সেখান থেকেও নতুন ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন সাপোর্ট করতে পারবেন। এক্ষেত্রে ব্রাঞ্চের ন্যায় সেখান থেকেও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার সকল তথ্য সংগ্রহ করে এপ্লিকেশনটি প্রসেসিং এর জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রেরণ করবে।

অনলাইন রিকুয়েস্ট সাবমিশন: আমেরিকান এক্সপ্রেস ক্রেডিট কার্ডের আবেদন করতে আপনি চাইলে অনলাইনে ও রিকোয়েস্ট সাবমিশন করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে রিকুয়েস্ট রাখলেও আপনার সাথে একজন সেলস পারসন যোগাযোগ করবে এবং আপনার কার্ড প্রক্রিয়ার জন্য আপনাকে সহযোগিতা করবে।

উল্লেখযোগ্য যে যারা সিকিউরিটি গার্ডের জন্য আবেদন করবেন অর্থাৎ ফিক্স ডিপোজিট বা অন্য কোন ডিপোজিট স্কিমের বিপরীতে ক্রেডিট কার্ড নিতে ইচ্ছুক। তারা উপরের পদ্ধতি গুলোতে আবেদন করে কার্ড গ্রহণ করতে পারবেন। তবে সিকিউর ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রে আপনার আয়ের উৎস সংক্রান্ত ভেরিফিকেশন যাচাই-বাছাই বা বিশ্লেষণ ইত্যাদির প্রয়োজন হবে না সরাসরি আপনাকে অনুমোদন দেওয়া হবে।

প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকে অনলাইনে সার্চ করে জানতে চেয়েছিলেন সিটি ব্যাংক আমেরিকার এক্সপ্রেস কার্ড এবং সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।আজকের আর্টিকেলে আলোচনা বিষয় থেকে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি সিটি ব্যাংক আমেরিকান এক্সপ্রেস কার্ড এবং সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড করার সম্পর্কিত সকল তথ্য।

আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন লাগলো তা আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন এ ছাড়াও আপনি যদি ব্যাংক সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে রাখুন এবং আমাদের সঙ্গে থাকুন।